প্রতিনিধি, যশোর

‘আমার সামনেই অর্ধশতাধিক রোগী মারা গেছেন। তাঁদের অনেককেই ছটফট করতে করতে মারা যেতে দেখেছি। কিন্তু আমাদের হাতে কিছুই করার ছিল না।’ এমনটিই বলছিলেন যশোর সদর হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটের ওয়ার্ড ইনচার্জ হাসিয়া খাতুন।
হাসিয়া খাতুন অনেকটা আক্ষেপ নিয়েই বলছিলেন, ‘এর আগেও অনেক মৃত্যু দেখেছি। অনেক যন্ত্রণাকাতর মানুষকে সেবা দিয়েছি। কিন্তু ১৮ বছরের কর্মজীবনে এত লাশের সারি আর দেখিনি। যেন মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিচ্ছেন একেকজন। চাকরিজীবনে এর আগে কখনো এতটা অসহায় বোধ করিনি।’
যশোর সদর হাসপাতালে করোনা ইউনিট চালুর শুরু থেকেই দুটি ওয়ার্ডের দায়িত্বে আছেন জ্যেষ্ঠ এই সেবিকা হাসিয়া খাতুন। গত রোববার পর্যন্ত ওই দুটি ওয়ার্ডে মোট ১০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনায়। তিনি জানান, দায়িত্ব পালনকালে এক দিনে সর্বোচ্চ চারজনের মৃত্যু দেখেছেন তিনি। এ সময়ে নানা প্রতিকূলতারও সম্মুখীন হতে হয়েছে তাঁকে। উপেক্ষা করতে হয়েছে প্রভাবশালীদের চোখ রাঙানি। চাকরিচ্যুত হওয়ার হুমকিও পেয়েছেন তিনি।
হাসিয়া খাতুন বলেন, ৫ জুলাই হিরো গাজী নামের একজন করোনা রোগীকে রেড জোনে আনা হয়। এ সময় তাঁর অক্সিজেনের খুবই প্রয়োজন ছিল। কিন্তু প্রভাবশালী এক নেতার স্বজনেরা অক্সিজেন দিতে চাচ্ছিলেন না। অথচ সে সময় তাঁদের রোগীর অক্সিজেনের কোনো দরকার ছিল না। তারপরও তাঁরা জোর করে সেটি দখলে রাখেন। কিন্তু হিরো গাজীর অবস্থা বেগতিক হওয়ায় একপ্রকার যুদ্ধ করেই তাঁকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে হয়েছে আমাকে। এ সময় প্রভাবশালী ওই ব্যক্তির স্বজনেরা আমাকে বিভিন্নভাবে শাসিয়ে যান। চাকরিচ্যুত করার হুমকি দেওয়া হয় আমাকে। এমন ঘটনা নিত্য দিনের।’
এই ফ্রন্ট লাইনার জানান, দুটি ওয়ার্ডে সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্টের ৭১টি পয়েন্ট আছে। অথচ বর্তমানে সেখানে শতাধিক রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এসব রোগীর সবারই অক্সিজেন প্রয়োজন। অতিরিক্ত যাঁরা আছেন, অনেক সময়ই তাঁদের জরুরি ভিত্তিতে অক্সিজেন সরবরাহ করার প্রয়োজন হয়। কিন্তু সরবরাহ কম থাকায় সেটি দেওয়া অনেক সময় সম্ভব হয় না। তখন রোগীদের ছটফটানি সহ্য করা যায় না। আবার অনেক সময় সিলিন্ডার রিফিল করতে পাঠানো হয়। তখনো কিছুটা সমস্যা দেখা দেয়। এ সময় রোগীদের কষ্ট দেখে খুবই খারাপ লাগে।
হাসিয়া খাতুন আরও বলেন, ‘গত বছরের জুন মাসে স্বামী-সন্তানসহ আমার পরিবারের ৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তখনো আমি টিকা নিইনি। কিন্তু পরিবারের আক্রান্ত সবাইকে সে সময় সেবা দিয়েছি। সেটিই ছিল আমার অনুপ্রেরণার মূল উৎস।’ তিনি বলেন, ‘দায়িত্ব পালনকালে আমার তিন সহকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তখন একটু খারাপ লাগলেও দমে যাইনি কেউ; বরং রোগীদের অসহায়ত্ব, কষ্ট আমাদের কাজে আরও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।’
জ্যেষ্ঠ এই সেবিকা বলেন, ‘আমরা করোনা যুদ্ধে জিততে চাই। তবে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা যেমন আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছি, তেমনি রোগী, বিশেষ করে তাঁদের স্বজনকে আরও ধৈর্যশীল হতে হবে। কারণ রোগীর প্রয়োজনটি আমরা বুঝি, চিকিৎসকেরা বোঝেন। তাঁদের পরামর্শ নিয়েই আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি। আমরা কখনোই চাই না একজন রোগী মারা যাক; বরং আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকে, সুস্থ করে তাদের দ্রুত ছুটি দেওয়ার; যাতে অন্য আরেকজন মুমূর্ষু রোগী সেবা পান।

‘আমার সামনেই অর্ধশতাধিক রোগী মারা গেছেন। তাঁদের অনেককেই ছটফট করতে করতে মারা যেতে দেখেছি। কিন্তু আমাদের হাতে কিছুই করার ছিল না।’ এমনটিই বলছিলেন যশোর সদর হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটের ওয়ার্ড ইনচার্জ হাসিয়া খাতুন।
হাসিয়া খাতুন অনেকটা আক্ষেপ নিয়েই বলছিলেন, ‘এর আগেও অনেক মৃত্যু দেখেছি। অনেক যন্ত্রণাকাতর মানুষকে সেবা দিয়েছি। কিন্তু ১৮ বছরের কর্মজীবনে এত লাশের সারি আর দেখিনি। যেন মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিচ্ছেন একেকজন। চাকরিজীবনে এর আগে কখনো এতটা অসহায় বোধ করিনি।’
যশোর সদর হাসপাতালে করোনা ইউনিট চালুর শুরু থেকেই দুটি ওয়ার্ডের দায়িত্বে আছেন জ্যেষ্ঠ এই সেবিকা হাসিয়া খাতুন। গত রোববার পর্যন্ত ওই দুটি ওয়ার্ডে মোট ১০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনায়। তিনি জানান, দায়িত্ব পালনকালে এক দিনে সর্বোচ্চ চারজনের মৃত্যু দেখেছেন তিনি। এ সময়ে নানা প্রতিকূলতারও সম্মুখীন হতে হয়েছে তাঁকে। উপেক্ষা করতে হয়েছে প্রভাবশালীদের চোখ রাঙানি। চাকরিচ্যুত হওয়ার হুমকিও পেয়েছেন তিনি।
হাসিয়া খাতুন বলেন, ৫ জুলাই হিরো গাজী নামের একজন করোনা রোগীকে রেড জোনে আনা হয়। এ সময় তাঁর অক্সিজেনের খুবই প্রয়োজন ছিল। কিন্তু প্রভাবশালী এক নেতার স্বজনেরা অক্সিজেন দিতে চাচ্ছিলেন না। অথচ সে সময় তাঁদের রোগীর অক্সিজেনের কোনো দরকার ছিল না। তারপরও তাঁরা জোর করে সেটি দখলে রাখেন। কিন্তু হিরো গাজীর অবস্থা বেগতিক হওয়ায় একপ্রকার যুদ্ধ করেই তাঁকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে হয়েছে আমাকে। এ সময় প্রভাবশালী ওই ব্যক্তির স্বজনেরা আমাকে বিভিন্নভাবে শাসিয়ে যান। চাকরিচ্যুত করার হুমকি দেওয়া হয় আমাকে। এমন ঘটনা নিত্য দিনের।’
এই ফ্রন্ট লাইনার জানান, দুটি ওয়ার্ডে সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্টের ৭১টি পয়েন্ট আছে। অথচ বর্তমানে সেখানে শতাধিক রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এসব রোগীর সবারই অক্সিজেন প্রয়োজন। অতিরিক্ত যাঁরা আছেন, অনেক সময়ই তাঁদের জরুরি ভিত্তিতে অক্সিজেন সরবরাহ করার প্রয়োজন হয়। কিন্তু সরবরাহ কম থাকায় সেটি দেওয়া অনেক সময় সম্ভব হয় না। তখন রোগীদের ছটফটানি সহ্য করা যায় না। আবার অনেক সময় সিলিন্ডার রিফিল করতে পাঠানো হয়। তখনো কিছুটা সমস্যা দেখা দেয়। এ সময় রোগীদের কষ্ট দেখে খুবই খারাপ লাগে।
হাসিয়া খাতুন আরও বলেন, ‘গত বছরের জুন মাসে স্বামী-সন্তানসহ আমার পরিবারের ৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তখনো আমি টিকা নিইনি। কিন্তু পরিবারের আক্রান্ত সবাইকে সে সময় সেবা দিয়েছি। সেটিই ছিল আমার অনুপ্রেরণার মূল উৎস।’ তিনি বলেন, ‘দায়িত্ব পালনকালে আমার তিন সহকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তখন একটু খারাপ লাগলেও দমে যাইনি কেউ; বরং রোগীদের অসহায়ত্ব, কষ্ট আমাদের কাজে আরও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।’
জ্যেষ্ঠ এই সেবিকা বলেন, ‘আমরা করোনা যুদ্ধে জিততে চাই। তবে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা যেমন আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছি, তেমনি রোগী, বিশেষ করে তাঁদের স্বজনকে আরও ধৈর্যশীল হতে হবে। কারণ রোগীর প্রয়োজনটি আমরা বুঝি, চিকিৎসকেরা বোঝেন। তাঁদের পরামর্শ নিয়েই আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি। আমরা কখনোই চাই না একজন রোগী মারা যাক; বরং আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকে, সুস্থ করে তাদের দ্রুত ছুটি দেওয়ার; যাতে অন্য আরেকজন মুমূর্ষু রোগী সেবা পান।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৮ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

এর আগেও অনেক মৃত্যু দেখেছি। অনেক যন্ত্রণাকাতর মানুষকে সেবা দিয়েছি। কিন্তু ১৮ বছরের কর্মজীবনে এত লাশের সারি আর দেখিনি। যেন মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিচ্ছেন একেকজন
১৩ জুলাই ২০২১
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এর আগেও অনেক মৃত্যু দেখেছি। অনেক যন্ত্রণাকাতর মানুষকে সেবা দিয়েছি। কিন্তু ১৮ বছরের কর্মজীবনে এত লাশের সারি আর দেখিনি। যেন মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিচ্ছেন একেকজন
১৩ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৮ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

এর আগেও অনেক মৃত্যু দেখেছি। অনেক যন্ত্রণাকাতর মানুষকে সেবা দিয়েছি। কিন্তু ১৮ বছরের কর্মজীবনে এত লাশের সারি আর দেখিনি। যেন মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিচ্ছেন একেকজন
১৩ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৮ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

এর আগেও অনেক মৃত্যু দেখেছি। অনেক যন্ত্রণাকাতর মানুষকে সেবা দিয়েছি। কিন্তু ১৮ বছরের কর্মজীবনে এত লাশের সারি আর দেখিনি। যেন মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিচ্ছেন একেকজন
১৩ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৮ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে