শরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বিএনপি-জামায়াতের ডাকা তিন দিনের অবরোধের প্রভাব পড়েছে বাগেরহাটের শরণখোলার পূর্ব সুন্দরবনে। বছরের এই সময় পর্যটন মৌসুম হলেও প্রায় পর্যটকশূন্য। ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনের প্রাণ-প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন দেশি-বিদেশি পর্যটক। কিন্তু বিগত কয়েক দিনের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে দেখা মিলছে না ভ্রমণপিপাসুদের।
সুন্দরবনের ট্যুরিজম ব্যবসায়ী রহিম হাওলাদার, রাসেল বয়াতী জানান, অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে এখানকার পর্যটনের ভরা মৌসুম। কিন্তু এ বছর অক্টোবরের শেষে রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন কর্মসূচি, হরতাল-অবরোধের কারণে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনের পর্যটন খাতে। সহিংসতার আশঙ্কায় ভ্রমণে আগ্রহ হারিয়েছেন দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা।
একাধিক ট্যুর অপারেটর জানান, হরতাল-অবরোধের কারণে তাঁদের সব শিডিউল স্থগিত হয়ে গেছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না আসা পর্যন্ত বুকিং পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই। এতে তাঁরা বড় অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়তে যাচ্ছেন।
সুন্দরবনের করমজল বন্য প্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবীর বলেন, প্রতিদিনই সুন্দরবন দেখতে আসেন ৩০০ থেকে ৫০০ পর্যটক। কিন্তু হঠাৎ করে হরতাল-অবরোধ শুরু হওয়ায় স্থানীয় আশপাশের তেমন কোনো পর্যটকও নেই। আজ দুপুর পর্যন্ত মাত্র ৭ থেকে ১২ জন এসেছেন। অথচ এমন দিনগুলো শত শত পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকত। প্রতিবছর শীত মৌসুমের পর বিভিন্ন উৎসবে পর্যটকে ঠাসা থাকে সুন্দরবন। কিন্তু এবারের চিত্র ভিন্ন হতে পারে।
শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (এসিএফ) শেখ মাহাবুব হাসান বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকেরা সুন্দরবনে আসেন। কিন্তু হরতাল-অবরোধের কারণে তারা আসতে পারছেন না। এতে পর্যটন খাত বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।
বিএনপি-জামায়াতের ডাকা তিন দিনের অবরোধের প্রভাব পড়েছে বাগেরহাটের শরণখোলার পূর্ব সুন্দরবনে। বছরের এই সময় পর্যটন মৌসুম হলেও প্রায় পর্যটকশূন্য। ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনের প্রাণ-প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন দেশি-বিদেশি পর্যটক। কিন্তু বিগত কয়েক দিনের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে দেখা মিলছে না ভ্রমণপিপাসুদের।
সুন্দরবনের ট্যুরিজম ব্যবসায়ী রহিম হাওলাদার, রাসেল বয়াতী জানান, অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে এখানকার পর্যটনের ভরা মৌসুম। কিন্তু এ বছর অক্টোবরের শেষে রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন কর্মসূচি, হরতাল-অবরোধের কারণে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনের পর্যটন খাতে। সহিংসতার আশঙ্কায় ভ্রমণে আগ্রহ হারিয়েছেন দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা।
একাধিক ট্যুর অপারেটর জানান, হরতাল-অবরোধের কারণে তাঁদের সব শিডিউল স্থগিত হয়ে গেছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না আসা পর্যন্ত বুকিং পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই। এতে তাঁরা বড় অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়তে যাচ্ছেন।
সুন্দরবনের করমজল বন্য প্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবীর বলেন, প্রতিদিনই সুন্দরবন দেখতে আসেন ৩০০ থেকে ৫০০ পর্যটক। কিন্তু হঠাৎ করে হরতাল-অবরোধ শুরু হওয়ায় স্থানীয় আশপাশের তেমন কোনো পর্যটকও নেই। আজ দুপুর পর্যন্ত মাত্র ৭ থেকে ১২ জন এসেছেন। অথচ এমন দিনগুলো শত শত পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকত। প্রতিবছর শীত মৌসুমের পর বিভিন্ন উৎসবে পর্যটকে ঠাসা থাকে সুন্দরবন। কিন্তু এবারের চিত্র ভিন্ন হতে পারে।
শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (এসিএফ) শেখ মাহাবুব হাসান বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকেরা সুন্দরবনে আসেন। কিন্তু হরতাল-অবরোধের কারণে তারা আসতে পারছেন না। এতে পর্যটন খাত বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৬ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৬ ঘণ্টা আগে