কাজী শামিম আহমেদ, খুলনা
রমজানের অর্ধেক শেষ। আর সপ্তাহ দুই পরেই পবিত্র ঈদুল ফিতর। তবে ঈদ উৎসব ঘিরে খুলনা নগরের বিপণিবিতানগুলো (মার্কেট) এখনো জমে ওঠেনি। বড় বড় মার্কেটের ব্যবসায়ীরা বাহারি ঈদ পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসলেও কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
যদিও বিক্রেতারা বলছেন, ঈদের বেচাকেনা না বাড়লেও আগের চেয়ে ভিড় বেড়েছে। হয়তো চাকরিজীবীরা বেতন-বোনাস পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন।
গতকাল সোমবার নগরের বড় বড় মার্কেট, শপিংমলে ক্রেতা উপস্থিতি কম দেখা গেলেও ছোট ছোট মার্কেটে ক্রেতা সমাগম একটু বেড়েছে। এসব মার্কেটে পোশাকের দাম তুলনামূলক কম থাকায় নিম্ন মধ্যবিত্ত ও শ্রমজীবী মানুষের ভিড় দেখা যায়। শপিংমলগুলোয় পাঞ্জাবি বেশি বিক্রি হচ্ছে।
নগরীর ঐতিহ্যবাহী নিউমার্কেটে দেখা যায়, অধিকাংশ শপিংমল ফাঁকা। জ্যোতি গার্মেন্টস নামের একটি দোকানের মালিক কামাল হোসেন অলস সময় কাটাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘ব্যবসা খুবই খারাপ। গত বছর আরও খারাপ ছিল। এই সময়টাতে ক্রেতা সরগরম থাকে। এ বছর তেমনটা দেখা যাচ্ছে না।’
পাশের নিউ কালার গার্মেন্টস নামের একটি দোকান ভারতীয় পোশাকের ব্র্যান্ড বিপুল, বিনয়, বিবেক, সোয়াবাতের ফ্রক, গাউন, থ্রিপিস এবং পাকিস্তানি নূর, তাওক্কাল, কারিজমা ব্রান্ডের থ্রিপিস দিয়ে সাজানা হয়েছে। এসব পোশাকের দাম সাড়ে ৪ হাজার থেকে শুরু করে ৬ হাজার ৪০০ টাকা পর্যন্ত।
প্রতিষ্ঠানটির মালিক সুপন দত্ত বলেন, ‘পাকিস্তানি ব্র্যান্ডের থ্রিপিসের চাহিদা বেশি দেখা যাচ্ছে।’ গোল্ডেন আই নামের আরেক দোকানের বিক্রেতা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘করোনার প্রকোপের সময়ের চেয়েও এবার বিক্রি খারাপ। তবে ১ এপ্রিল থেকে বিক্রি বাড়ার আশা করছি।’
নিউমার্কেটে ক্রেতা সংকট থাকলেও নগরীর ডাকবাংলোর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও রেলওয়ে বিপণিবিতানগুলোয় ভিড় বেশি দেখা যায়। বেলা ১টার দিকে এসব মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, শ্রমজীবী ও নিম্নমধ্যবিত্তদের সমাগম বেশি।
নার্গিস বেগম নামের এক ক্রেতা বলেন, ছোট ছেলের জন্য ৩৫০ টাকায় একটি পাঞ্জাবি কিনেছি। এবার সব জিনিসের দাম অনেক।
এদিকে দরজির দোকানেও এবার মন্দা যাচ্ছে। নিউমার্কেট, হাজী মালেক চেম্বার, আক্তার চেম্বার প্রভৃতি মার্কেটের টেইলার্সের মালিকেরা জানান, এ বছর পোশাক তৈরির কাজের চাপ কম। তাঁরা আগে ১০ রোজার পর আর কাজ নিতে পারতেন না।
রমজানের অর্ধেক শেষ। আর সপ্তাহ দুই পরেই পবিত্র ঈদুল ফিতর। তবে ঈদ উৎসব ঘিরে খুলনা নগরের বিপণিবিতানগুলো (মার্কেট) এখনো জমে ওঠেনি। বড় বড় মার্কেটের ব্যবসায়ীরা বাহারি ঈদ পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসলেও কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
যদিও বিক্রেতারা বলছেন, ঈদের বেচাকেনা না বাড়লেও আগের চেয়ে ভিড় বেড়েছে। হয়তো চাকরিজীবীরা বেতন-বোনাস পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন।
গতকাল সোমবার নগরের বড় বড় মার্কেট, শপিংমলে ক্রেতা উপস্থিতি কম দেখা গেলেও ছোট ছোট মার্কেটে ক্রেতা সমাগম একটু বেড়েছে। এসব মার্কেটে পোশাকের দাম তুলনামূলক কম থাকায় নিম্ন মধ্যবিত্ত ও শ্রমজীবী মানুষের ভিড় দেখা যায়। শপিংমলগুলোয় পাঞ্জাবি বেশি বিক্রি হচ্ছে।
নগরীর ঐতিহ্যবাহী নিউমার্কেটে দেখা যায়, অধিকাংশ শপিংমল ফাঁকা। জ্যোতি গার্মেন্টস নামের একটি দোকানের মালিক কামাল হোসেন অলস সময় কাটাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘ব্যবসা খুবই খারাপ। গত বছর আরও খারাপ ছিল। এই সময়টাতে ক্রেতা সরগরম থাকে। এ বছর তেমনটা দেখা যাচ্ছে না।’
পাশের নিউ কালার গার্মেন্টস নামের একটি দোকান ভারতীয় পোশাকের ব্র্যান্ড বিপুল, বিনয়, বিবেক, সোয়াবাতের ফ্রক, গাউন, থ্রিপিস এবং পাকিস্তানি নূর, তাওক্কাল, কারিজমা ব্রান্ডের থ্রিপিস দিয়ে সাজানা হয়েছে। এসব পোশাকের দাম সাড়ে ৪ হাজার থেকে শুরু করে ৬ হাজার ৪০০ টাকা পর্যন্ত।
প্রতিষ্ঠানটির মালিক সুপন দত্ত বলেন, ‘পাকিস্তানি ব্র্যান্ডের থ্রিপিসের চাহিদা বেশি দেখা যাচ্ছে।’ গোল্ডেন আই নামের আরেক দোকানের বিক্রেতা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘করোনার প্রকোপের সময়ের চেয়েও এবার বিক্রি খারাপ। তবে ১ এপ্রিল থেকে বিক্রি বাড়ার আশা করছি।’
নিউমার্কেটে ক্রেতা সংকট থাকলেও নগরীর ডাকবাংলোর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও রেলওয়ে বিপণিবিতানগুলোয় ভিড় বেশি দেখা যায়। বেলা ১টার দিকে এসব মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, শ্রমজীবী ও নিম্নমধ্যবিত্তদের সমাগম বেশি।
নার্গিস বেগম নামের এক ক্রেতা বলেন, ছোট ছেলের জন্য ৩৫০ টাকায় একটি পাঞ্জাবি কিনেছি। এবার সব জিনিসের দাম অনেক।
এদিকে দরজির দোকানেও এবার মন্দা যাচ্ছে। নিউমার্কেট, হাজী মালেক চেম্বার, আক্তার চেম্বার প্রভৃতি মার্কেটের টেইলার্সের মালিকেরা জানান, এ বছর পোশাক তৈরির কাজের চাপ কম। তাঁরা আগে ১০ রোজার পর আর কাজ নিতে পারতেন না।
নওগাঁর ধামইরহাটে সহাসড়ক থেকে শাহাদাত হোসেন (২৮) নামের এক যুবককের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার ধানতারা মোড়ের দক্ষিণে ধামইরহাট-পত্নীতলা আঞ্চলিক মহাসড়কে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালের আইএসিআইবি নার্সিং ইনস্টিটিউটে এবার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ৫০ আসনের বিপরীতে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হননি। অন্যদিকে পটুয়াখালীর ড. জাফর নার্সিং কলেজে সমানসংখ্যক আসনের বিপরীতে মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত ভালনারেবল উইমেন বেনিফিটের (ভিডব্লিউবি) সুবিধাভোগী আজনুর আক্তার। দুই দিন ধরে ইউপি কার্যালয়ে ঘুরছেন ৫ মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলনের জন্য। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের...
৯ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) রাত ১০ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জগন্নাথ হল ও অন্যান্য হল ও ছাত্র...
৯ ঘণ্টা আগে