রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় অনেক কৃষকই পেঁয়াজ চাষ করেছেন। বাড়ির পাশের পতিত জমি, পুকুরেরপাড় ও ফসলি জমিতে তাঁরা চাষ করেছেন পেঁয়াজ। আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় দিনে দিনে বাড়ছে পেঁয়াজের চাষ। এবারও ভালো লাভের আশা করছেন চাষিরা।
উপজেলায় একাধিক পেঁয়াজ চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বর্তমানে অন্যান্য ফসলের চেয়ে পেঁয়াজ চাষ করে বেশি লাভ পাওয়া যায়। কারণ চারা রোপণের ৩ মাসের মধ্যে তোলা যায়। তা ছাড়া পেঁয়াজ চাষের সঙ্গে সাথি ফসল হিসেবে অন্যান্য ফসলও আবাদ করতে পারেন চাষিরা।
মটমুড়া মাঠের পেঁয়াজচাষি ইকবাল আহমেদ বলেন, ‘এ বছর আমি চার বিঘা জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছি। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চারা লাগে সাত-আট মণ। আর পেঁয়াজের বীজ ৪ হাজার টাকা মণ। ভালো দাম পেলে আশা করি লাভ হবে। তা ছাড়া পেঁয়াজে পোকার আক্রমণ থাকে। তাই আগে থেকেই কীটনাশক স্প্রে করছি।’
মোহাম্মদপুর মাঠের পেঁয়াজচাষি মো. আসাদ আলী বলেন, ‘আমার প্রায় চার বিঘা জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছি। জমিতে পানি দেওয়া আছে। এখন হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। খুব টেনশনে রয়েছি। এভাবে বৃষ্টি হতে থাকলে পেঁয়াজ কিছুটা নষ্ট হয়ে যাবে। পেঁয়াজ চাষে খরচও অনেক। কৃষি অফিসের নির্দেশনা অনুযায়ী কীটনাশক ও সার প্রয়োগ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি দুই জাতের পেঁয়াজ চাষ করছি। জমি প্রস্তুত করা থেকে তোলা পর্যন্ত পেঁয়াজে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট না হলে আল্লাহর রহমতে বিঘাপ্রতি প্রায় ৩০ হাজার টাকা লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্র জানায়, উপজেলায় ৮৮১ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। গত বছর চাষ হয়েছিল ৮৭০ হেক্টর জমিতে। আর গাংনী কৃষি অফিস পেঁয়াজচাষিদের সঙ্গে সর্বক্ষণিক যোগাযোগ করে বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, যে বৃষ্টি হচ্ছে এতে পেঁয়াজের কোনো ক্ষতি হবে না। আশা করছি পেঁয়াজ চাষিরা ভালো লাভ পাবেন।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় অনেক কৃষকই পেঁয়াজ চাষ করেছেন। বাড়ির পাশের পতিত জমি, পুকুরেরপাড় ও ফসলি জমিতে তাঁরা চাষ করেছেন পেঁয়াজ। আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় দিনে দিনে বাড়ছে পেঁয়াজের চাষ। এবারও ভালো লাভের আশা করছেন চাষিরা।
উপজেলায় একাধিক পেঁয়াজ চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বর্তমানে অন্যান্য ফসলের চেয়ে পেঁয়াজ চাষ করে বেশি লাভ পাওয়া যায়। কারণ চারা রোপণের ৩ মাসের মধ্যে তোলা যায়। তা ছাড়া পেঁয়াজ চাষের সঙ্গে সাথি ফসল হিসেবে অন্যান্য ফসলও আবাদ করতে পারেন চাষিরা।
মটমুড়া মাঠের পেঁয়াজচাষি ইকবাল আহমেদ বলেন, ‘এ বছর আমি চার বিঘা জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছি। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চারা লাগে সাত-আট মণ। আর পেঁয়াজের বীজ ৪ হাজার টাকা মণ। ভালো দাম পেলে আশা করি লাভ হবে। তা ছাড়া পেঁয়াজে পোকার আক্রমণ থাকে। তাই আগে থেকেই কীটনাশক স্প্রে করছি।’
মোহাম্মদপুর মাঠের পেঁয়াজচাষি মো. আসাদ আলী বলেন, ‘আমার প্রায় চার বিঘা জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছি। জমিতে পানি দেওয়া আছে। এখন হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। খুব টেনশনে রয়েছি। এভাবে বৃষ্টি হতে থাকলে পেঁয়াজ কিছুটা নষ্ট হয়ে যাবে। পেঁয়াজ চাষে খরচও অনেক। কৃষি অফিসের নির্দেশনা অনুযায়ী কীটনাশক ও সার প্রয়োগ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি দুই জাতের পেঁয়াজ চাষ করছি। জমি প্রস্তুত করা থেকে তোলা পর্যন্ত পেঁয়াজে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট না হলে আল্লাহর রহমতে বিঘাপ্রতি প্রায় ৩০ হাজার টাকা লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্র জানায়, উপজেলায় ৮৮১ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। গত বছর চাষ হয়েছিল ৮৭০ হেক্টর জমিতে। আর গাংনী কৃষি অফিস পেঁয়াজচাষিদের সঙ্গে সর্বক্ষণিক যোগাযোগ করে বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, যে বৃষ্টি হচ্ছে এতে পেঁয়াজের কোনো ক্ষতি হবে না। আশা করছি পেঁয়াজ চাষিরা ভালো লাভ পাবেন।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৫ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৫ ঘণ্টা আগে