প্রতিনিধি, মোংলা (বাগেরহাট)
বিরামহীন বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ার কারণে বুধবার রাত ১২টা থেকে উপজেলার সর্বত্র বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মোংলা কার্যালয়। আজ শুক্রবার বেলা ৪টায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মোংলা উপজেলার অধিকাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ ছিল। একই অবস্থা ছিল মোংলা পৌর এলাকায়ও। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় মোংলা পৌর এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু হয়। পৌর এলাকার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ওজোপাডিকো)।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মোংলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বঙ্গোপসারে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে গত মঙ্গলবার থেকে মোংলায় বিরামহীনভাবে বৃষ্টি হচ্ছিল। বুধবার রাতে বৃষ্টির সঙ্গে দমকা বাতাস শুরু হলে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর সকাল বেলা আবহাওয়া একটু ভালো হলে দেখা যায়, উপজেলা ও পৌর এলাকায় অসংখ্য গাছ পড়েছে বিদ্যুতের তারের ওপর, খুঁটি উপড়ে গেছে অথবা হেলে পড়েছে। আবার কোথাও প্রবল বাতাসে তার ছিঁড়ে গেছে। উপজেলা ব্যাপী লাইনের মেরামত না করা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার কোনো উপায় নেই। তবে এই মেরামত করতে কয়দিন সময় লাগবে সুনির্দষ্টভাবে সে তথ্য দিতে পারেনি পল্লী বিদ্যুতের মোংলা কার্যালয়।
মিঠাখালী ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য সাইফুল গোলদার, উত্তর চাঁদপাই গ্রামের রাজীব শেখ, চাপড়া গ্রামের মিঠুন ঢালী, জয়খা গ্রামের মারুফ শেখসহ বেশ কয়েকজন এলাকাবাসী জানান, উপজেলা জুড়ে প্রত্যেকের কম–বেশি ক্ষতি হয়েছে। এরপর বিদ্যুৎ না থাকায় আমরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছি। যত দ্রুত সম্ভব লাইন মেরামতের কাজ শেষ করে বিদ্যুৎ দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মোংলা কার্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শ্যামল কীর্ত্তনিয়া জানান, ঝড় ও টানা বৃষ্টিতে সারা উপজেলায় বৈদ্যুতিক লাইনে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। আমরা মোংলার ছয় জন কর্মীসহ বেশ কিছু শ্রমিক নিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত অবধি কাজ করে দু–একটি জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করতে পেরেছি। আমরা চেষ্টা করছি, যত দ্রুত সম্ভব সারা উপজেলার লাইনের মেরামত শেষ করে সমস্ত উপজেলায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার।
বিরামহীন বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ার কারণে বুধবার রাত ১২টা থেকে উপজেলার সর্বত্র বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মোংলা কার্যালয়। আজ শুক্রবার বেলা ৪টায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মোংলা উপজেলার অধিকাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ ছিল। একই অবস্থা ছিল মোংলা পৌর এলাকায়ও। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় মোংলা পৌর এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু হয়। পৌর এলাকার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ওজোপাডিকো)।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মোংলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বঙ্গোপসারে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে গত মঙ্গলবার থেকে মোংলায় বিরামহীনভাবে বৃষ্টি হচ্ছিল। বুধবার রাতে বৃষ্টির সঙ্গে দমকা বাতাস শুরু হলে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর সকাল বেলা আবহাওয়া একটু ভালো হলে দেখা যায়, উপজেলা ও পৌর এলাকায় অসংখ্য গাছ পড়েছে বিদ্যুতের তারের ওপর, খুঁটি উপড়ে গেছে অথবা হেলে পড়েছে। আবার কোথাও প্রবল বাতাসে তার ছিঁড়ে গেছে। উপজেলা ব্যাপী লাইনের মেরামত না করা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার কোনো উপায় নেই। তবে এই মেরামত করতে কয়দিন সময় লাগবে সুনির্দষ্টভাবে সে তথ্য দিতে পারেনি পল্লী বিদ্যুতের মোংলা কার্যালয়।
মিঠাখালী ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য সাইফুল গোলদার, উত্তর চাঁদপাই গ্রামের রাজীব শেখ, চাপড়া গ্রামের মিঠুন ঢালী, জয়খা গ্রামের মারুফ শেখসহ বেশ কয়েকজন এলাকাবাসী জানান, উপজেলা জুড়ে প্রত্যেকের কম–বেশি ক্ষতি হয়েছে। এরপর বিদ্যুৎ না থাকায় আমরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছি। যত দ্রুত সম্ভব লাইন মেরামতের কাজ শেষ করে বিদ্যুৎ দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মোংলা কার্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শ্যামল কীর্ত্তনিয়া জানান, ঝড় ও টানা বৃষ্টিতে সারা উপজেলায় বৈদ্যুতিক লাইনে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। আমরা মোংলার ছয় জন কর্মীসহ বেশ কিছু শ্রমিক নিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত অবধি কাজ করে দু–একটি জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করতে পেরেছি। আমরা চেষ্টা করছি, যত দ্রুত সম্ভব সারা উপজেলার লাইনের মেরামত শেষ করে সমস্ত উপজেলায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে