খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা নগরীর শিববাড়ী মোড়ে বাটার শোরুমসহ তিনটি প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আটক ৩১ জনকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এসব প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তায় পুলিশ পাহারা বসানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম আটক ব্যক্তিদের কারাগারে পাঠানোর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কায় নগরের বাটা কোম্পানির ছয়টি শোরুমের সব কটি বন্ধ রাখা হয়েছে। হামলা, লুটপাটে প্রাথমিকভাবে ১ কোটি ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে গতকাল সোমবার বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। সমাবেশ শেষে সন্ধ্যায় মিছিল নিয়ে একাংশ কেএফসি ও ডমিনোস পিৎজার ব্রাঞ্চে হামলা চালায়। পাশাপাশি তারা পর্যায়ক্রমে শিববাড়ী মোড়ের সেনা কল্যাণ ভবনে ঢুকে বাটার শোরুম ভাঙচুর ও ব্যাপক লুটপাট করে। এসব প্রতিষ্ঠানে হামলার সময় বাইরের গ্লাস এবং ভেতরের আসবাব ভাঙচুর করে রাস্তায় ফেলে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে নগরীর ব্যস্ততম সড়ক খুলনা শিববাড়ী মোড়ে সেনা কল্যাণ ভবনের নিচতলায় গিয়ে দেখা যায়, বাটার শোরুমটি একটি ত্রিপল দিয়ে ঢাকা রয়েছে। সেখানে ভেতরে একজন নিরাপত্তাকর্মী অবস্থান করছেন।
মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে ক্ষতিগ্রস্ত বাটা শোরুমের ব্যবস্থাপক তাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘হামলাকারীরা ১ কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যের জুতা লুটপাট ও ক্ষতিগ্রস্ত করে। তারা যাওয়ার সময় ক্যাশ কাউন্টার থেকে ৮৫ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। শোরুমের ডেকোরেশন ভাঙচুর করা হয়। ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে।’
নগরীর ডাকবাংলো মোড়ের বাটা শোরুমে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ রয়েছে। সেখানে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মচারী অরবিন্দ বলেন, ‘আমাদের পিকচার প্যালেস মোড়, ডাকবাংলো মোড়, শিববাড়ী সেনা কল্যাণ ভবন, দৌলতপুর, সোনাডাঙ্গা ও নিউমার্কেট এলাকায় ছয়টি শোরুম রয়েছে। হামলার পর থেকে সবগুলো বন্ধ রয়েছে। পরবর্তী নির্দেশনা পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় আছি।’
নগরীর ডাল মিল মোড়ে অবস্থিত কেএফসি এবং ডমিনোস পিৎজা হাউস। সেখানে গিয়ে দেখা যায় সুনসান নীরবতা। প্রতিষ্ঠান দুটিতে কর্মচারীরা বেঞ্চে ও সিঁড়ির ওপর বসে পাহারা দিচ্ছেন। এ সময় কথা হয় ডমিনোস পিৎজার কর্মচারী অনীকের সঙ্গে। তিনি হামলা বা ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কথা বলতে অসম্মতি জানান।
জানতে চাইলে সোনাডাঙ্গা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হাই জানান, ডমিনোস পিৎজার পক্ষ থেকে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে।
হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত কেএফসির দোকানের সামনে কোনো কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি।
সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ওসি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘খুলনায় তিনটি প্রতিষ্ঠানে হামলা হয়েছে। হামলার ঘটনায় রাতভর নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩১ জনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে থানায় এখনো কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি। তাই তাদের ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।’
খুলনা নগরীর শিববাড়ী মোড়ে বাটার শোরুমসহ তিনটি প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আটক ৩১ জনকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এসব প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তায় পুলিশ পাহারা বসানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম আটক ব্যক্তিদের কারাগারে পাঠানোর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কায় নগরের বাটা কোম্পানির ছয়টি শোরুমের সব কটি বন্ধ রাখা হয়েছে। হামলা, লুটপাটে প্রাথমিকভাবে ১ কোটি ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে গতকাল সোমবার বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। সমাবেশ শেষে সন্ধ্যায় মিছিল নিয়ে একাংশ কেএফসি ও ডমিনোস পিৎজার ব্রাঞ্চে হামলা চালায়। পাশাপাশি তারা পর্যায়ক্রমে শিববাড়ী মোড়ের সেনা কল্যাণ ভবনে ঢুকে বাটার শোরুম ভাঙচুর ও ব্যাপক লুটপাট করে। এসব প্রতিষ্ঠানে হামলার সময় বাইরের গ্লাস এবং ভেতরের আসবাব ভাঙচুর করে রাস্তায় ফেলে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে নগরীর ব্যস্ততম সড়ক খুলনা শিববাড়ী মোড়ে সেনা কল্যাণ ভবনের নিচতলায় গিয়ে দেখা যায়, বাটার শোরুমটি একটি ত্রিপল দিয়ে ঢাকা রয়েছে। সেখানে ভেতরে একজন নিরাপত্তাকর্মী অবস্থান করছেন।
মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে ক্ষতিগ্রস্ত বাটা শোরুমের ব্যবস্থাপক তাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘হামলাকারীরা ১ কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যের জুতা লুটপাট ও ক্ষতিগ্রস্ত করে। তারা যাওয়ার সময় ক্যাশ কাউন্টার থেকে ৮৫ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। শোরুমের ডেকোরেশন ভাঙচুর করা হয়। ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে।’
নগরীর ডাকবাংলো মোড়ের বাটা শোরুমে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ রয়েছে। সেখানে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মচারী অরবিন্দ বলেন, ‘আমাদের পিকচার প্যালেস মোড়, ডাকবাংলো মোড়, শিববাড়ী সেনা কল্যাণ ভবন, দৌলতপুর, সোনাডাঙ্গা ও নিউমার্কেট এলাকায় ছয়টি শোরুম রয়েছে। হামলার পর থেকে সবগুলো বন্ধ রয়েছে। পরবর্তী নির্দেশনা পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় আছি।’
নগরীর ডাল মিল মোড়ে অবস্থিত কেএফসি এবং ডমিনোস পিৎজা হাউস। সেখানে গিয়ে দেখা যায় সুনসান নীরবতা। প্রতিষ্ঠান দুটিতে কর্মচারীরা বেঞ্চে ও সিঁড়ির ওপর বসে পাহারা দিচ্ছেন। এ সময় কথা হয় ডমিনোস পিৎজার কর্মচারী অনীকের সঙ্গে। তিনি হামলা বা ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কথা বলতে অসম্মতি জানান।
জানতে চাইলে সোনাডাঙ্গা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হাই জানান, ডমিনোস পিৎজার পক্ষ থেকে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে।
হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত কেএফসির দোকানের সামনে কোনো কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি।
সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ওসি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘খুলনায় তিনটি প্রতিষ্ঠানে হামলা হয়েছে। হামলার ঘটনায় রাতভর নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩১ জনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে থানায় এখনো কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি। তাই তাদের ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।’
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ১১ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা।
১৬ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ১৮ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল শনিবার কুশখালী ও কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এ হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
১৮ মিনিট আগেতামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
৩৬ মিনিট আগেবগুড়া ডিবি পুলিশের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ইকবাল বাহার এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ’মতিন সরকারের বিরুদ্ধে ডজনখানেক হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র, মাদক আইনেও একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন করে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ায় তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। জেলা ডিবির একটি টিম গোপন সংবাদে
১ ঘণ্টা আগে