কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
ঝড়-বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য এক বিঘা জমির কাটা ধান মাঠে একত্রিত করে রেখেছিলেন কৃষক ইসরাইল হোসেন। কিন্তু রাতের আঁধারে তাঁর সেই ধানে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আজ শনিবার ভোরে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের ব্রজবাকসা ৬ নম্বর ওয়ার্ডের দাকোপের বিলে এ ঘটনা ঘটে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ইসরাইল হোসেন ব্রজবাকসা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি কৃষিকাজের পাশাপাশি ব্রজবাকসা কাঁচাবাজারের ইজারাদার হিসেবে খাজনা আদায়ের কাজ করেন।
ইসরাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি হওয়ার কারণে কাটা ধান গতকাল শুক্রবার রাত ৮টা পর্যন্ত জমিতে ঢেকে রেখে আসি। সকালে জানতে পারি, সেই ধানে আগুন দিয়ে কে বা কারা পুড়িয়ে দিয়েছে। এসে দেখি এক বিঘা জমির ধান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এখনো জমিতে সেচের পানির আড়াই হাজার টাকা ও সার-কীটনাশকের টাকা বাকি রয়েছে। এ বছরের পরিবারের খোরাকির ধান সব শেষ হয়ে গেল।’
স্থানীয় বাসিন্দা রাজু আহমেদ বলেন, ইসরাইলের এক বিঘা জমিতে প্রায় ১৫ বস্তা ধান হতো; যার বাজারমূল্য প্রায় ২৫ হাজার টাকা। আর গোখাদ্যের জন্য বিচালির দাম তো আরও অনেক বেশি। এক বিঘা জমির সেচে খরচ ৩ হাজার টাকা, সার-কীটনাশক ও বীজ মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। মজুরি খরচসহ সব মিলিয়ে তাঁর প্রায় ৫০ হাজার টাকার মতো ক্ষতি হলো।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থলে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে তদন্তের জন্য পাঠানো হবে। অভিযোগ পেলে এর পেছনে কে বা কারা রয়েছে তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত ধানচাষি যেন ক্ষতিপূরণ পান, সে জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য এক বিঘা জমির কাটা ধান মাঠে একত্রিত করে রেখেছিলেন কৃষক ইসরাইল হোসেন। কিন্তু রাতের আঁধারে তাঁর সেই ধানে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আজ শনিবার ভোরে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের ব্রজবাকসা ৬ নম্বর ওয়ার্ডের দাকোপের বিলে এ ঘটনা ঘটে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ইসরাইল হোসেন ব্রজবাকসা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি কৃষিকাজের পাশাপাশি ব্রজবাকসা কাঁচাবাজারের ইজারাদার হিসেবে খাজনা আদায়ের কাজ করেন।
ইসরাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি হওয়ার কারণে কাটা ধান গতকাল শুক্রবার রাত ৮টা পর্যন্ত জমিতে ঢেকে রেখে আসি। সকালে জানতে পারি, সেই ধানে আগুন দিয়ে কে বা কারা পুড়িয়ে দিয়েছে। এসে দেখি এক বিঘা জমির ধান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এখনো জমিতে সেচের পানির আড়াই হাজার টাকা ও সার-কীটনাশকের টাকা বাকি রয়েছে। এ বছরের পরিবারের খোরাকির ধান সব শেষ হয়ে গেল।’
স্থানীয় বাসিন্দা রাজু আহমেদ বলেন, ইসরাইলের এক বিঘা জমিতে প্রায় ১৫ বস্তা ধান হতো; যার বাজারমূল্য প্রায় ২৫ হাজার টাকা। আর গোখাদ্যের জন্য বিচালির দাম তো আরও অনেক বেশি। এক বিঘা জমির সেচে খরচ ৩ হাজার টাকা, সার-কীটনাশক ও বীজ মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। মজুরি খরচসহ সব মিলিয়ে তাঁর প্রায় ৫০ হাজার টাকার মতো ক্ষতি হলো।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থলে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে তদন্তের জন্য পাঠানো হবে। অভিযোগ পেলে এর পেছনে কে বা কারা রয়েছে তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত ধানচাষি যেন ক্ষতিপূরণ পান, সে জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে