ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের ফকিরহাটে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এক কিশোরীকে (১৪) আল্ট্রাসনোগ্রাম রুমে নিয়ে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে।
আজ সোমবার সকালে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এ এস এম মফিদুল ইসলাম ভুক্তভোগী পরিবারের দেওয়া অভিযোগ পেয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন।
ভুক্তভোগী কিশোরীর মা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে লিখিত অভিযোগে জানায়, পেটে ব্যথা নিয়ে গত ১৯ জুলাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে চিকিৎসক তাঁকে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার জন্য বলেন। এ সময় ওই কিশোরীর মা তাকে নিয়ে উপজেলার লাইফ কেয়ার ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে যায়। আল্ট্রাসনোগ্রাম কক্ষে দায়িত্বে থাকা নাফিউল ইসলাম কিশোরীকে একা রেখে তার মাকে বের করে দেয়।
অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সময়ে নাফিউল ওই কিশোরীকে জানায় সে অন্তঃসত্ত্বা। এ সময় তিনি অনৈতিক প্রস্তাব দিয়ে বলেন তাকে খুশি করলে গর্ভের সমস্যার সমাধান করে দেবেন। এ সময় ওই চিকিৎসক কিশোরীর শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন। ভয় পেয়ে কিশোরী আল্ট্রাসনোগ্রাম কক্ষ থেকে দ্রুত বের হয়ে যায়। বিষয়টি কিশোরী তার অভিভাবকদের জানালে তারা তাৎক্ষণিক আরেকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে পুনরায় আল্ট্রাসনোগ্রাম করেন। সেখানে ওই কিশোরীর অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সমস্যা ধরা পড়ে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত চিকিৎসক নাফিউল ইসলাম বলেন, ‘ওই কিশোরীর আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ভুল করেছি। কিন্তু তার সঙ্গে কোনো খারাপ ব্যবহার করিনি। তারা ভুল বুঝেছে।’
লাইফ কেয়ার ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক লিটন কুণ্ডু জানান, এই ঘটনার পর চিকিৎসক নাফিউল ইসলামকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এ এস এম মফিদুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে সিভিল সার্জনের নির্দেশে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করার প্রক্রিয়া চলছে। সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলা হবে।
বাগেরহাটের ফকিরহাটে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এক কিশোরীকে (১৪) আল্ট্রাসনোগ্রাম রুমে নিয়ে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে।
আজ সোমবার সকালে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এ এস এম মফিদুল ইসলাম ভুক্তভোগী পরিবারের দেওয়া অভিযোগ পেয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন।
ভুক্তভোগী কিশোরীর মা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে লিখিত অভিযোগে জানায়, পেটে ব্যথা নিয়ে গত ১৯ জুলাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে চিকিৎসক তাঁকে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার জন্য বলেন। এ সময় ওই কিশোরীর মা তাকে নিয়ে উপজেলার লাইফ কেয়ার ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে যায়। আল্ট্রাসনোগ্রাম কক্ষে দায়িত্বে থাকা নাফিউল ইসলাম কিশোরীকে একা রেখে তার মাকে বের করে দেয়।
অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সময়ে নাফিউল ওই কিশোরীকে জানায় সে অন্তঃসত্ত্বা। এ সময় তিনি অনৈতিক প্রস্তাব দিয়ে বলেন তাকে খুশি করলে গর্ভের সমস্যার সমাধান করে দেবেন। এ সময় ওই চিকিৎসক কিশোরীর শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন। ভয় পেয়ে কিশোরী আল্ট্রাসনোগ্রাম কক্ষ থেকে দ্রুত বের হয়ে যায়। বিষয়টি কিশোরী তার অভিভাবকদের জানালে তারা তাৎক্ষণিক আরেকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে পুনরায় আল্ট্রাসনোগ্রাম করেন। সেখানে ওই কিশোরীর অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সমস্যা ধরা পড়ে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত চিকিৎসক নাফিউল ইসলাম বলেন, ‘ওই কিশোরীর আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ভুল করেছি। কিন্তু তার সঙ্গে কোনো খারাপ ব্যবহার করিনি। তারা ভুল বুঝেছে।’
লাইফ কেয়ার ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক লিটন কুণ্ডু জানান, এই ঘটনার পর চিকিৎসক নাফিউল ইসলামকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এ এস এম মফিদুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে সিভিল সার্জনের নির্দেশে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করার প্রক্রিয়া চলছে। সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলা হবে।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১৫ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে