ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের ঝিকরগাছায় অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের জেরে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ ঘটেছে। এতে যুবদলের এক কর্মী এবং তাঁর বাবা ও ফুফাতো ভাইকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে।
উপজেলার চান্দেরপোল মোড়ে গতকাল সোমবার রাত ৮টার পর এই সংঘর্ষ ঘটে। এতে আহত হন গুণনগর গ্রামের যুবদল কর্মী আরাফাত হোসেন লাল্টু এবং তাঁর বাবা মোতালেব হোসেন ও ফুফাতো ভাই মামুন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবিরা সুলতানা মুন্নীর অনুসারী লাল্টু ও রুবেলের সঙ্গে বিরোধ চলছিল সাবেক আহ্বায়ক মোর্তজা এলাহী টিপুর অনুসারী মিজান, সোহাগ, রশিদ ও রেজাদের। গতকাল রুবেলকে প্রতিপক্ষ ধরে নিয়ে গেলে ঘটনাস্থলে যান লাল্টু। সঙ্গে ছিলেন তাঁর বাবা মোতালেব ও ভাই মামুন। তখন প্রতিপক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে লাল্টুর ওপর হামলা চালায়। দা ও চায়নিজ কুড়ালের আঘাতে লাল্টুর ডান হাতের কবজি প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং মাথা ও ঘাড়ে মারাত্মক জখম হয়।
লাল্টুর ভগ্নিপতি শাহাজান জানান, হামলা থেকে লাল্টুকে বাঁচাতে গেলে তাঁর বাবা ও মামুন হামলার শিকার হন। একপর্যায়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। তখন আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসকদের বরাতে শাহাজান জানান, লাল্টুর হাতের কবজি কেটে ফেলতে হতে পারে।
এলাকাবাসী জানান, লাল্টুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে আজ মঙ্গলবার সকালে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়।
এই সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমরান হাসান সামাদ নিপুণ বলেন, ‘অপরাধী যেই হোক, দলে তার ঠাঁই হবে না। বিএনপি বা এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনে থেকে কোনো বিশৃঙ্খলা করার উপায় নেই। আর অপরাধীকে অবশ্যই শাস্তি ভোগ করতে হবে।’
এ বিষয়ে ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর মোহাম্মদ গাজী বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছিল। এ ঘটনা এরই জের। মামলা প্রক্রিয়াধীন।’
যশোরের ঝিকরগাছায় অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের জেরে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ ঘটেছে। এতে যুবদলের এক কর্মী এবং তাঁর বাবা ও ফুফাতো ভাইকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে।
উপজেলার চান্দেরপোল মোড়ে গতকাল সোমবার রাত ৮টার পর এই সংঘর্ষ ঘটে। এতে আহত হন গুণনগর গ্রামের যুবদল কর্মী আরাফাত হোসেন লাল্টু এবং তাঁর বাবা মোতালেব হোসেন ও ফুফাতো ভাই মামুন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবিরা সুলতানা মুন্নীর অনুসারী লাল্টু ও রুবেলের সঙ্গে বিরোধ চলছিল সাবেক আহ্বায়ক মোর্তজা এলাহী টিপুর অনুসারী মিজান, সোহাগ, রশিদ ও রেজাদের। গতকাল রুবেলকে প্রতিপক্ষ ধরে নিয়ে গেলে ঘটনাস্থলে যান লাল্টু। সঙ্গে ছিলেন তাঁর বাবা মোতালেব ও ভাই মামুন। তখন প্রতিপক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে লাল্টুর ওপর হামলা চালায়। দা ও চায়নিজ কুড়ালের আঘাতে লাল্টুর ডান হাতের কবজি প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং মাথা ও ঘাড়ে মারাত্মক জখম হয়।
লাল্টুর ভগ্নিপতি শাহাজান জানান, হামলা থেকে লাল্টুকে বাঁচাতে গেলে তাঁর বাবা ও মামুন হামলার শিকার হন। একপর্যায়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। তখন আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসকদের বরাতে শাহাজান জানান, লাল্টুর হাতের কবজি কেটে ফেলতে হতে পারে।
এলাকাবাসী জানান, লাল্টুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে আজ মঙ্গলবার সকালে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়।
এই সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমরান হাসান সামাদ নিপুণ বলেন, ‘অপরাধী যেই হোক, দলে তার ঠাঁই হবে না। বিএনপি বা এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনে থেকে কোনো বিশৃঙ্খলা করার উপায় নেই। আর অপরাধীকে অবশ্যই শাস্তি ভোগ করতে হবে।’
এ বিষয়ে ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর মোহাম্মদ গাজী বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছিল। এ ঘটনা এরই জের। মামলা প্রক্রিয়াধীন।’
বগুড়ার শাজাহানপুরে মামলা তুলে না নেওয়া ও চাঁদা না দেওয়ায় হাতুড়িপেটায় আহত আল আমিন (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান।
৪ মিনিট আগেনাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি ঘটেছে। রাতভর কারখানার নিরাপত্তা প্রহরীদের হাত-পা বেঁধে অস্ত্রের মুখে বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রাংশ লুট করেছে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি ডাকাতদল। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোর পর্যন্ত এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। চিনিকলের নিরাপত্তা প্রহরীদের বরাত দিয়ে নাটোর সদর থানার ভারপ্র
১২ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে স্ত্রীকে পুড়িয়ে মেরেছে এক স্বামী। স্ত্রীকে ঘরের ভেতর রেখে বাইরে তালাবদ্ধ করে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় ঘাতক স্বামী। স্থানীয়রা বসতবাড়িতে আগুন দেখতে পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে পুড়ে অঙ্গার গার্মেন্টস কর্মী গৃহবধূর শরীর। গতকাল শনিবার দিবাগ
৪২ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় মোসা. আইমিন (২৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার বিকেলে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ বিন্না গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আইমিন একই গ্রামের ফাইজুল হক ও আখতারুননাহারের মেয়ে। তিনি মো. রাজু মাঝির স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগে