রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য তৃতীয় পর্যায়ের গৃহ নির্মাণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি। এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া সম্পন্ন হওয়া ২৭০টি ঘরের খোঁজখবর নেন ও নির্মাণাধীন আরও ৭৩টি ঘর পরিদর্শন করেন।
আজ শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি রামগড় উপজেলার ২ নং পাতাছড়া ইউনিয়নের পরশুরাম ঘাট ঘৃত কারর্বারী পাড়ায় নির্মিত বাড়িগুলোর নির্মাণশৈলী ও গুণগতমান অনুমোদিত ডিজাইন ও প্রাক্কলন অনুযায়ী হয়েছে কিনা তা সরেজমিনে পরিদর্শনসহ যাচাই করেন। পাশাপাশি উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং তাঁদের খোঁজ খবর নেন।
এ সময় বিধবা সেলিনা আক্তার বলেন, ‘স্বামী হারা সংসারের এক শিশু সন্তানকে বুকে নিয়ে খড়কুড়ের বেড়ার ঘরে বৃষ্টির পানি ঢুকত ও বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ভয়ে থাকতে হতো। কিন্তু এখন আর সেই শঙ্কা নেই। প্রধানমন্ত্রী আমাদের ঘর দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর জন্য আমৃত্যু দোয়া করব।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত বলেন, ‘রামগড় উপজেলায় আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ১ ম,২য় ও ৩য় পর্যায়ে ২৭০টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ২ শতক জমিসহ ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় পর্যায়ে আরও ৭৩টি গৃহের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত, পিআইও মো. নজরুল ইসলাম, ২ নং পাতাছড়া ইউপি চেয়ারম্যান কাজী নুরুল আলম ও স্থানীয় সাংবাদিকরা।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য তৃতীয় পর্যায়ের গৃহ নির্মাণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি। এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া সম্পন্ন হওয়া ২৭০টি ঘরের খোঁজখবর নেন ও নির্মাণাধীন আরও ৭৩টি ঘর পরিদর্শন করেন।
আজ শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি রামগড় উপজেলার ২ নং পাতাছড়া ইউনিয়নের পরশুরাম ঘাট ঘৃত কারর্বারী পাড়ায় নির্মিত বাড়িগুলোর নির্মাণশৈলী ও গুণগতমান অনুমোদিত ডিজাইন ও প্রাক্কলন অনুযায়ী হয়েছে কিনা তা সরেজমিনে পরিদর্শনসহ যাচাই করেন। পাশাপাশি উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং তাঁদের খোঁজ খবর নেন।
এ সময় বিধবা সেলিনা আক্তার বলেন, ‘স্বামী হারা সংসারের এক শিশু সন্তানকে বুকে নিয়ে খড়কুড়ের বেড়ার ঘরে বৃষ্টির পানি ঢুকত ও বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ভয়ে থাকতে হতো। কিন্তু এখন আর সেই শঙ্কা নেই। প্রধানমন্ত্রী আমাদের ঘর দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর জন্য আমৃত্যু দোয়া করব।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত বলেন, ‘রামগড় উপজেলায় আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ১ ম,২য় ও ৩য় পর্যায়ে ২৭০টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ২ শতক জমিসহ ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় পর্যায়ে আরও ৭৩টি গৃহের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত, পিআইও মো. নজরুল ইসলাম, ২ নং পাতাছড়া ইউপি চেয়ারম্যান কাজী নুরুল আলম ও স্থানীয় সাংবাদিকরা।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ পুস্তিগাছা গ্রামের হারুন-অর-রশিদ ও আশরাফুল ইসলাম নামের এই দুই ভাই পাঙাশ মাছের পায়েস, গরুর ভুনা, সজনে পাতার রুটি, এমনকি ইলিশ মাছের রুটির মতো অভিনব সব পদ রান্না করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
১১ মিনিট আগেডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ি থেকে ডিমলার বাবুরহাট পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার সড়কের দুর্দশা চোখে পড়ার মতো। চার বছর আগে এই সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হলেও সেটি মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা খোঁড়া হলেও পরে কাজ আর এগোয়নি। ইটের খোয়া মাটির সঙ্গে মিশে গিয়ে এখন পুরো সড়কজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত।
২০ মিনিট আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খনি এলাকায় বসবাসকারী মানুষ সবসময় আতঙ্কে থাকেন। রাতে কম্পনের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না এবং প্রতি মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেন। তারা আরও বলেন, এই বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। যদি খনি কর্তৃপক্ষ তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ না নেয়...
২৪ মিনিট আগেবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর ৯টি উপজেলার ২৯টি সড়কের প্রায় ৪০০ কিলোমিটারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সড়কের কোথাও পিচ ঢালাই উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও আবার খানাখন্দে পানি জমে আছে। এসব পথে যাত্রী ও চালকেরা প্রতিদিন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। চলতি বছরে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত...
৫ ঘণ্টা আগে