গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
বর্ষাকালে গ্রামাঞ্চলের পতিত জমি, ঘরের আনাচে-কানাচে দেখা মেলে ঘ্যাটকোল। অঞ্চলভেদে এটাকে বলা হয় মানকচড়ী, খরকোন, ঘেঁটু কচু, ঘাটকোল। নানা পুষ্টিগুণ ও খেতে সুস্বাদু হওয়া ঘ্যাটকোলের চাহিদা ব্যাপক। তবে গ্রামে এটির কদর তেমন একটা না থাকলেও শহরে চাহিদা রয়েছে। ফলে মেহেরপুরের গাংনীর ব্যবসায়ীরা গ্রাম থেকে ঘ্যাটকোল তুলে শহরে বিক্রি করছেন।
স্থানীয়রা জানান, তাঁরা এটিকে মানকচড়ী নামে জানেন। তবে গ্রামে এটি তেমন খায় না। অনেকে রান্নার প্রক্রিয়াও বোঝে না। বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা এসে তুলে নিয়ে শহরে বিক্রি করেন। শহরে এর কদর ব্যাপক।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. শাহিন আলম বলেন, ‘আমাদের এলাকায় এসব কেউ খায় না। খাওয়ার প্রক্রিয়াও জানে না। এগুলো শহরে বেশি চলে। প্রতিবছর বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে এগুলো নিয়ে যায়। আমাদের গ্রামে এগুলোর কদর না থাকলেও শুনেছি শহরে এর কদর রয়েছে।’
ব্যবসায়ী সেলিম রেজা বলেন, ‘আমার বাড়ি কুষ্টিয়ার আল্লার দরগায়। প্রতিবছর জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে ঘ্যাটকোল সংগ্রহ করি। এই পেশায় আছি দীর্ঘদিন ধরে। অন্যান্য জেলার চেয়ে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় সবচেয়ে বেশি দেখা যায় এটি। আমরা এটাকে ঘ্যাটকোল বলি।’
‘এখানে এসে দেখি গ্রামের লোক এটাকে মানকচড়িও বলে। এই ব্যবসা করতে আমাদের বাড়তি কোনো পুঁজি লাগে না। বলা যায় সম্পূর্ণ বিনা পুঁজির ব্যবসা। আমরা এগুলো নিয়ে ছোট ছোট আঁটি বাঁধি। এগুলো ৫ থেকে ১০ টাকা করে বিক্রি হয়। যশোরের মনিরামপুর, খুলনা ও ঝিকরগাছাসহ বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হয়। চাহিদা অনুযায়ী এর দামও বাড়ে।’ যুক্ত করেন সেলিম রেজা।
কুষ্টিয়া ভেড়ামারার ঘ্যাটকোল ব্যবসায়ী ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘এগুলো গ্রাম পর্যায়ে না খেলেও শহরে চাহিদা রয়েছে। এ নিয়ে যখন প্রথম কাজ করি, তখন গায়ে হালকা চুলকানি হয়। তবে অভ্যাস হয়ে গেলে আর সমস্যা হয় না। এই ঘ্যাটকোল ব্যবসা করে আমরা সংসার চালাই।’
একই এলাকার আরেক ব্যবসায়ী নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘গ্রামের কাউকে এগুলো খেতে দেখি না। আর গ্রামের মানুষ জানে না এটা কীভাবে খেতে হয়। তা ছাড়া খাওয়ার প্রক্রিয়াও বোঝে না। তবে শহরে এর অনেক কদর রয়েছে।’
বর্ষাকালে গ্রামাঞ্চলের পতিত জমি, ঘরের আনাচে-কানাচে দেখা মেলে ঘ্যাটকোল। অঞ্চলভেদে এটাকে বলা হয় মানকচড়ী, খরকোন, ঘেঁটু কচু, ঘাটকোল। নানা পুষ্টিগুণ ও খেতে সুস্বাদু হওয়া ঘ্যাটকোলের চাহিদা ব্যাপক। তবে গ্রামে এটির কদর তেমন একটা না থাকলেও শহরে চাহিদা রয়েছে। ফলে মেহেরপুরের গাংনীর ব্যবসায়ীরা গ্রাম থেকে ঘ্যাটকোল তুলে শহরে বিক্রি করছেন।
স্থানীয়রা জানান, তাঁরা এটিকে মানকচড়ী নামে জানেন। তবে গ্রামে এটি তেমন খায় না। অনেকে রান্নার প্রক্রিয়াও বোঝে না। বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা এসে তুলে নিয়ে শহরে বিক্রি করেন। শহরে এর কদর ব্যাপক।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. শাহিন আলম বলেন, ‘আমাদের এলাকায় এসব কেউ খায় না। খাওয়ার প্রক্রিয়াও জানে না। এগুলো শহরে বেশি চলে। প্রতিবছর বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে এগুলো নিয়ে যায়। আমাদের গ্রামে এগুলোর কদর না থাকলেও শুনেছি শহরে এর কদর রয়েছে।’
ব্যবসায়ী সেলিম রেজা বলেন, ‘আমার বাড়ি কুষ্টিয়ার আল্লার দরগায়। প্রতিবছর জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে ঘ্যাটকোল সংগ্রহ করি। এই পেশায় আছি দীর্ঘদিন ধরে। অন্যান্য জেলার চেয়ে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় সবচেয়ে বেশি দেখা যায় এটি। আমরা এটাকে ঘ্যাটকোল বলি।’
‘এখানে এসে দেখি গ্রামের লোক এটাকে মানকচড়িও বলে। এই ব্যবসা করতে আমাদের বাড়তি কোনো পুঁজি লাগে না। বলা যায় সম্পূর্ণ বিনা পুঁজির ব্যবসা। আমরা এগুলো নিয়ে ছোট ছোট আঁটি বাঁধি। এগুলো ৫ থেকে ১০ টাকা করে বিক্রি হয়। যশোরের মনিরামপুর, খুলনা ও ঝিকরগাছাসহ বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হয়। চাহিদা অনুযায়ী এর দামও বাড়ে।’ যুক্ত করেন সেলিম রেজা।
কুষ্টিয়া ভেড়ামারার ঘ্যাটকোল ব্যবসায়ী ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘এগুলো গ্রাম পর্যায়ে না খেলেও শহরে চাহিদা রয়েছে। এ নিয়ে যখন প্রথম কাজ করি, তখন গায়ে হালকা চুলকানি হয়। তবে অভ্যাস হয়ে গেলে আর সমস্যা হয় না। এই ঘ্যাটকোল ব্যবসা করে আমরা সংসার চালাই।’
একই এলাকার আরেক ব্যবসায়ী নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘গ্রামের কাউকে এগুলো খেতে দেখি না। আর গ্রামের মানুষ জানে না এটা কীভাবে খেতে হয়। তা ছাড়া খাওয়ার প্রক্রিয়াও বোঝে না। তবে শহরে এর অনেক কদর রয়েছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৭ মিনিট আগে