গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীর মোহাম্মদপুর-চরগোয়াল গ্রামের মরা নদীতে ৩০ বছর আগে স্থাপন করা হয় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র। একসময় জেলে, শ্রমিক, মাছ ব্যবসায়ীদের পদচারণায় জমজমাট ছিল এই কেন্দ্র। ধীরে ধীরে নদী থেকে পানি কমতে থাকা, জায়গা না বাড়ানোসহ একাধিক করণে বন্ধ হয় যায় এটি। এমন অবস্থায় সংস্কার করে পুনরায় চালুর দাবি স্থানীয়দের।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার অধিকাংশ জেলে, শ্রমিক ও মাছ ব্যবসায়ী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই কেন্দ্রে মাছ অবতরণ, বেচাকেনা করতেন। দীর্ঘদিন ধরে নানা সমস্যায় জর্জরিত এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বর্তমানে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। জরাজীর্ণ পন্টুন, মাছ ওঠানামার জেটি, পানিসংকটের পাশাপাশি মাছ রাখার পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় প্রতিদিনই অতিরিক্ত খরচ করে জেলার বাইরে মাছ বিক্রি করতে হচ্ছে সংশ্লিষ্টদের। ফলে অতিরিক্ত খরচ বাড়ার পাশাপাশি নানা ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
তাঁদের দাবি, এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন জেলার পাইকারি ব্যবসায়ীরা মাছ কিনতে আসতেন। এটি সংস্কার করে চালু করা হলে মাছচাষি ও ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি পড়ে নষ্ট হচ্ছে। এটি সংস্কার করা জরুরি।
মাছ ব্যবসায়ী মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পাশের জেলাগুলোতে মাছ বিক্রি করতে যাই। এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র আবার চালু হলে আমরা লাভবান হব।’
আরেক মাছ ব্যবসায়ী মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘খাল-বিল ও পুকুর থেকে মাছ ধরে এনে এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে বেচাকেনা হতো। বর্তমানে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তাই দ্রুত চালুর দাবি জানাই।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা খন্দকার মো. সহিদুর রহমান বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন, জরাজীর্ণ পন্টুন ও পানির সংকটের পাশাপাশি মাছ রাখার পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় প্রতিদিনই অতিরিক্ত খরচ করে জেলার বাইরে মাছ বিক্রি করতে হচ্ছে। এ কারণে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন জেলে, মৎস্য শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা। তাই সমস্যা সমাধান করে দ্রুত মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি চালুর চেষ্টা করা হবে।
মেহেরপুরের গাংনীর মোহাম্মদপুর-চরগোয়াল গ্রামের মরা নদীতে ৩০ বছর আগে স্থাপন করা হয় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র। একসময় জেলে, শ্রমিক, মাছ ব্যবসায়ীদের পদচারণায় জমজমাট ছিল এই কেন্দ্র। ধীরে ধীরে নদী থেকে পানি কমতে থাকা, জায়গা না বাড়ানোসহ একাধিক করণে বন্ধ হয় যায় এটি। এমন অবস্থায় সংস্কার করে পুনরায় চালুর দাবি স্থানীয়দের।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার অধিকাংশ জেলে, শ্রমিক ও মাছ ব্যবসায়ী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই কেন্দ্রে মাছ অবতরণ, বেচাকেনা করতেন। দীর্ঘদিন ধরে নানা সমস্যায় জর্জরিত এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বর্তমানে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। জরাজীর্ণ পন্টুন, মাছ ওঠানামার জেটি, পানিসংকটের পাশাপাশি মাছ রাখার পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় প্রতিদিনই অতিরিক্ত খরচ করে জেলার বাইরে মাছ বিক্রি করতে হচ্ছে সংশ্লিষ্টদের। ফলে অতিরিক্ত খরচ বাড়ার পাশাপাশি নানা ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
তাঁদের দাবি, এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন জেলার পাইকারি ব্যবসায়ীরা মাছ কিনতে আসতেন। এটি সংস্কার করে চালু করা হলে মাছচাষি ও ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি পড়ে নষ্ট হচ্ছে। এটি সংস্কার করা জরুরি।
মাছ ব্যবসায়ী মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পাশের জেলাগুলোতে মাছ বিক্রি করতে যাই। এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র আবার চালু হলে আমরা লাভবান হব।’
আরেক মাছ ব্যবসায়ী মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘খাল-বিল ও পুকুর থেকে মাছ ধরে এনে এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে বেচাকেনা হতো। বর্তমানে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তাই দ্রুত চালুর দাবি জানাই।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা খন্দকার মো. সহিদুর রহমান বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন, জরাজীর্ণ পন্টুন ও পানির সংকটের পাশাপাশি মাছ রাখার পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় প্রতিদিনই অতিরিক্ত খরচ করে জেলার বাইরে মাছ বিক্রি করতে হচ্ছে। এ কারণে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন জেলে, মৎস্য শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা। তাই সমস্যা সমাধান করে দ্রুত মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি চালুর চেষ্টা করা হবে।
কক্সবাজার সাগরপারের সুগন্ধা পয়েন্টে হোটেল-মোটেল জোনের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ২ একর ৩০ শতক খাসজমি দখল করে শতাধিক দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, জাল কাগজ বানিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ৫ আগস্ট পরবর্তী প্রশাসনিক শিথিলতার সুযোগে হোটেল-মোটেল জোনের বাতিল করা প্লটের এই জমি দখল করেছে।
১ ঘণ্টা আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি আত্মহত্যা করেননি, তাঁরা খুন হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় দুজন। প্রথমে সাগর ও পরে রুনিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তবে ডিএনএ রিপোর্টে অস্পষ্টতা থাকায় হত্যাকারীদের শনাক্ত করা এখনো সম্ভব হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগেবরগুনার বিষখালী, বলেশ্বর ও পায়রা নদীতে নির্বিচারে মারা পড়ছে ইলিশের পোনা বা জাটকা। নিষিদ্ধ বাঁধা, গোপ, বেহেন্দি ও কারেন্ট জালে এগুলো শিকার করা হচ্ছে। দেড়-দুই ইঞ্চি লম্বা এসব মাছকে এলাকার হাট-বাজারে ‘চাপিলা’ বলে বিক্রি করছেন জেলেরা। সেই সঙ্গে শুঁটকি বানানো হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ সদর উপজেলার করিমপুর গ্রামের হাসিনা বেগম নামের এক বৃদ্ধা বেশ কিছুদিন ঠান্ডা জ্বরে ভুগছেন। এসেছেন ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রে। ডাক্তার তাঁকে দেখেশুনে কিছু ওষুধ কেনার পরামর্শ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে