চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে এক ব্যক্তিকে (৪৬) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাঁকে ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
দণ্ডিত ব্যক্তি সম্পর্কে ওই ভুক্তভোগীর বাবা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ওই কিশোরীর বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক দিন পর স্বামীর বাড়িতে ২-৩ মাসের অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি জানাজানি হয়।
ভুক্তভোগী জানান, ২০২৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তাঁর মা বোনের বাড়িতে গেলে ওই দিন রাতে বাবা বসতঘরে একা পেয়ে তাঁকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরে ভয় দেখিয়ে ২-৩ মাসে ৭-৮ বার ধর্ষণ করেন।
২০২৪ সালের ৭ মার্চ ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে আলমডাঙ্গা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধিত ২০২০)-এর ৯(১) ধারায় একটি মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বাবর আলী ২০২৪ সালের ১১ ডিসেম্বর অভিযুক্ত বাবার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষে মামলায় রায় দেন আদালত।
এ বিষয়ে আদালতের পিপি এম এম শাহজাহান মুকুল বলেন, ‘কিশোরী ধর্ষণ মামলায় দণ্ডিত ব্যক্তির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ হয়েছে। জরিমানা তাঁর (দণ্ডিত ব্যক্তির) জীবদ্দশায় অথবা মৃত্যুর পরবর্তী পর্যায়ে প্রথম দায়দেনা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
মাননীয় আদালত এটা রায়ে উল্লেখ করেছেন। সর্বোপরি সাক্ষী শুরু থেকে মাত্র ৪৫ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ শাস্তি বিধান করতে সক্ষম হয়েছি। সমাজে এ ধরনের ঘৃণিত অপরাধ আর যেন সংগঠিত না হয়, সে জন্য এ রায় যুগান্তকারী হয়ে থাকবে।’
চুয়াডাঙ্গায় কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে এক ব্যক্তিকে (৪৬) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাঁকে ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
দণ্ডিত ব্যক্তি সম্পর্কে ওই ভুক্তভোগীর বাবা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ওই কিশোরীর বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক দিন পর স্বামীর বাড়িতে ২-৩ মাসের অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি জানাজানি হয়।
ভুক্তভোগী জানান, ২০২৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তাঁর মা বোনের বাড়িতে গেলে ওই দিন রাতে বাবা বসতঘরে একা পেয়ে তাঁকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরে ভয় দেখিয়ে ২-৩ মাসে ৭-৮ বার ধর্ষণ করেন।
২০২৪ সালের ৭ মার্চ ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে আলমডাঙ্গা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধিত ২০২০)-এর ৯(১) ধারায় একটি মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বাবর আলী ২০২৪ সালের ১১ ডিসেম্বর অভিযুক্ত বাবার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষে মামলায় রায় দেন আদালত।
এ বিষয়ে আদালতের পিপি এম এম শাহজাহান মুকুল বলেন, ‘কিশোরী ধর্ষণ মামলায় দণ্ডিত ব্যক্তির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ হয়েছে। জরিমানা তাঁর (দণ্ডিত ব্যক্তির) জীবদ্দশায় অথবা মৃত্যুর পরবর্তী পর্যায়ে প্রথম দায়দেনা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
মাননীয় আদালত এটা রায়ে উল্লেখ করেছেন। সর্বোপরি সাক্ষী শুরু থেকে মাত্র ৪৫ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ শাস্তি বিধান করতে সক্ষম হয়েছি। সমাজে এ ধরনের ঘৃণিত অপরাধ আর যেন সংগঠিত না হয়, সে জন্য এ রায় যুগান্তকারী হয়ে থাকবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে