খুলনা প্রতিনিধি
মাত্র দেড় মাসের ব্যবধানে খুলনায় নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। গত নভেম্বর মাসে চিনির দর ছিল ১৩৫ টাকা কেজি। দেড় মাসের ব্যবধানে তা বেড়ে ১৪৫ টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। নভেম্বরে ১৩০ টাকার মসুরের ডাল এখন ১৪০ টাকা, তিউনিসিয়ার যে খেজুর প্রতি কেজি ৩০০ টাকায় বিক্রি হতো—তা এখন ৪০০ টাকা, গরুর মাংস ৬৫০ টাকা থেকে বেঁড়ে এখন ৭০০ টাকা।
এ ছাড়া খাসির মাংস, ব্রয়লার মুরগি, গরিবের আমিষের অন্যতম উৎস পাঙাশ, তেলাপিয়াসহ সব ধরনের মাছের দাম বেড়েই চলেছে। মূল্য বৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে চাল। ভরা মৌসুমেও চালের বাজার অস্থির। বেড়েছে ওষুধের দামও। সব মিলিয়ে নিত্যপণ্যের দাম এখন সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
এ অবস্থায় বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাত দফা সুপারিশ করেছে নাগরিক আন্দোলন, খুলনা। আজ শনিবার খুলনা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।
সুপারিশগুলো হচ্ছে—অবিলম্বে অসৎ ব্যবসায়ী, মজুতদার ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা, টিসিবির সংস্কার ও দুর্নীতি দূর করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিস্তৃতি ঘটিয়ে সাধারণ ও নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে তা সহজলভ্য করা, খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে পরিচালিত ‘ওএমএস’ কার্যক্রমের দুর্নীতি দূর করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সহজলভ্য করা, রমজান মাসকে কেন্দ্র করে অসাধু ব্যবসায়ীদের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অনৈতিক কার্যক্রম কঠোরভাবে দমন করা, বাজার মনিটরিংয়ে যুক্ত সংস্থা ও কর্মকর্তাদের দক্ষতা ও সততা নিশ্চিত করা, খাদ্যদ্রব্য মজুত-সংক্রান্ত যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ নিশ্চিত করা এবং ভোক্তা অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিটি জেলায় নিয়মিত গণশুনানির আয়োজন করা।
এ ছাড়া একজন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে টাস্কফোর্স নিয়মিত বাজারে অভিযান চালানোর দাবি জানান সংগঠনের সমন্বয়কারী ডা. শেখ বাহারুল আলম।
মাত্র দেড় মাসের ব্যবধানে খুলনায় নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। গত নভেম্বর মাসে চিনির দর ছিল ১৩৫ টাকা কেজি। দেড় মাসের ব্যবধানে তা বেড়ে ১৪৫ টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। নভেম্বরে ১৩০ টাকার মসুরের ডাল এখন ১৪০ টাকা, তিউনিসিয়ার যে খেজুর প্রতি কেজি ৩০০ টাকায় বিক্রি হতো—তা এখন ৪০০ টাকা, গরুর মাংস ৬৫০ টাকা থেকে বেঁড়ে এখন ৭০০ টাকা।
এ ছাড়া খাসির মাংস, ব্রয়লার মুরগি, গরিবের আমিষের অন্যতম উৎস পাঙাশ, তেলাপিয়াসহ সব ধরনের মাছের দাম বেড়েই চলেছে। মূল্য বৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে চাল। ভরা মৌসুমেও চালের বাজার অস্থির। বেড়েছে ওষুধের দামও। সব মিলিয়ে নিত্যপণ্যের দাম এখন সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
এ অবস্থায় বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাত দফা সুপারিশ করেছে নাগরিক আন্দোলন, খুলনা। আজ শনিবার খুলনা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।
সুপারিশগুলো হচ্ছে—অবিলম্বে অসৎ ব্যবসায়ী, মজুতদার ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা, টিসিবির সংস্কার ও দুর্নীতি দূর করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিস্তৃতি ঘটিয়ে সাধারণ ও নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে তা সহজলভ্য করা, খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে পরিচালিত ‘ওএমএস’ কার্যক্রমের দুর্নীতি দূর করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সহজলভ্য করা, রমজান মাসকে কেন্দ্র করে অসাধু ব্যবসায়ীদের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অনৈতিক কার্যক্রম কঠোরভাবে দমন করা, বাজার মনিটরিংয়ে যুক্ত সংস্থা ও কর্মকর্তাদের দক্ষতা ও সততা নিশ্চিত করা, খাদ্যদ্রব্য মজুত-সংক্রান্ত যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ নিশ্চিত করা এবং ভোক্তা অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিটি জেলায় নিয়মিত গণশুনানির আয়োজন করা।
এ ছাড়া একজন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে টাস্কফোর্স নিয়মিত বাজারে অভিযান চালানোর দাবি জানান সংগঠনের সমন্বয়কারী ডা. শেখ বাহারুল আলম।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৬ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগে