দেবাশীষ দত্ত, কুষ্টিয়া
তিন বছর ধরে গুরুত্বপূর্ণ সড়কের কালভার্টটির অর্ধেক অংশ ভাঙা। এতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক চলাচল। বিষয়টি পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে জানালেও মেরামত না করে মাটি দিয়ে ভরাট করে দেন। এতে চলতি বর্ষা মৌসুমে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পরে পানিপ্রবাহের জন্য ভরাটকৃত অংশ কেটে ফেলা হয়। এতে আবার ভেঙে পড়ে যোগাযোগব্যবস্থা। এ নিয়ে বারবার প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো সুফল পাননি স্থানীয়রা।
তবে জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে অবশেষে কালভার্টটি মেরামত করেছেন এক প্রবাসী। গত রোববার বিকেলে ৫৩ হাজার টাকা ব্যয়ে প্রায় ৩২ ফুট দৈর্ঘ্যের কালভার্টটি মেরামত করেন তিনি। এতে খুশি স্থানীয়রা। ওই প্রবাসীর নাম বাবু প্রামাণিক (৫০)। তিনি উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের হোগলা গ্রামের মৃত মুনাই প্রামাণিকের ছেলে এবং বর্তমানে মালয়েশিয়ায় কর্মরত। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, ভাঙা পুরোনো কালভার্টটি অপসারণ করে সাড়ে ৫ মিটার দৈর্ঘ্য-প্রস্থের আধুনিক কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। চলতি বছরের ২৫ জুন টেন্ডার হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ২১ লাখ টাকা।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে মাত্র আধা কিলোমিটার দূরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাটিকামারা কালীমন্দিরের সামনে কালভার্টটি অবস্থিত। এটি আকারে ছোট হলেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। উপজেলার জগন্নাথপুর, শিলাইদহ, সদকী ইউনিয়নসহ পৌর এলাকার প্রায় ৬০ হাজার মানুষ প্রতিদিনই এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। ২০২১ সালে কালভার্টটির অর্ধেক ভেঙে যায়।
এদিকে কালভার্ট সংস্কারের বিষয়টি জানা নেই এবং সংস্কারের জন্য অনুমতিও নেওয়া হয়নি জানিয়ে কুমারখালী পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মো. আকরামুজ্জামান বলেন, ভাঙা পুরোনো কালভার্টটি অপসারণ করে সাড়ে ৫ মিটার দৈর্ঘ্য-প্রস্থের আধুনিক কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। চলতি বছরের ২৫ জুন টেন্ডার হয়েছে। প্রায় ২১ লাখ টাকা ব্যয়ে নতুন কালভার্টটি খুব দ্রুতই নির্মাণ করা হবে।
তিন বছর ধরে গুরুত্বপূর্ণ সড়কের কালভার্টটির অর্ধেক অংশ ভাঙা। এতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক চলাচল। বিষয়টি পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে জানালেও মেরামত না করে মাটি দিয়ে ভরাট করে দেন। এতে চলতি বর্ষা মৌসুমে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পরে পানিপ্রবাহের জন্য ভরাটকৃত অংশ কেটে ফেলা হয়। এতে আবার ভেঙে পড়ে যোগাযোগব্যবস্থা। এ নিয়ে বারবার প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো সুফল পাননি স্থানীয়রা।
তবে জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে অবশেষে কালভার্টটি মেরামত করেছেন এক প্রবাসী। গত রোববার বিকেলে ৫৩ হাজার টাকা ব্যয়ে প্রায় ৩২ ফুট দৈর্ঘ্যের কালভার্টটি মেরামত করেন তিনি। এতে খুশি স্থানীয়রা। ওই প্রবাসীর নাম বাবু প্রামাণিক (৫০)। তিনি উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের হোগলা গ্রামের মৃত মুনাই প্রামাণিকের ছেলে এবং বর্তমানে মালয়েশিয়ায় কর্মরত। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, ভাঙা পুরোনো কালভার্টটি অপসারণ করে সাড়ে ৫ মিটার দৈর্ঘ্য-প্রস্থের আধুনিক কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। চলতি বছরের ২৫ জুন টেন্ডার হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ২১ লাখ টাকা।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে মাত্র আধা কিলোমিটার দূরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাটিকামারা কালীমন্দিরের সামনে কালভার্টটি অবস্থিত। এটি আকারে ছোট হলেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। উপজেলার জগন্নাথপুর, শিলাইদহ, সদকী ইউনিয়নসহ পৌর এলাকার প্রায় ৬০ হাজার মানুষ প্রতিদিনই এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। ২০২১ সালে কালভার্টটির অর্ধেক ভেঙে যায়।
এদিকে কালভার্ট সংস্কারের বিষয়টি জানা নেই এবং সংস্কারের জন্য অনুমতিও নেওয়া হয়নি জানিয়ে কুমারখালী পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মো. আকরামুজ্জামান বলেন, ভাঙা পুরোনো কালভার্টটি অপসারণ করে সাড়ে ৫ মিটার দৈর্ঘ্য-প্রস্থের আধুনিক কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। চলতি বছরের ২৫ জুন টেন্ডার হয়েছে। প্রায় ২১ লাখ টাকা ব্যয়ে নতুন কালভার্টটি খুব দ্রুতই নির্মাণ করা হবে।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৩ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে