যশোর প্রতিনিধি
যশোরের অভয়নগর কৃষক দল নেতা তরিকুল ইসলাম (৫০) হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পার হলেও এখনো কোনো মামলা হয়নি। এ ঘটনার জেরে আগুনে ঘর হারা ১৮ পরিবার খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। নতুন করে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ও সেনা টহল জোরদার করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের বাড়েদাপাড়েতে ঘের ব্যবসায়ী পিন্টু বিশ্বাসের বাড়িতে তরিকুল ইসলামকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটে। ঘেরের ইজারা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
এ ঘটনায় উত্তেজিত একদল লোক ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের অন্তত ১৮টি হিন্দুবাড়িতে লুটপাট, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এ ছাড়া উপজেলার সুন্দলী বাজারে দুটি দোকানে অগ্নিসংযোগ এবং চারটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। এতে আহত হন অন্তত ১০ জন।
নিহত তরিকুল ইসলাম উপজেলার ধোপাদী গ্রামের ইব্রাহিম সরদারের ছেলে। তিনি উপজেলার নওয়াপাড়া পৌর কৃষক দলের সভাপতি ছিলেন।
জানতে চাইলে অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তরিকুল হত্যার ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি। পরিবার এজাহার না দিলে মামলা হবে কী করে, আমরা তার পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছি। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। দ্রুতই রহস্য উদ্ঘাটন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডহর মশিয়াহাটির গ্রামের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় কেউ অভিযোগ দেয়নি। সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। সেখানে ২৪ ঘণ্টা পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
এদিকে, আজ শনিবার সকালে নিহত কৃষক দল নেতা তরিকুল ইসলামের বাড়িতে যান বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেরুল হক সাবু, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকনসহ উপজেলার নেতৃবৃন্দ।
এ সময় তাঁরা তরিকুল ইসলামের শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। এরপর বিএনপির নেতারা ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের যে বাড়িতে তরিকুল ইসলামকে হত্যা করা হয়েছিল, সেই বাড়িতে যান। পরে নেতারা গ্রামের পুড়িয়ে দেওয়া বাড়িগুলো ঘুরে দেখেন এবং বাড়ির লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।
ঘেরের ইজারার দ্বন্দ্বে খুন হন তরিকুল
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের বিল বোকড়ে তরিকুলের একটি মাছের ঘের ছিল। ঘেরটির জমির ইজারার মেয়াদ শেষ হয়েছে। পাশের বিল কাছুরাবাদে অন্য এক ব্যক্তির আরেকটি মাছের ঘের ছিল। বিল কাছুরাবাদের বেশির ভাগ জমি ডহর মশিয়াহাটি গ্রামবাসীর। ঘেরের জমির ইজারার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর মালিক ঘের ছেড়ে দিয়েছেন।
এই ঘেরের জমি ইজারা নিয়ে তরিকুল ইসলাম মাছ চাষ করতে চেয়েছিলেন। অপর দিকে আরও এক ব্যক্তি ঘেরের জমি ইজারা নিয়ে মাছ করতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে দুজনের বিরোধ হয়। বিষয়টি নিয়ে ওই দিন (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় তরিকুল ইসলামকে ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের পিল্টু বিশ্বাসের বাড়িতে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে প্রথমে কুপিয়ে এবং পরে গুলি করে হত্যা করা হয়। এর পর থেকে ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের পোড়া বাড়িগুলো প্রায় পুরুষশূন্য, আতঙ্কিত নারীরা।
নিহতের ভাই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমার ভাই মাছের ঘেরের ব্যবসা করতেন। তাঁর তিনটি মাছের ঘের আছে। তিনি ডহর মশিয়াহাটি এলাকায় একজনের ছেড়ে দেওয়া ঘের ইজারা নিতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে আরেকজনের সঙ্গে তাঁর দ্বন্দ্ব হয়। বৃহস্পতিবার সকালে তরিকুল ইসলাম নওয়াপাড়ার বাড়িতে ছিলেন।
‘তখন ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের পিল্টু বিশ্বাস তাঁকে ফোন করেন। ঘেরের ডিড (চুক্তি) হবে বলে পিল্টু বিকেলে তরিকুলকে তাঁর বাড়িতে যেতে বলেন। তরিকুল একজনকে নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে মোটরসাইকেলে পিল্টুর বাড়িতে যান। সে সময় ছয়জন সন্ত্রাসী পিল্টুর ঘরে তরিকুলকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে।’
খোলা আকাশের নিচে ১৮ পরিবার
ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের বাড়েদাপাড়ার অধিকাংশ মতুয়া সম্প্রদায়ের। ক্ষোভের আগুনে দেওয়া বাড়িঘর পুড়ে ভস্মীভূত। ঘরের চার দেয়াল থাকলেও পুড়ে ছাই ছাউনি। ফলে খোলা আকাশের নিচে তিন দিন যাবৎ পার করছেন পাড়াটির বাসিন্দারা।
আজ দিনভর বৃষ্টিতে খোলা আকাশের নিচে পার করেছেন। মাঝবয়সী চণ্ডিকা বিশ্বাস বলেন, ‘গায়ে কাপড় ছাড়া কিছু নেই। ঘরের সবকিছু পুড়ে গেছে। ঘরবাড়িতে থাকার মতো অবস্থা নেই। গাছের পাতাও পুড়ে গেছে। আমরা আতঙ্কে আছি। পাড়া পুরুষশূন্য। আমরা নিরপরাধ এসব মানুষের যারা ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।’
যশোরের অভয়নগর কৃষক দল নেতা তরিকুল ইসলাম (৫০) হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পার হলেও এখনো কোনো মামলা হয়নি। এ ঘটনার জেরে আগুনে ঘর হারা ১৮ পরিবার খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। নতুন করে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ও সেনা টহল জোরদার করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের বাড়েদাপাড়েতে ঘের ব্যবসায়ী পিন্টু বিশ্বাসের বাড়িতে তরিকুল ইসলামকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটে। ঘেরের ইজারা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
এ ঘটনায় উত্তেজিত একদল লোক ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের অন্তত ১৮টি হিন্দুবাড়িতে লুটপাট, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এ ছাড়া উপজেলার সুন্দলী বাজারে দুটি দোকানে অগ্নিসংযোগ এবং চারটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। এতে আহত হন অন্তত ১০ জন।
নিহত তরিকুল ইসলাম উপজেলার ধোপাদী গ্রামের ইব্রাহিম সরদারের ছেলে। তিনি উপজেলার নওয়াপাড়া পৌর কৃষক দলের সভাপতি ছিলেন।
জানতে চাইলে অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তরিকুল হত্যার ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি। পরিবার এজাহার না দিলে মামলা হবে কী করে, আমরা তার পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছি। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। দ্রুতই রহস্য উদ্ঘাটন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডহর মশিয়াহাটির গ্রামের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় কেউ অভিযোগ দেয়নি। সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। সেখানে ২৪ ঘণ্টা পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
এদিকে, আজ শনিবার সকালে নিহত কৃষক দল নেতা তরিকুল ইসলামের বাড়িতে যান বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেরুল হক সাবু, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকনসহ উপজেলার নেতৃবৃন্দ।
এ সময় তাঁরা তরিকুল ইসলামের শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। এরপর বিএনপির নেতারা ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের যে বাড়িতে তরিকুল ইসলামকে হত্যা করা হয়েছিল, সেই বাড়িতে যান। পরে নেতারা গ্রামের পুড়িয়ে দেওয়া বাড়িগুলো ঘুরে দেখেন এবং বাড়ির লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।
ঘেরের ইজারার দ্বন্দ্বে খুন হন তরিকুল
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের বিল বোকড়ে তরিকুলের একটি মাছের ঘের ছিল। ঘেরটির জমির ইজারার মেয়াদ শেষ হয়েছে। পাশের বিল কাছুরাবাদে অন্য এক ব্যক্তির আরেকটি মাছের ঘের ছিল। বিল কাছুরাবাদের বেশির ভাগ জমি ডহর মশিয়াহাটি গ্রামবাসীর। ঘেরের জমির ইজারার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর মালিক ঘের ছেড়ে দিয়েছেন।
এই ঘেরের জমি ইজারা নিয়ে তরিকুল ইসলাম মাছ চাষ করতে চেয়েছিলেন। অপর দিকে আরও এক ব্যক্তি ঘেরের জমি ইজারা নিয়ে মাছ করতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে দুজনের বিরোধ হয়। বিষয়টি নিয়ে ওই দিন (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় তরিকুল ইসলামকে ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের পিল্টু বিশ্বাসের বাড়িতে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে প্রথমে কুপিয়ে এবং পরে গুলি করে হত্যা করা হয়। এর পর থেকে ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের পোড়া বাড়িগুলো প্রায় পুরুষশূন্য, আতঙ্কিত নারীরা।
নিহতের ভাই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমার ভাই মাছের ঘেরের ব্যবসা করতেন। তাঁর তিনটি মাছের ঘের আছে। তিনি ডহর মশিয়াহাটি এলাকায় একজনের ছেড়ে দেওয়া ঘের ইজারা নিতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে আরেকজনের সঙ্গে তাঁর দ্বন্দ্ব হয়। বৃহস্পতিবার সকালে তরিকুল ইসলাম নওয়াপাড়ার বাড়িতে ছিলেন।
‘তখন ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের পিল্টু বিশ্বাস তাঁকে ফোন করেন। ঘেরের ডিড (চুক্তি) হবে বলে পিল্টু বিকেলে তরিকুলকে তাঁর বাড়িতে যেতে বলেন। তরিকুল একজনকে নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে মোটরসাইকেলে পিল্টুর বাড়িতে যান। সে সময় ছয়জন সন্ত্রাসী পিল্টুর ঘরে তরিকুলকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে।’
খোলা আকাশের নিচে ১৮ পরিবার
ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের বাড়েদাপাড়ার অধিকাংশ মতুয়া সম্প্রদায়ের। ক্ষোভের আগুনে দেওয়া বাড়িঘর পুড়ে ভস্মীভূত। ঘরের চার দেয়াল থাকলেও পুড়ে ছাই ছাউনি। ফলে খোলা আকাশের নিচে তিন দিন যাবৎ পার করছেন পাড়াটির বাসিন্দারা।
আজ দিনভর বৃষ্টিতে খোলা আকাশের নিচে পার করেছেন। মাঝবয়সী চণ্ডিকা বিশ্বাস বলেন, ‘গায়ে কাপড় ছাড়া কিছু নেই। ঘরের সবকিছু পুড়ে গেছে। ঘরবাড়িতে থাকার মতো অবস্থা নেই। গাছের পাতাও পুড়ে গেছে। আমরা আতঙ্কে আছি। পাড়া পুরুষশূন্য। আমরা নিরপরাধ এসব মানুষের যারা ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৩ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে