ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
ঢাকা–খুলনা মহাসড়কে ফকিরহাট বিশ্বরোড মোড়ে বটগাছের ডাল কেটে দেওয়ায় হাজারো চড়ুই ও শালিক আশ্রয়স্থল হারিয়ে বিদ্যুতের তারে বসে চেঁচামেচি করছে। আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুতের লোকজন গাছটির ডালগুলো গোড়া থেকে কেটে দেয়। ফলে আশ্রয় হারায় হাজারো পাখি। সন্ধ্যায় পাখিগুলোকে গাছের চারপাশে উড়ে ‘আর্তনাদ’ করতে দেখা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় একাধিক দোকানি জানান, সকালে খাবারের খোঁজে উড়ে গেলেও বিকেল হলেই কয়েক হাজার পাখি প্রতিদিন এখানে এসে গাছটিতে আশ্রয় নেয়। প্রতিটি পাতার ফাঁকে প্রায় সমপরিমাণ পাখি দেখা যায়। পাখির কলতানে আশপাশের পরিবেশ মুখরিত হয়ে ওঠে। কিন্তু পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ হঠাৎ এসে গাছটির ডালগুলো কেটে রেখে চলে যায়। বিকেল হতেই পাখিগুলো গাছে আশ্রয় নিতে এসে ডালপালাহীন গাছের চারপাশে উড়ে শব্দ করতে থাকে। এ সময় হাজারো পাখি বৈদ্যুতিক তার ও আশপাশের ভবনের কার্নিসে আশ্রয় নেয়।
পাখিদের এ অসহায়ত্ব দেখে স্থানীয় লোকজন ক্ষুব্ধ হয়েছেন। স্থানীয়দের দাবি, গাছের পাশ দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের তারগুলো মোটা রাবারে মোড়ানো ছিল। তাছাড়া ডালগুলো কোনো অবস্থায়ই তারের সঙ্গে লাগানো ছিল না। ফলে রক্ষণাবেক্ষণের নামে ডাল কাটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।
পাখি বিশেষজ্ঞ শরীফ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবেশের বন্ধু পাখিদের আশ্রয় ধ্বংস না করে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া যেত। অথবা গাছের শুধু মগডালগুলো কাটা যেত।’
ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম আহসানুল করীম আজকের পত্রিকা বলেন, ‘কাভার তার হলেও ৫ ফুট দূরত্ব পর্যন্ত গাছের ডাল কাটার নিয়ম রয়েছে। অনেক সময় ভুল করে ডালের গোড়া থেকে কেটে দেয় কর্মীরা।’
ঢাকা–খুলনা মহাসড়কে ফকিরহাট বিশ্বরোড মোড়ে বটগাছের ডাল কেটে দেওয়ায় হাজারো চড়ুই ও শালিক আশ্রয়স্থল হারিয়ে বিদ্যুতের তারে বসে চেঁচামেচি করছে। আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুতের লোকজন গাছটির ডালগুলো গোড়া থেকে কেটে দেয়। ফলে আশ্রয় হারায় হাজারো পাখি। সন্ধ্যায় পাখিগুলোকে গাছের চারপাশে উড়ে ‘আর্তনাদ’ করতে দেখা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় একাধিক দোকানি জানান, সকালে খাবারের খোঁজে উড়ে গেলেও বিকেল হলেই কয়েক হাজার পাখি প্রতিদিন এখানে এসে গাছটিতে আশ্রয় নেয়। প্রতিটি পাতার ফাঁকে প্রায় সমপরিমাণ পাখি দেখা যায়। পাখির কলতানে আশপাশের পরিবেশ মুখরিত হয়ে ওঠে। কিন্তু পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ হঠাৎ এসে গাছটির ডালগুলো কেটে রেখে চলে যায়। বিকেল হতেই পাখিগুলো গাছে আশ্রয় নিতে এসে ডালপালাহীন গাছের চারপাশে উড়ে শব্দ করতে থাকে। এ সময় হাজারো পাখি বৈদ্যুতিক তার ও আশপাশের ভবনের কার্নিসে আশ্রয় নেয়।
পাখিদের এ অসহায়ত্ব দেখে স্থানীয় লোকজন ক্ষুব্ধ হয়েছেন। স্থানীয়দের দাবি, গাছের পাশ দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের তারগুলো মোটা রাবারে মোড়ানো ছিল। তাছাড়া ডালগুলো কোনো অবস্থায়ই তারের সঙ্গে লাগানো ছিল না। ফলে রক্ষণাবেক্ষণের নামে ডাল কাটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।
পাখি বিশেষজ্ঞ শরীফ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবেশের বন্ধু পাখিদের আশ্রয় ধ্বংস না করে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া যেত। অথবা গাছের শুধু মগডালগুলো কাটা যেত।’
ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম আহসানুল করীম আজকের পত্রিকা বলেন, ‘কাভার তার হলেও ৫ ফুট দূরত্ব পর্যন্ত গাছের ডাল কাটার নিয়ম রয়েছে। অনেক সময় ভুল করে ডালের গোড়া থেকে কেটে দেয় কর্মীরা।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১৬ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে