গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
গাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
গাংনী উপজেলার গরু খামারিরা বর্তমানে চরম সংকটে পড়েছেন। গোখাদ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় গরু পালন ক্রমেই ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে। খুদ, ভুট্টা, বিচালি এবং নেপিয়ার ঘাসের অতিরিক্ত দাম খামারিদের আর্থিক চাপে ফেলেছে। অনেক খামারি বাধ্য হয়ে তাঁদের গরু বিক্রি করে দিচ্ছেন।
এলাকার চাষি শরিফুল ইসলাম জানান, ভালো দাম পাওয়ায় স্থানীয় চাষিরা ঘাস বিক্রি করছেন, যা ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে। বামন্দী এলাকার আরেক চাষি সাবান আলী জানান, এক বিঘা ঘাস চাষে ১৫ হাজার টাকা খরচ হলেও তা থেকে ২০-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।
কৃষকেরা বলছেন, ধান কাটার মেশিনের ব্যবহার এবং বর্ষার পানিতে ধান নষ্ট হওয়ার কারণে বিচালির উৎপাদন কমে গেছে। ফলে বিচালির দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। বর্তমানে এক পুন বিচালি ৪৫০-৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস আগেও ৩০০-৩৫০ টাকায় পাওয়া যেত। দেবীপুর বাজারের ব্যবসায়ী আবু সাইদ জানিয়েছেন, এ বছর বিচালির দাম অত্যন্ত বেশি।
উপজেলার গরু খামারিরা গোখাদ্যের ক্রমবর্ধমান দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। ব্যবসায়ীরা ঘাস ও বিচালি ট্রাকে বোঝাই করে বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করছেন। এর ফলে স্থানীয় বাজারে সংকট সৃষ্টি হচ্ছে এবং দাম আরও বাড়ছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে নেপিয়ার ঘাসের চাষ হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৫ হেক্টর বেশি। কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন জানান, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় চাষিরা এদিকে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। তবে খুদ, ভুট্টা, বিচালি এবং ঘাসের বাড়তি দামের কারণে গরু পালনের খরচ দিন দিন বাড়ছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, উপজেলার খামারিদের আর্থিক সংকট থেকে মুক্ত করতে গোখাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ ও স্থানীয় চাহিদা মেটানোর বিষয়টি নিশ্চিত করা জরুরি। পাশাপাশি নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে সরকার ও কৃষি অফিসের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
গাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
গাংনী উপজেলার গরু খামারিরা বর্তমানে চরম সংকটে পড়েছেন। গোখাদ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় গরু পালন ক্রমেই ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে। খুদ, ভুট্টা, বিচালি এবং নেপিয়ার ঘাসের অতিরিক্ত দাম খামারিদের আর্থিক চাপে ফেলেছে। অনেক খামারি বাধ্য হয়ে তাঁদের গরু বিক্রি করে দিচ্ছেন।
এলাকার চাষি শরিফুল ইসলাম জানান, ভালো দাম পাওয়ায় স্থানীয় চাষিরা ঘাস বিক্রি করছেন, যা ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে। বামন্দী এলাকার আরেক চাষি সাবান আলী জানান, এক বিঘা ঘাস চাষে ১৫ হাজার টাকা খরচ হলেও তা থেকে ২০-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।
কৃষকেরা বলছেন, ধান কাটার মেশিনের ব্যবহার এবং বর্ষার পানিতে ধান নষ্ট হওয়ার কারণে বিচালির উৎপাদন কমে গেছে। ফলে বিচালির দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। বর্তমানে এক পুন বিচালি ৪৫০-৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস আগেও ৩০০-৩৫০ টাকায় পাওয়া যেত। দেবীপুর বাজারের ব্যবসায়ী আবু সাইদ জানিয়েছেন, এ বছর বিচালির দাম অত্যন্ত বেশি।
উপজেলার গরু খামারিরা গোখাদ্যের ক্রমবর্ধমান দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। ব্যবসায়ীরা ঘাস ও বিচালি ট্রাকে বোঝাই করে বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করছেন। এর ফলে স্থানীয় বাজারে সংকট সৃষ্টি হচ্ছে এবং দাম আরও বাড়ছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে নেপিয়ার ঘাসের চাষ হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৫ হেক্টর বেশি। কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন জানান, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় চাষিরা এদিকে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। তবে খুদ, ভুট্টা, বিচালি এবং ঘাসের বাড়তি দামের কারণে গরু পালনের খরচ দিন দিন বাড়ছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, উপজেলার খামারিদের আর্থিক সংকট থেকে মুক্ত করতে গোখাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ ও স্থানীয় চাহিদা মেটানোর বিষয়টি নিশ্চিত করা জরুরি। পাশাপাশি নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে সরকার ও কৃষি অফিসের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে