যশোরের কেশবপুর
কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর (যশোর)
যশোরের কেশবপুরের বুড়িভদ্রা নদীর ওপর নির্মিত সেতুতে সংযোগ সড়ক না থাকায় অন্তত ১২টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতে দেখা দিয়েছে চরম ভোগান্তি। এলাকাবাসী জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট সময় শেষ হলেও সম্পূর্ণ হয়নি সেতুটির নির্মাণকাজ। এদিকে সংযোগ সড়ক না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে ঘটছে দুর্ঘটনা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতায় কুশুলদিয়া বাজার থেকে গোলাঘাটা সড়কের বুড়িভদ্রা নদীর ওপর ৪২ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি আরসিসি সেতু নির্মাণে দরপত্র আহ্বান করা হয়। যশোর অঞ্চল গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে সেতুটি নির্মাণে ৩ কোটি ২৯ লাখ ৩০ হাজার ৬০৩ টাকা চুক্তিমূল্য নির্ধারণ করা হয়। কাজটি পান খুলনার সোনাডাঙ্গার মেসার্স অর্পি-অর্নি এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মাহফুজা খানম। ২০২২ সালের ২ জুন সেতু নির্মাণকাজ শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। শিডিউল অনুযায়ী ২০২৩ সালের ২৪ নভেম্বর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা। তবে দীর্ঘ আড়াই বছর অতিবাহিত হলেও শেষ হয়নি।
এলাকাবাসী জানান, এ সড়ক দিয়ে আশপাশের প্রায় ১২টি গ্রামের মানুষ চলাচল করে। সেতুর পশ্চিম পাশে কুশুলদিয়া বাজার, মজিদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পূর্ব পাশে গোলাঘাটা বাজারসহ রাসবিহারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও দাখিল মাদ্রাসা থাকায় সেতুটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সেতুটি নির্মাণ করা হলেও সংযোগ সড়ক করতে কালক্ষেপণ করায় এর সুফল পাচ্ছে না এলাকাবাসী। কৃষক আফসার উদ্দীন বলেন, ‘এই সেতুর কাজডা তাড়াতাড়ি হয়ে গেলি ভালো হয়। সেতু দিয়ে উঠতে-নামতে গিয়ে খুব সমস্যা।’
মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীর পলাশ বলেন, ঠিকাদারকে বলা হয়েছে কাজ দ্রুত শুরুর জন্য।
ঠিকাদার মাহফুজা খানমের পক্ষে ইদ্রিস আলী জানান, সড়কের উভয় পাশে পানি থাকায় কাজ বন্ধ রয়েছে। পানি সরে না যাওয়া পর্যন্ত বাইপাস সড়কটিও ঠিক করা যাচ্ছে না। পানি কমে গেলে কাজ দ্রুত শুরু করা হবে।
কেশবপুর উপজেলা প্রকৌশলী নজিবুল হক জানান, নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় কাজের মেয়াদ চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। পানির কারণে সেতুটির অন্যান্য কাজ বন্ধ রয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এ মাসের মধ্যেই সেতুটির বাকি কাজ শুরু হবে।
যশোরের কেশবপুরের বুড়িভদ্রা নদীর ওপর নির্মিত সেতুতে সংযোগ সড়ক না থাকায় অন্তত ১২টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতে দেখা দিয়েছে চরম ভোগান্তি। এলাকাবাসী জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট সময় শেষ হলেও সম্পূর্ণ হয়নি সেতুটির নির্মাণকাজ। এদিকে সংযোগ সড়ক না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে ঘটছে দুর্ঘটনা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতায় কুশুলদিয়া বাজার থেকে গোলাঘাটা সড়কের বুড়িভদ্রা নদীর ওপর ৪২ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি আরসিসি সেতু নির্মাণে দরপত্র আহ্বান করা হয়। যশোর অঞ্চল গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে সেতুটি নির্মাণে ৩ কোটি ২৯ লাখ ৩০ হাজার ৬০৩ টাকা চুক্তিমূল্য নির্ধারণ করা হয়। কাজটি পান খুলনার সোনাডাঙ্গার মেসার্স অর্পি-অর্নি এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মাহফুজা খানম। ২০২২ সালের ২ জুন সেতু নির্মাণকাজ শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। শিডিউল অনুযায়ী ২০২৩ সালের ২৪ নভেম্বর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা। তবে দীর্ঘ আড়াই বছর অতিবাহিত হলেও শেষ হয়নি।
এলাকাবাসী জানান, এ সড়ক দিয়ে আশপাশের প্রায় ১২টি গ্রামের মানুষ চলাচল করে। সেতুর পশ্চিম পাশে কুশুলদিয়া বাজার, মজিদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পূর্ব পাশে গোলাঘাটা বাজারসহ রাসবিহারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও দাখিল মাদ্রাসা থাকায় সেতুটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সেতুটি নির্মাণ করা হলেও সংযোগ সড়ক করতে কালক্ষেপণ করায় এর সুফল পাচ্ছে না এলাকাবাসী। কৃষক আফসার উদ্দীন বলেন, ‘এই সেতুর কাজডা তাড়াতাড়ি হয়ে গেলি ভালো হয়। সেতু দিয়ে উঠতে-নামতে গিয়ে খুব সমস্যা।’
মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীর পলাশ বলেন, ঠিকাদারকে বলা হয়েছে কাজ দ্রুত শুরুর জন্য।
ঠিকাদার মাহফুজা খানমের পক্ষে ইদ্রিস আলী জানান, সড়কের উভয় পাশে পানি থাকায় কাজ বন্ধ রয়েছে। পানি সরে না যাওয়া পর্যন্ত বাইপাস সড়কটিও ঠিক করা যাচ্ছে না। পানি কমে গেলে কাজ দ্রুত শুরু করা হবে।
কেশবপুর উপজেলা প্রকৌশলী নজিবুল হক জানান, নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় কাজের মেয়াদ চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। পানির কারণে সেতুটির অন্যান্য কাজ বন্ধ রয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এ মাসের মধ্যেই সেতুটির বাকি কাজ শুরু হবে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৮ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৮ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে