নড়াইল প্রতিনিধি
নড়াইল সদর উপজেলার কলোড়া ইউনিয়নের বীড়গ্রামে গরুচোর সন্দেহে দুজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে নড়াইল গোবরা রোডের কাড়ার বিল থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ দুটি নড়াইল সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
মৃত একজনের নাম মো. আসাদুল শেখ। তিনি বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার জাড়িয়া বারুইডাঙ্গা গ্রামের মো. গফুর শেখের ছেলে। অপরজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে কলোড়া ইউনিয়নের বীড়গ্রামের রেবো বিশ্বাসের বাড়িতে পাঁচ-সাতজনের একটি চোরের দল গরু চুরি করতে ঢোকে। তাঁরা গোয়াল থেকে গরু নিয়ে যাওয়ার সময় একটি বাছুর ডাকাডাকি শুরু করে। বাছুরের ডাক শুনে গরুর মালিক রেবো বিশ্বাসের ঘুম ভেঙে যায়। তখন তিনি বাইরে আসেন এবং দেখেন গোয়ালে দুটি গরু নাই। তখন তিনি ‘চোর’ ‘চোর’ বলে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে বেরিয়ে আসে। এ সময় চোরেরা পালানোর চেষ্টা করলে গ্রামবাসী ধাওয়া করেন। এতে চোরের দল বীড়গ্রামের উত্তর পাশের বিলে নেমে পড়ে।
একপর্যায়ে গ্রামবাসী নড়াইল-গোবরা-ফুলতলা সড়কের উজিরপুর পল্লী বিদ্যুতের উপকেন্দ্রের পূর্ব পাশ থেকে এক চোরকে ধরে ফেলে। অপর চোরকে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের কিছুটা দূরে সরিষাখেত থেকে আটক করে। পরে গ্রামবাসী ওই দুই চোরকে গণধোলাই দেয়। এতে দুজনই মারা যান।
বীড়গ্রামের বাসিন্দা আরতি বিশ্বাস জানান, গত এক মাস আগে প্রথমে তাঁর একটি গরু চুরি হয়ে গেছে। এরপর একই গ্রামের হরিচানের গরু চুরি হয়ে যায়। এ ছাড়া মুশুড়িয়াসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষের গরু চুরি হয়েছে। চোরেরা পিকআপ ভ্যান নিয়ে এসে গরু চুরি করে নিয়ে যায়।
উজিরপুর গ্রামের রহিমা বেগম বলেন, ‘আমাদের এলাকায় একের পর এক গরু চুরি হওয়ার কারণে এখন পাহারা দেওয়া হচ্ছে। অধিকাংশ গরুর মালিক রাত জেগে পাহারা দেন। গত রাতের ঘটনায় মৃত দুই চোরকে দিনের বেলায় এলাকায় ফেরি করতে দেখেছি।’
এ বিষয়ে নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদুর রহমান বলেন, নড়াইল সদর উপজেলার কলোড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে। চোরদের ধরার জন্য এলাকাবাসীকে সচেতন করা হয়। অনেক এলাকায় পাহারা বসানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, গতকাল দিবাগত রাতে বীড়গ্রামে গরু চুরির ঘটনায় এলাকাবাসী দুই চোরকে ধরে গণধোলাই দিয়ে মেরে ফেলেছে। ওই দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নড়াইল সদর উপজেলার কলোড়া ইউনিয়নের বীড়গ্রামে গরুচোর সন্দেহে দুজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে নড়াইল গোবরা রোডের কাড়ার বিল থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ দুটি নড়াইল সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
মৃত একজনের নাম মো. আসাদুল শেখ। তিনি বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার জাড়িয়া বারুইডাঙ্গা গ্রামের মো. গফুর শেখের ছেলে। অপরজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে কলোড়া ইউনিয়নের বীড়গ্রামের রেবো বিশ্বাসের বাড়িতে পাঁচ-সাতজনের একটি চোরের দল গরু চুরি করতে ঢোকে। তাঁরা গোয়াল থেকে গরু নিয়ে যাওয়ার সময় একটি বাছুর ডাকাডাকি শুরু করে। বাছুরের ডাক শুনে গরুর মালিক রেবো বিশ্বাসের ঘুম ভেঙে যায়। তখন তিনি বাইরে আসেন এবং দেখেন গোয়ালে দুটি গরু নাই। তখন তিনি ‘চোর’ ‘চোর’ বলে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে বেরিয়ে আসে। এ সময় চোরেরা পালানোর চেষ্টা করলে গ্রামবাসী ধাওয়া করেন। এতে চোরের দল বীড়গ্রামের উত্তর পাশের বিলে নেমে পড়ে।
একপর্যায়ে গ্রামবাসী নড়াইল-গোবরা-ফুলতলা সড়কের উজিরপুর পল্লী বিদ্যুতের উপকেন্দ্রের পূর্ব পাশ থেকে এক চোরকে ধরে ফেলে। অপর চোরকে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের কিছুটা দূরে সরিষাখেত থেকে আটক করে। পরে গ্রামবাসী ওই দুই চোরকে গণধোলাই দেয়। এতে দুজনই মারা যান।
বীড়গ্রামের বাসিন্দা আরতি বিশ্বাস জানান, গত এক মাস আগে প্রথমে তাঁর একটি গরু চুরি হয়ে গেছে। এরপর একই গ্রামের হরিচানের গরু চুরি হয়ে যায়। এ ছাড়া মুশুড়িয়াসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষের গরু চুরি হয়েছে। চোরেরা পিকআপ ভ্যান নিয়ে এসে গরু চুরি করে নিয়ে যায়।
উজিরপুর গ্রামের রহিমা বেগম বলেন, ‘আমাদের এলাকায় একের পর এক গরু চুরি হওয়ার কারণে এখন পাহারা দেওয়া হচ্ছে। অধিকাংশ গরুর মালিক রাত জেগে পাহারা দেন। গত রাতের ঘটনায় মৃত দুই চোরকে দিনের বেলায় এলাকায় ফেরি করতে দেখেছি।’
এ বিষয়ে নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদুর রহমান বলেন, নড়াইল সদর উপজেলার কলোড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে। চোরদের ধরার জন্য এলাকাবাসীকে সচেতন করা হয়। অনেক এলাকায় পাহারা বসানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, গতকাল দিবাগত রাতে বীড়গ্রামে গরু চুরির ঘটনায় এলাকাবাসী দুই চোরকে ধরে গণধোলাই দিয়ে মেরে ফেলেছে। ওই দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে