কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার কয়রায় কপোতাক্ষ নদের ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ মেরামতের কাজে ফের নেমে পড়েছেন স্থানীয় জনগণ। আজ সোমবার সকাল ৭টা থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে এ কাজে অংশগ্রহণ করেছেন দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের প্রায় দুই হাজার মানুষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার ভোররাতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১৪/১ প্লোডারের দক্ষিণ বেদকাশী গ্রাম এলাকার বেড়িবাঁধের ৩০০ মিটার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। নদী ভাঙনে ঘর-বাড়ি, জমিজমা সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে অনেক পরিবার। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ওই ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার মানুষ। বাড়ি-ঘর হারিয়ে ছেলে-মেয়ে ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অনেকেই খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। ভেসে গেছে প্রায় তিন হাজার বিঘা চিংড়ি ঘের। ডুবে গেছে আমনের বীজতলা।
রোববার সকালে এলাকাবাসী বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করলেও শেষ রক্ষা হয়নি। দুপরের জোয়ারে পুনরায় পানি প্রবেশ করে। জোয়ার শেষে রাতে পুনরায় বাঁধ মেরামতে নেমেছেন এলাকাবাসী।
দক্ষিণ বেদকাশী গ্রামের আক্তারুল ইসলাম বলেন, ভাঙনের কারণে আমার ঘরের ভেতরে পানি ঢুকে পড়েছে। কোথায় থাকব জানি না। রান্না করার কোন ব্যবস্থা নেই। বাঁধ না হলে ছেলে মেয়ে নিয়ে কি করব ভেবে পাচ্ছি না। সে কারণে সবকিছু ফেলে বাঁধ মেরামতের কাজে নেমেছি।
দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জুলফিকার আমল বলেন, পানিতে তলিয়ে গেছে দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের পাঁচ গ্রাম। ভেসে গেছে তিন হাজার বিঘা চিংড়ি ঘের। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ১০ হাজার মানুষ। এখনো আমার গ্রামে পানি পৌঁছায়নি। তবে আজ বাঁধ মেরামত না করা গেলে আমার বাড়িও তলিয়ে যাবে। যে কারণে লোকজন নিয়ে বাঁধ মেরামতে কাজ করছি।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়নের (বোর্ড বিভাগ-২) উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পুর) মো. মশিউল আবেদিন বলেন, প্রাথমিকভাবে রিংবাঁধ দিয়ে পানি আটকানোর জন্য মানুষ কাজ করছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বস্তা ও বাঁশ দিয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে। পানি আটকানোর পর মূল ক্লোজারে কাজ করা হবে।
উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, নদী ভাঙন যেন কয়রার মানুষের পিছু ছাড়ছে না। যখনই কয়রার মানুষ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ঠিক তখন আবার কোন না কোন জায়গায় নদী ভাঙন দেখা দেয়। প্রাথমিকভাবে রিংবাঁধ দিয়ে পানি আটকাতে উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
খুলনার কয়রায় কপোতাক্ষ নদের ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ মেরামতের কাজে ফের নেমে পড়েছেন স্থানীয় জনগণ। আজ সোমবার সকাল ৭টা থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে এ কাজে অংশগ্রহণ করেছেন দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের প্রায় দুই হাজার মানুষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার ভোররাতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১৪/১ প্লোডারের দক্ষিণ বেদকাশী গ্রাম এলাকার বেড়িবাঁধের ৩০০ মিটার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। নদী ভাঙনে ঘর-বাড়ি, জমিজমা সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে অনেক পরিবার। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ওই ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার মানুষ। বাড়ি-ঘর হারিয়ে ছেলে-মেয়ে ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অনেকেই খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। ভেসে গেছে প্রায় তিন হাজার বিঘা চিংড়ি ঘের। ডুবে গেছে আমনের বীজতলা।
রোববার সকালে এলাকাবাসী বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করলেও শেষ রক্ষা হয়নি। দুপরের জোয়ারে পুনরায় পানি প্রবেশ করে। জোয়ার শেষে রাতে পুনরায় বাঁধ মেরামতে নেমেছেন এলাকাবাসী।
দক্ষিণ বেদকাশী গ্রামের আক্তারুল ইসলাম বলেন, ভাঙনের কারণে আমার ঘরের ভেতরে পানি ঢুকে পড়েছে। কোথায় থাকব জানি না। রান্না করার কোন ব্যবস্থা নেই। বাঁধ না হলে ছেলে মেয়ে নিয়ে কি করব ভেবে পাচ্ছি না। সে কারণে সবকিছু ফেলে বাঁধ মেরামতের কাজে নেমেছি।
দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জুলফিকার আমল বলেন, পানিতে তলিয়ে গেছে দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের পাঁচ গ্রাম। ভেসে গেছে তিন হাজার বিঘা চিংড়ি ঘের। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ১০ হাজার মানুষ। এখনো আমার গ্রামে পানি পৌঁছায়নি। তবে আজ বাঁধ মেরামত না করা গেলে আমার বাড়িও তলিয়ে যাবে। যে কারণে লোকজন নিয়ে বাঁধ মেরামতে কাজ করছি।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়নের (বোর্ড বিভাগ-২) উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পুর) মো. মশিউল আবেদিন বলেন, প্রাথমিকভাবে রিংবাঁধ দিয়ে পানি আটকানোর জন্য মানুষ কাজ করছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বস্তা ও বাঁশ দিয়ে সহযোগিতা করা হচ্ছে। পানি আটকানোর পর মূল ক্লোজারে কাজ করা হবে।
উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, নদী ভাঙন যেন কয়রার মানুষের পিছু ছাড়ছে না। যখনই কয়রার মানুষ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ঠিক তখন আবার কোন না কোন জায়গায় নদী ভাঙন দেখা দেয়। প্রাথমিকভাবে রিংবাঁধ দিয়ে পানি আটকাতে উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে