গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
বর্তমান বাজারে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে কেনাকাটায় হিমশিম খেতে হয় স্বল্প আয়ের মানুষসহ দিনমজুরদের। সাধ্যের বাইরে গিয়ে অন্যান্য মাছ কিনলেও দাম শুনেই সরে যেতে হয় সুস্বাদু ইলিশের সামনে থেকে। শুধু দামের কারণেই যে মানুষগুলো ইলিশের ধারেকাছেও যেতেন না, তার আরেক প্রমাণ মিলেছে মেহেরপুর গাংনী উপজেলার স্থানীয় একটি বাজারে।
সরেজমিনে স্থানীয় দেবীপুর বাজারে দেখা গেছে, ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬০০-৭০০ টাকায়। এ খবর যেন ছড়িয়ে পড়ল দ্রুতই। প্রায় ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই শেষ হয়ে গেল বিক্রেতার ঝুলিতে থাকা প্রায় ১৮-২০ কেজি ইলিশ।
ক্রেতা ও বিক্রেতাদের কাছ থেকে জানা গেল, মাছের দাম তুলনামূলক কমে যাওয়ার কারণ। বিক্রেতা জানালেন, মাছগুলো দীর্ঘদিন বিক্রি না হওয়ায় নরম হয়ে গেছে। আর কিছুদিন থাকলে একেবারেই পচে যাবে। তাই স্বল্প লাভে বিক্রি করে দিচ্ছেন।
ক্রেতারা জানালেন, চড়া দাম হওয়ায় ইলিশ মাছ কেনার আশা তাঁরা ছেড়েই দিয়েছিলেন। একটু নরম হওয়ায় তাঁদের সমস্যা নেই। অন্তত সাধ্যের মধ্যে ইলিশ কিনতে পেরেছেন তাতেই তাঁরা খুশি।
বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই আকারের ইলিশ খানিকটা টাটকা থাকলেই বিক্রি হতো ১৬০০-১৮০০ টাকায়।
ইলিশ মাছের ক্রেতা মোহাম্মদ আবু সাঈদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইলিশ মাছ যতই নরম হোক, এত সস্তা দাম হয় না। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ৬০০ টাকা কেজি বাজারে পাওয়াই যায় না। ৬০০ টাকা কেজি হওয়ায় অনেকে কিনছে, আমিও কিনেছি। মাছ নরম হলেও সমস্যা নাই, আমরা কম টাকায় ইলিশ খেতে পারছি এটাই অনেক।’
মাছ কিনতে আসা লাল্টু হোসেন বলেন, ‘সবাই নিচ্ছে। এত অল্প দাম পেয়ে আমিও নিলাম। বাজারে গেলে এত কম দামে এই ইলিশ পাওয়া যাবে না। ব্যবসায়ী যত মাছ নিয়ে এসেছিল, দুই ঘণ্টার মধ্যে সব বিক্রি হয়ে গেল। কারণ আমাদের মতো গরিবের ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকায় কেজি দরে ইলিশ কিনে খাওয়া সম্ভব না।’
মাছ বিক্রেতা আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মাছগুলো বরিশাল থেকে কিনে আনছি। মাছগুলো একটু নরম হওয়ার কারণে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে দিলাম। একটু ভালো থাকলে এগুলো ১২০০ থেকে ১৬০০ টাকায় বিক্রি করতাম। লাভ কম রেখে ছেড়ে দিচ্ছি, না হলে মাছগুলো নষ্ট হলে লস হবে। ১৮-২০ কেজি মাছ ছিল, এক জায়গায় দাঁড়িয়ে সব বিক্রি হয়ে গেছে।’
বর্তমান বাজারে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে কেনাকাটায় হিমশিম খেতে হয় স্বল্প আয়ের মানুষসহ দিনমজুরদের। সাধ্যের বাইরে গিয়ে অন্যান্য মাছ কিনলেও দাম শুনেই সরে যেতে হয় সুস্বাদু ইলিশের সামনে থেকে। শুধু দামের কারণেই যে মানুষগুলো ইলিশের ধারেকাছেও যেতেন না, তার আরেক প্রমাণ মিলেছে মেহেরপুর গাংনী উপজেলার স্থানীয় একটি বাজারে।
সরেজমিনে স্থানীয় দেবীপুর বাজারে দেখা গেছে, ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬০০-৭০০ টাকায়। এ খবর যেন ছড়িয়ে পড়ল দ্রুতই। প্রায় ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই শেষ হয়ে গেল বিক্রেতার ঝুলিতে থাকা প্রায় ১৮-২০ কেজি ইলিশ।
ক্রেতা ও বিক্রেতাদের কাছ থেকে জানা গেল, মাছের দাম তুলনামূলক কমে যাওয়ার কারণ। বিক্রেতা জানালেন, মাছগুলো দীর্ঘদিন বিক্রি না হওয়ায় নরম হয়ে গেছে। আর কিছুদিন থাকলে একেবারেই পচে যাবে। তাই স্বল্প লাভে বিক্রি করে দিচ্ছেন।
ক্রেতারা জানালেন, চড়া দাম হওয়ায় ইলিশ মাছ কেনার আশা তাঁরা ছেড়েই দিয়েছিলেন। একটু নরম হওয়ায় তাঁদের সমস্যা নেই। অন্তত সাধ্যের মধ্যে ইলিশ কিনতে পেরেছেন তাতেই তাঁরা খুশি।
বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই আকারের ইলিশ খানিকটা টাটকা থাকলেই বিক্রি হতো ১৬০০-১৮০০ টাকায়।
ইলিশ মাছের ক্রেতা মোহাম্মদ আবু সাঈদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইলিশ মাছ যতই নরম হোক, এত সস্তা দাম হয় না। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ৬০০ টাকা কেজি বাজারে পাওয়াই যায় না। ৬০০ টাকা কেজি হওয়ায় অনেকে কিনছে, আমিও কিনেছি। মাছ নরম হলেও সমস্যা নাই, আমরা কম টাকায় ইলিশ খেতে পারছি এটাই অনেক।’
মাছ কিনতে আসা লাল্টু হোসেন বলেন, ‘সবাই নিচ্ছে। এত অল্প দাম পেয়ে আমিও নিলাম। বাজারে গেলে এত কম দামে এই ইলিশ পাওয়া যাবে না। ব্যবসায়ী যত মাছ নিয়ে এসেছিল, দুই ঘণ্টার মধ্যে সব বিক্রি হয়ে গেল। কারণ আমাদের মতো গরিবের ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকায় কেজি দরে ইলিশ কিনে খাওয়া সম্ভব না।’
মাছ বিক্রেতা আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মাছগুলো বরিশাল থেকে কিনে আনছি। মাছগুলো একটু নরম হওয়ার কারণে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে দিলাম। একটু ভালো থাকলে এগুলো ১২০০ থেকে ১৬০০ টাকায় বিক্রি করতাম। লাভ কম রেখে ছেড়ে দিচ্ছি, না হলে মাছগুলো নষ্ট হলে লস হবে। ১৮-২০ কেজি মাছ ছিল, এক জায়গায় দাঁড়িয়ে সব বিক্রি হয়ে গেছে।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে