খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা সাইবার ট্রাইব্যুনাল দায়ের করা তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন দুই সাংবাদিক। তাঁরা হলেন–সময়ের খবরের সাবেক (ভারপ্রাপ্ত) সম্পাদক কাজী মোতাহার রহমান ও নিজস্ব প্রতিবেদক সোহাগ দেওয়ান। আজ সোমবার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক কনিকা বিশ্বাস এ রায় দেন।
রায়ে বলা হয়েছে, মামলায় দৈনিক সময়ের খবর পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সোহাগ দেওয়ান ও তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কাজী মোতাহার রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দেওয়া হলো।
আসামিদের খালাসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ হোসেন।
পিপি অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ২০১৭ সালের ১৮ মে কর্মচারী নিয়োগে জটিলতা সংক্রান্ত সংবাদ স্থানীয় দৈনিক সময়ের খবর পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া সিএমএম আদালতে একটি চেকের মামলার রায়ের সংবাদও ২২ মে একই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।’
তিনি বলেন, ‘এই দুটি সংবাদকে মিথ্যা ও ভুল আখ্যা দিয়ে খুলনার (সিএমএম) আদালতের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা তপন কুমার সাহা বাদী হয়ে যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ও ৬৬ ধারায় ২০১৭ সালের ১৪ জুন খুলনার দুজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সদর থানায় মামলাটি করেন (নম্বর-২৪)।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক মো. আফাজ আহমেদ ২০১৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন (নম্বর-৬২৪)। মোট ১২ জন সাক্ষীর ১২ জনই আদালতে তাদের সাক্ষ্য দেন। এতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় দুই সাংবাদিককে ট্রাইব্যুনাল অব্যাহতি প্রদান করেন।’
এ বিষয়ে আসামি পক্ষের আইনজীবী চৌধুরী তৌহিদুর রহমান তুষার রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে সাংবাদিকদের সংবাদ যে সঠিক ছিল সেটাই প্রমাণিত হলো।’
মামলা থেকে বেকসুর খালাস পাওয়া সাংবাদিক কাজী মোতাহার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রায়ে আমি খুশি। আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি।’
খুলনা সাইবার ট্রাইব্যুনাল দায়ের করা তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন দুই সাংবাদিক। তাঁরা হলেন–সময়ের খবরের সাবেক (ভারপ্রাপ্ত) সম্পাদক কাজী মোতাহার রহমান ও নিজস্ব প্রতিবেদক সোহাগ দেওয়ান। আজ সোমবার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক কনিকা বিশ্বাস এ রায় দেন।
রায়ে বলা হয়েছে, মামলায় দৈনিক সময়ের খবর পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সোহাগ দেওয়ান ও তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কাজী মোতাহার রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দেওয়া হলো।
আসামিদের খালাসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ হোসেন।
পিপি অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ২০১৭ সালের ১৮ মে কর্মচারী নিয়োগে জটিলতা সংক্রান্ত সংবাদ স্থানীয় দৈনিক সময়ের খবর পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া সিএমএম আদালতে একটি চেকের মামলার রায়ের সংবাদও ২২ মে একই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।’
তিনি বলেন, ‘এই দুটি সংবাদকে মিথ্যা ও ভুল আখ্যা দিয়ে খুলনার (সিএমএম) আদালতের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা তপন কুমার সাহা বাদী হয়ে যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ও ৬৬ ধারায় ২০১৭ সালের ১৪ জুন খুলনার দুজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সদর থানায় মামলাটি করেন (নম্বর-২৪)।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক মো. আফাজ আহমেদ ২০১৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন (নম্বর-৬২৪)। মোট ১২ জন সাক্ষীর ১২ জনই আদালতে তাদের সাক্ষ্য দেন। এতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় দুই সাংবাদিককে ট্রাইব্যুনাল অব্যাহতি প্রদান করেন।’
এ বিষয়ে আসামি পক্ষের আইনজীবী চৌধুরী তৌহিদুর রহমান তুষার রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে সাংবাদিকদের সংবাদ যে সঠিক ছিল সেটাই প্রমাণিত হলো।’
মামলা থেকে বেকসুর খালাস পাওয়া সাংবাদিক কাজী মোতাহার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রায়ে আমি খুশি। আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে