শ্রীপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার শ্রীপুরে এক সাবেক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরকারি ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জায়গা দখলের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার কাদিরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু পরিবারগুলো এই অভিযোগ করে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কাদিরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত বিশ্বাস নিজে উপস্থিত থেকে মাটিকাটা বাজারের পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গা দখল করে দোকানঘর নির্মাণ করছেন। বেশ কয়েক দিন ধরেই এই নির্মাণকাজ চলছে। এরই মধ্যে সমতল জমি থেকে প্রায় ২০ ফুটের মতো গাথা হয়েছে। অপরদিকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কাছ থেকে ৪ শতাংশ জমি কিনলেও একই প্লট থেকে অতিরিক্ত আরও ৩ শতাংশসহ মোট ৭ শতাংশ জমি জোরপূর্বক দখলে নিয়েছেন। এমনকি সরকারের অধিকৃত জমি দখলের জন্য প্লটের ৫১ শতাংশ জমির মধ্যে ৭ শতাংশই রাস্তার পাশ থেকে দখল করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু পরিবারগুলো মধ্যে রনজিত, সনজিত, শ্রীবাস, শৈলেন বলেন, ‘তিনি ক্ষমতাসীন দলের চেয়ারম্যান হওয়ার পর আমাদের একোয়ারের জমি জোরপূর্বক দখল করে মার্কেট নির্মাণ করেন। জমির মালিক আমরা আর মার্কেট করেছে উনি। ভয়ে কিছুই বলতে পারিনি। তিনি ভিন্ন প্লট থেকে ৪ শতাংশ জমি কিনলেও একই জায়গা থেকে আরও ৩ শতাংশ মোট ৭ শতাংশ জমি জোরপূর্বক দখলে নিয়েছে। আমরা কিছুই জানি না। তিনি একোয়ারের জমি দখলের জন্য রাস্তার পাশে মেপে নিয়েছে। এত কিছুর পরেও আমরা সংখ্যালঘু বলে ভয়ে মুখ খুলতে পারছি না। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।’
অভিযুক্ত সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত বিশ্বাস বলেন, ‘সরকারি জায়গায় দোকানঘর নির্মাণ করছি না। জমিতে ঘর করব, তাই যাতায়াতের রাস্তা করছি। আমি রাস্তার পাশের জমির মালিক, কাজেই সরকারি এ জমির দখলও আমার। ডিসিআর আমার নামে এখনো হয়নি, তবে করে নিব। আমি জোরপূর্বক জমি দখল করিনি। দলিলের জমি যতটুকু আছে আমি ততটুকুই বুঝে নিয়েছি।’
মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, ‘সরকারি জমি দখল ও কোনো স্থাপনা নির্মাণের কোনো সুযোগ নেই। পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় কোনো কিছু করতে হলে অবশ্যই অনুমতি লাগবে। রাস্তা করতে হলেও সমতল জমি ওপর ইটের গাঁথুনি দিতে পারবে না। সরেজমিনে দেখা হবে। যদি এমনই হয় সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মাগুরার শ্রীপুরে এক সাবেক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরকারি ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জায়গা দখলের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার কাদিরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু পরিবারগুলো এই অভিযোগ করে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কাদিরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত বিশ্বাস নিজে উপস্থিত থেকে মাটিকাটা বাজারের পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গা দখল করে দোকানঘর নির্মাণ করছেন। বেশ কয়েক দিন ধরেই এই নির্মাণকাজ চলছে। এরই মধ্যে সমতল জমি থেকে প্রায় ২০ ফুটের মতো গাথা হয়েছে। অপরদিকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কাছ থেকে ৪ শতাংশ জমি কিনলেও একই প্লট থেকে অতিরিক্ত আরও ৩ শতাংশসহ মোট ৭ শতাংশ জমি জোরপূর্বক দখলে নিয়েছেন। এমনকি সরকারের অধিকৃত জমি দখলের জন্য প্লটের ৫১ শতাংশ জমির মধ্যে ৭ শতাংশই রাস্তার পাশ থেকে দখল করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু পরিবারগুলো মধ্যে রনজিত, সনজিত, শ্রীবাস, শৈলেন বলেন, ‘তিনি ক্ষমতাসীন দলের চেয়ারম্যান হওয়ার পর আমাদের একোয়ারের জমি জোরপূর্বক দখল করে মার্কেট নির্মাণ করেন। জমির মালিক আমরা আর মার্কেট করেছে উনি। ভয়ে কিছুই বলতে পারিনি। তিনি ভিন্ন প্লট থেকে ৪ শতাংশ জমি কিনলেও একই জায়গা থেকে আরও ৩ শতাংশ মোট ৭ শতাংশ জমি জোরপূর্বক দখলে নিয়েছে। আমরা কিছুই জানি না। তিনি একোয়ারের জমি দখলের জন্য রাস্তার পাশে মেপে নিয়েছে। এত কিছুর পরেও আমরা সংখ্যালঘু বলে ভয়ে মুখ খুলতে পারছি না। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।’
অভিযুক্ত সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত বিশ্বাস বলেন, ‘সরকারি জায়গায় দোকানঘর নির্মাণ করছি না। জমিতে ঘর করব, তাই যাতায়াতের রাস্তা করছি। আমি রাস্তার পাশের জমির মালিক, কাজেই সরকারি এ জমির দখলও আমার। ডিসিআর আমার নামে এখনো হয়নি, তবে করে নিব। আমি জোরপূর্বক জমি দখল করিনি। দলিলের জমি যতটুকু আছে আমি ততটুকুই বুঝে নিয়েছি।’
মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, ‘সরকারি জমি দখল ও কোনো স্থাপনা নির্মাণের কোনো সুযোগ নেই। পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় কোনো কিছু করতে হলে অবশ্যই অনুমতি লাগবে। রাস্তা করতে হলেও সমতল জমি ওপর ইটের গাঁথুনি দিতে পারবে না। সরেজমিনে দেখা হবে। যদি এমনই হয় সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
দুই দিনের টানা ভারী বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তৃতীয় দফায় প্লাবিত হয়েছে লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চল।
২ মিনিট আগেস্বাস্থ্য খাতের সংস্কারের দাবিতে বরিশাল নগরের প্রাণকেন্দ্র সদর রোড আটকে বিক্ষোভ করেছে স্কুলশিক্ষার্থীরা। ৩০-৪০ জন শিক্ষার্থী আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে অশ্বিনীকুমার টাউন হলের সামনের সদর রোডে বসে পড়ে স্লোগান দিতে থাকে। এতে ব্যস্ততম এই সড়কের দুই পাশে যানবাহন আটকে দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়। এদিকে স্বাস্থ্য
৪ মিনিট আগেনারী শিক্ষার্থীকে অশালীন প্রস্তাব ও যৌন সম্পর্কের ইঙ্গিতের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রুবেলের সব ক্লাস বর্জন করেছেন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা লিখিত বিবৃতিতে এসব কথা জানান।
১৫ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমি ড. ইউনূসকে প্রশ্ন করব, আপনি জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে দেননি কেন? জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়া জনগণের অধিকার। সেই অধিকার কেড়ে নিলেন কেন? ছাত্ররা গত বছর ও এই বছরের প্রথমে ঘোষণাপত্র দেওয়ার চেষ্টা করেছে। মিথ্যা কথা বলে আপনি তাদের ঘোষণাপত্র দিতে দেননি।’
১৮ মিনিট আগে