যশোর প্রতিনিধি

যশোরে ৬টি আসনে এবারের নির্বাচনে ৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনই সব ভোটকেন্দ্রে বা বুথে পোলিং এজেন্ট দিতে পারছে না। তবে সব ভোট কক্ষে পোলিং এজেন্টের তালিকা চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগের ৬ প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া আওয়ামী লীগের ৭ নেতা। অন্যরা অল্প কিছু সংখ্যক ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেওয়ার তালিকা প্রস্তুত করেছেন। তবে কোনো কোনো প্রার্থী কৌশলগত কারণে এজেন্টদের বিষয়ে কিছু বলছেন না।
আবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর শতভাগ বুথে পোলিং এজেন্টের তালিকা করলেও নৌকা প্রতীকের কর্মীদের হুমকির ভয়ে এজেন্ট হতে রাজি হচ্ছেন না। নাগরিক সমাজের নেতারা বলছেন, পোলিং এজেন্টের সংখ্যা দেখেই প্রার্থীদের সামর্থ্য ও ভোটের ফলাফল কোন দিকে যাচ্ছে তা ধারণা করা যায়।
যশোর-১ (শার্শা) ১০২টি কেন্দ্রে ভোট কক্ষ রয়েছে ৬৬১টি। এ আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেখ আফিল উদ্দিন, স্বতন্ত্র ট্রাকের প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটন সব কক্ষে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীর অভিযোগ শতভাগ কেন্দ্রে এজেন্ট দিলেও নৌকার কর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর পোলিং এজেন্টদের হুমকি দিচ্ছে। আর জাতীয় পার্টির আক্তারুজ্জামান সব কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না বলে জানান।
যশোর-২ (ঝিকরগাছা ও চৌগাছা) আসনে ১৭৬টি কেন্দ্রে ভোট কক্ষ রয়েছে ৯৪৫ টি। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ডা. তৌহিদুজ্জামান তুহিন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী মনিরুল ইসলাম শতভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। আর জাতীয় পার্টির ফিরোজ শাহ, বাংলাদেশ কংগ্রেসের আব্দুল আওয়াল, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ এর শামছুল হক সব কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না। আর স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের প্রার্থী এসএম হাবিবুর রহমান সম্প্রতি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। তবে নির্বাচনী ব্যালটে তার প্রতীক থাকছে।
যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৯৮টি কেন্দ্রে ভোট কক্ষ রয়েছে ১ হাজার ৩৮৬ টি। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী নাবিল আহমেদ, ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহিত কুমার নাথ শতভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। এই আসনে বিকল্পধারা বাংলাদেশের মারুফ হাসান কাজল, জাতীয় পার্টির মাহবুব আলম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির অ্যাড. সুমন কুমার রায়, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. তৌহিদুজ্জামান, তূণমূল বিএনপি মো. কামরুজ্জামান, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের শেখ নুরুজ্জামান সব কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না।
যশোর-৪ (বাঘারপাড়া ও অভয়নগর) আসনে ২০৬টি ভোট কেন্দ্রে ভোট কক্ষ রয়েছে ১ হাজার ২৬৯টি। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এনামুল হক বাবুলই শতভাগ পোলিং এজেন্ট দিতে পেরেছেন। তৃণমূল বিএনপির অব. লে. ক. এম শাব্বির আহমেদ, ইসলামি ঐক্যজোটের ইউনুস আলী ও জাতীয় পার্টির জহুরুল হক শতভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য রণজিৎ রায় ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সুকৃতি কুমার মণ্ডল সম্প্রতি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। তবে আসনটির ব্যালট পেপারে এই দুই প্রার্থীর প্রতীক থাকছে।
যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনে ১২৮টি ভোট কেন্দ্রে ৭৯০টি ভোট কক্ষ রয়েছে। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত বর্তমান সংসদ সদস্য প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র ইয়াকুব আলী শতভাগ পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। আর ইসলামি ঐক্যজোটের হাফেজ মাওলানা নুরুল্লাহ আব্বাসী সব কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না। এ ছাড়া তৃণমূল বিএনপির আবু নসর মোহাম্মদ মোস্তফা ও জাতীয় পার্টির এমএ হালিম ভোট গ্রহণের দুই দিন আগে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে ৮১টি ভোট কেন্দ্রে ৫০৮টি ভোট কক্ষ রয়েছেন। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত বর্তমান সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচএম আমির হোসেন ও ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল ইসলাম শতভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। তবে জাতীয় পার্টির জিএম হাসান মোট কেন্দ্রের ৪০ শতাংশ ভোট কক্ষে পোলিং এজেন্ট দিতে পেরেছেন।
যশোর-১ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘সব কেন্দ্রে দিতে পারিনি। দিয়েও কি লাভ; আওয়ামী লীগ স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ভয়ে থাকতে পারবে না।’
যশোর-২ আসনের বাংলাদেশ কংগ্রেসের আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘৫০ শতাংশ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিতে পেরেছি। কংগ্রেস তো ছোট দল; দলের কর্মী-সমর্থক বেশি না। তাই পোলিং এজেন্ট সংকটে রয়েছি।’
যশোর-৩ আসনের জাতীয় পার্টির মাহবুব আলম বলেন, ‘মোট কেন্দ্রের ৮০ শতাংশ পোলিং এজেন্ট দিতে পেরেছি।’
এই আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘প্রতিটি কক্ষে দিতে না পারলেও প্রতিটি কেন্দ্রে দেওয়ার চেষ্টা করছি। আসলেই তৃণমূল বিএনপি নতুন দল। নতুন দল হিসাবে কর্মী-সমর্থক কম। তাই এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’
যশোর-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়াকুব আলী বলেন, ‘সব কয়েকটি কক্ষে পোলিং এজেন্ট দিলেও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কর্মী সমর্থকেরা আমার এজেন্টেদের হুমকি দিচ্ছে।’ যদিও এই অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবি করেছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্বপন ভট্টাচার্য।
যশোর সদরের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহিত কুমার নাথ বলেন, ‘নৌকা প্রতীকের কর্মীরা আমার এজেন্টদের বাড়ি বাড়ি হুমকি দিচ্ছে। এসব বিষয়ে রিটার্নিং অফিসারের কাছে অভিযোগও দিয়েছি।’
সচেতন নাগরিক কমিটি যশোরের সভাপতি অধ্যক্ষ শাহীন ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে যেসব দল অংশ নিয়েছে তাদের মধ্যে আ. লীগ ছাড়া কারও জনসমর্থন নেই বললেই চলে। কিছু দল রয়েছে নামসর্বস্ব। ওই সব দলের নেতা-কর্মীদের কেউ চেনে না। যেকারণে তারা পোলিং এজেন্ট দেওয়ার মতো সক্ষমতা হারিয়েছে। একই সঙ্গে অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অন্যান্য দল অংশ না নেওয়ায় নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক হচ্ছে না। কেননা জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীদের বেছে নেবার সুযোগ পাচ্ছে না। আওয়ামী লীগ বনাম তাদেরই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে ভোট হচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পোলিং এজেন্টের সংখ্যা দেখেই প্রার্থীদের সামর্থ্য ও ভোটের ফলাফল কোন দিকে যাচ্ছে তা ধারণা করা যায়। যশোরে যেসব দল নির্বাচন করছে তার বেশির ভাগই অপরিচিত এবং প্রার্থীরাও অপরিচিত মুখ। পোলিং এজেন্ট দিতে যে কর্মী সমর্থক ও অর্থের প্রয়োজন তা তাদের অনেকেরই নেই।’

যশোরে ৬টি আসনে এবারের নির্বাচনে ৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনই সব ভোটকেন্দ্রে বা বুথে পোলিং এজেন্ট দিতে পারছে না। তবে সব ভোট কক্ষে পোলিং এজেন্টের তালিকা চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগের ৬ প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া আওয়ামী লীগের ৭ নেতা। অন্যরা অল্প কিছু সংখ্যক ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেওয়ার তালিকা প্রস্তুত করেছেন। তবে কোনো কোনো প্রার্থী কৌশলগত কারণে এজেন্টদের বিষয়ে কিছু বলছেন না।
আবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর শতভাগ বুথে পোলিং এজেন্টের তালিকা করলেও নৌকা প্রতীকের কর্মীদের হুমকির ভয়ে এজেন্ট হতে রাজি হচ্ছেন না। নাগরিক সমাজের নেতারা বলছেন, পোলিং এজেন্টের সংখ্যা দেখেই প্রার্থীদের সামর্থ্য ও ভোটের ফলাফল কোন দিকে যাচ্ছে তা ধারণা করা যায়।
যশোর-১ (শার্শা) ১০২টি কেন্দ্রে ভোট কক্ষ রয়েছে ৬৬১টি। এ আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেখ আফিল উদ্দিন, স্বতন্ত্র ট্রাকের প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটন সব কক্ষে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীর অভিযোগ শতভাগ কেন্দ্রে এজেন্ট দিলেও নৌকার কর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর পোলিং এজেন্টদের হুমকি দিচ্ছে। আর জাতীয় পার্টির আক্তারুজ্জামান সব কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না বলে জানান।
যশোর-২ (ঝিকরগাছা ও চৌগাছা) আসনে ১৭৬টি কেন্দ্রে ভোট কক্ষ রয়েছে ৯৪৫ টি। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ডা. তৌহিদুজ্জামান তুহিন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী মনিরুল ইসলাম শতভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। আর জাতীয় পার্টির ফিরোজ শাহ, বাংলাদেশ কংগ্রেসের আব্দুল আওয়াল, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ এর শামছুল হক সব কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না। আর স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের প্রার্থী এসএম হাবিবুর রহমান সম্প্রতি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। তবে নির্বাচনী ব্যালটে তার প্রতীক থাকছে।
যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৯৮টি কেন্দ্রে ভোট কক্ষ রয়েছে ১ হাজার ৩৮৬ টি। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী নাবিল আহমেদ, ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহিত কুমার নাথ শতভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। এই আসনে বিকল্পধারা বাংলাদেশের মারুফ হাসান কাজল, জাতীয় পার্টির মাহবুব আলম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির অ্যাড. সুমন কুমার রায়, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. তৌহিদুজ্জামান, তূণমূল বিএনপি মো. কামরুজ্জামান, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের শেখ নুরুজ্জামান সব কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না।
যশোর-৪ (বাঘারপাড়া ও অভয়নগর) আসনে ২০৬টি ভোট কেন্দ্রে ভোট কক্ষ রয়েছে ১ হাজার ২৬৯টি। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এনামুল হক বাবুলই শতভাগ পোলিং এজেন্ট দিতে পেরেছেন। তৃণমূল বিএনপির অব. লে. ক. এম শাব্বির আহমেদ, ইসলামি ঐক্যজোটের ইউনুস আলী ও জাতীয় পার্টির জহুরুল হক শতভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য রণজিৎ রায় ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সুকৃতি কুমার মণ্ডল সম্প্রতি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। তবে আসনটির ব্যালট পেপারে এই দুই প্রার্থীর প্রতীক থাকছে।
যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনে ১২৮টি ভোট কেন্দ্রে ৭৯০টি ভোট কক্ষ রয়েছে। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত বর্তমান সংসদ সদস্য প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র ইয়াকুব আলী শতভাগ পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। আর ইসলামি ঐক্যজোটের হাফেজ মাওলানা নুরুল্লাহ আব্বাসী সব কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন না। এ ছাড়া তৃণমূল বিএনপির আবু নসর মোহাম্মদ মোস্তফা ও জাতীয় পার্টির এমএ হালিম ভোট গ্রহণের দুই দিন আগে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে ৮১টি ভোট কেন্দ্রে ৫০৮টি ভোট কক্ষ রয়েছেন। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত বর্তমান সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচএম আমির হোসেন ও ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল ইসলাম শতভাগ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিচ্ছেন। তবে জাতীয় পার্টির জিএম হাসান মোট কেন্দ্রের ৪০ শতাংশ ভোট কক্ষে পোলিং এজেন্ট দিতে পেরেছেন।
যশোর-১ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘সব কেন্দ্রে দিতে পারিনি। দিয়েও কি লাভ; আওয়ামী লীগ স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ভয়ে থাকতে পারবে না।’
যশোর-২ আসনের বাংলাদেশ কংগ্রেসের আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘৫০ শতাংশ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিতে পেরেছি। কংগ্রেস তো ছোট দল; দলের কর্মী-সমর্থক বেশি না। তাই পোলিং এজেন্ট সংকটে রয়েছি।’
যশোর-৩ আসনের জাতীয় পার্টির মাহবুব আলম বলেন, ‘মোট কেন্দ্রের ৮০ শতাংশ পোলিং এজেন্ট দিতে পেরেছি।’
এই আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘প্রতিটি কক্ষে দিতে না পারলেও প্রতিটি কেন্দ্রে দেওয়ার চেষ্টা করছি। আসলেই তৃণমূল বিএনপি নতুন দল। নতুন দল হিসাবে কর্মী-সমর্থক কম। তাই এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’
যশোর-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়াকুব আলী বলেন, ‘সব কয়েকটি কক্ষে পোলিং এজেন্ট দিলেও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কর্মী সমর্থকেরা আমার এজেন্টেদের হুমকি দিচ্ছে।’ যদিও এই অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবি করেছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্বপন ভট্টাচার্য।
যশোর সদরের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহিত কুমার নাথ বলেন, ‘নৌকা প্রতীকের কর্মীরা আমার এজেন্টদের বাড়ি বাড়ি হুমকি দিচ্ছে। এসব বিষয়ে রিটার্নিং অফিসারের কাছে অভিযোগও দিয়েছি।’
সচেতন নাগরিক কমিটি যশোরের সভাপতি অধ্যক্ষ শাহীন ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে যেসব দল অংশ নিয়েছে তাদের মধ্যে আ. লীগ ছাড়া কারও জনসমর্থন নেই বললেই চলে। কিছু দল রয়েছে নামসর্বস্ব। ওই সব দলের নেতা-কর্মীদের কেউ চেনে না। যেকারণে তারা পোলিং এজেন্ট দেওয়ার মতো সক্ষমতা হারিয়েছে। একই সঙ্গে অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অন্যান্য দল অংশ না নেওয়ায় নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক হচ্ছে না। কেননা জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীদের বেছে নেবার সুযোগ পাচ্ছে না। আওয়ামী লীগ বনাম তাদেরই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে ভোট হচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পোলিং এজেন্টের সংখ্যা দেখেই প্রার্থীদের সামর্থ্য ও ভোটের ফলাফল কোন দিকে যাচ্ছে তা ধারণা করা যায়। যশোরে যেসব দল নির্বাচন করছে তার বেশির ভাগই অপরিচিত এবং প্রার্থীরাও অপরিচিত মুখ। পোলিং এজেন্ট দিতে যে কর্মী সমর্থক ও অর্থের প্রয়োজন তা তাদের অনেকেরই নেই।’

ময়মনসিংহের নান্দাইলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অধিগ্রহণ করা জায়গায় স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তাঁর ভাই মার্কেট নির্মাণ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে কিশোরগঞ্জ সওজে অভিযোগ দিয়েছেন এলাকার লোকজন। সম্প্রতি তাঁরা এ অভিযোগ করেন।
৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গণসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় তাঁর পাশেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন সরওয়ার হোসেন বাবলা (৪৩) নামের এক যুবক। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পাঁচলাইশের হামজারবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর খিলক্ষেতে সাবেক এক সেনাসদস্যকে ‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে মারধর, অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে প্রায় চার লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় সাজিদ হাসান সৌরভ (৩০) ও রাসেল মুন্সি (৩২) নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
এনসিপি কোনো জোটে বিশ্বাসী নয়, তবে আমাদের সঙ্গে যদি কেউ আসতে চায় সংস্কারের প্রশ্নে, আমরা তাদের জোটে নেব। কিন্তু পার্লামেন্টের সিট ভাগাভাগি করে সেই খন্দকার মোশতাক হতে আমরা আসিনি।
২ ঘণ্টা আগেমিন্টু মিয়া, নান্দাইল (ময়মনসিংহ)

ময়মনসিংহের নান্দাইলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অধিগ্রহণ করা জায়গায় স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তাঁর ভাই মার্কেট নির্মাণ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে কিশোরগঞ্জ সওজে অভিযোগ দিয়েছেন এলাকার লোকজন। সম্প্রতি তাঁরা এ অভিযোগ করেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার চর বেতাগৈর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর রহমান ও তাঁর ভাই হাসিম উদ্দিন। হাসিম উদ্দিনও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। সরেজমিনে মার্কেট নির্মাণের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
কিশোরগঞ্জ সওজ সূত্রে জানা যায়, নান্দাইল উপজেলার কানুরামপুর থেকে ত্রিশাল আঞ্চলিক সড়কের চর বেতাগৈর ইউনিয়নের চরশ্রীরামপুর এলাকায় সড়ক নির্মাণের জন্য ২০০৯ সালে ভূমি অধিগ্রহণ করে সওজ। পরে অধিগ্রহণ করা জায়গার সব টাকাও বুঝিয়ে দেয়।
গতকাল বুধবার উপজেলার চর বেতাগৈর ইউনিয়নের চরভেলামারী আতাউরের মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, কানুরামপুর-ত্রিশাল সড়কের আতাউরের মোড়সংলগ্ন সওজের জায়গায় ১০ কক্ষবিশিষ্ট বিশাল মার্কেট নির্মাণ হচ্ছে। সেখানে ৭-৮ জন কর্মচারী পুরোদমে কাজ করছেন।
সওজের কাছে দেওয়া অভিযোগে বলা হয়, আতাউরের মোড় সংলগ্ন এলাকায় ওই দুই ভাই দলীয় প্রভাব খাটিয়ে ১২ বছর আগে থেকে অবৈধভাবে মার্কেট নির্মাণ করে ভোগদখল করে আসছে। বর্তমানেও মার্কেট নির্মাণের কাজ চলছে। অভিযোগে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানা হয়।
অভিযোগকারীদের একজন শাপলা আক্তার। তিনি বলেন, ‘আমার ১০ শতাংশ জমির ৩ শতাংশ অধিগ্রহণ করে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান ও তার ভাই হাসিম উদ্দিন প্রভাব খাটিয়ে সওজের জায়গা দখল করে মার্কেট করেছে।’ স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মতিন বলেন, বিগত দিনে আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে দুই ভাই মিলে সওজের বিশাল জায়গাজুড়ে মার্কেট করে রেখেছেন। নতুন করে আবার জায়গা দখল করে মার্কেট হচ্ছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আতাউর রহমানের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে অভিযুক্ত হাসিম উদ্দিনের দাবি, জায়গাটি সওজের অধিকৃত না। তিনি বলেন, ‘সওজ রাস্তা নির্মাণের আগে ভূমি অধিগ্রহণ করে টাকা দিয়েছে। সেই জায়গা রেখেই মার্কেট নির্মাণ করছি। অধিগ্রহণকৃত জায়গায় আমি যাইনি। তারপরেও যদি সওজ এসে তদন্ত করে, সেটা পরে দেখা যাবে।’
জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জ সওজের উপসহকারী মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল কবির মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি, সরেজমিনে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ময়মনসিংহের নান্দাইলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অধিগ্রহণ করা জায়গায় স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তাঁর ভাই মার্কেট নির্মাণ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে কিশোরগঞ্জ সওজে অভিযোগ দিয়েছেন এলাকার লোকজন। সম্প্রতি তাঁরা এ অভিযোগ করেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার চর বেতাগৈর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর রহমান ও তাঁর ভাই হাসিম উদ্দিন। হাসিম উদ্দিনও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। সরেজমিনে মার্কেট নির্মাণের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
কিশোরগঞ্জ সওজ সূত্রে জানা যায়, নান্দাইল উপজেলার কানুরামপুর থেকে ত্রিশাল আঞ্চলিক সড়কের চর বেতাগৈর ইউনিয়নের চরশ্রীরামপুর এলাকায় সড়ক নির্মাণের জন্য ২০০৯ সালে ভূমি অধিগ্রহণ করে সওজ। পরে অধিগ্রহণ করা জায়গার সব টাকাও বুঝিয়ে দেয়।
গতকাল বুধবার উপজেলার চর বেতাগৈর ইউনিয়নের চরভেলামারী আতাউরের মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, কানুরামপুর-ত্রিশাল সড়কের আতাউরের মোড়সংলগ্ন সওজের জায়গায় ১০ কক্ষবিশিষ্ট বিশাল মার্কেট নির্মাণ হচ্ছে। সেখানে ৭-৮ জন কর্মচারী পুরোদমে কাজ করছেন।
সওজের কাছে দেওয়া অভিযোগে বলা হয়, আতাউরের মোড় সংলগ্ন এলাকায় ওই দুই ভাই দলীয় প্রভাব খাটিয়ে ১২ বছর আগে থেকে অবৈধভাবে মার্কেট নির্মাণ করে ভোগদখল করে আসছে। বর্তমানেও মার্কেট নির্মাণের কাজ চলছে। অভিযোগে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানা হয়।
অভিযোগকারীদের একজন শাপলা আক্তার। তিনি বলেন, ‘আমার ১০ শতাংশ জমির ৩ শতাংশ অধিগ্রহণ করে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান ও তার ভাই হাসিম উদ্দিন প্রভাব খাটিয়ে সওজের জায়গা দখল করে মার্কেট করেছে।’ স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মতিন বলেন, বিগত দিনে আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে দুই ভাই মিলে সওজের বিশাল জায়গাজুড়ে মার্কেট করে রেখেছেন। নতুন করে আবার জায়গা দখল করে মার্কেট হচ্ছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আতাউর রহমানের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে অভিযুক্ত হাসিম উদ্দিনের দাবি, জায়গাটি সওজের অধিকৃত না। তিনি বলেন, ‘সওজ রাস্তা নির্মাণের আগে ভূমি অধিগ্রহণ করে টাকা দিয়েছে। সেই জায়গা রেখেই মার্কেট নির্মাণ করছি। অধিগ্রহণকৃত জায়গায় আমি যাইনি। তারপরেও যদি সওজ এসে তদন্ত করে, সেটা পরে দেখা যাবে।’
জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জ সওজের উপসহকারী মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল কবির মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি, সরেজমিনে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

যশোরে ৬টি আসনে এবারের নির্বাচনে ৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনই সব ভোট কক্ষ বা বুথে পোলিং এজেন্ট দিতে পারছে না। তবে সব ভোট কক্ষে পোলিং এজেন্টের তালিকা চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগের ৬ প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া আওয়ামী লীগের ৭ নেতা। অন্যরা অল্প কিছু সংখ্যক ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেওয়ার তালিকা প্র
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গণসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় তাঁর পাশেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন সরওয়ার হোসেন বাবলা (৪৩) নামের এক যুবক। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পাঁচলাইশের হামজারবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর খিলক্ষেতে সাবেক এক সেনাসদস্যকে ‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে মারধর, অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে প্রায় চার লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় সাজিদ হাসান সৌরভ (৩০) ও রাসেল মুন্সি (৩২) নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
এনসিপি কোনো জোটে বিশ্বাসী নয়, তবে আমাদের সঙ্গে যদি কেউ আসতে চায় সংস্কারের প্রশ্নে, আমরা তাদের জোটে নেব। কিন্তু পার্লামেন্টের সিট ভাগাভাগি করে সেই খন্দকার মোশতাক হতে আমরা আসিনি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গণসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় তাঁর পাশেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন সরওয়ার হোসেন বাবলা (৪৩) নামের এক যুবক। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পাঁচলাইশের হামজারবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, চট্টগ্রাম নগরের চালিতাতলী এলাকার মসজিদে মাগরিবের নামাজ পড়ে নেতা-কর্মীদের নিয়ে একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে ঢুকেছিলেন চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ। হাত থেকে লিফলেট দিয়ে দোকানদারের সঙ্গে কুশল বিনিময়ে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন ১৫–২০ জন নেতা-কর্মী।
বিএনপি প্রার্থীর খুব কাছাকাছি ছিলেন এক ডজনের বেশি মামলার আসামি সরওয়ার হোসেন বাবলা। তাঁর গায়ে ছিল সাদা প্যান্ট ও গেঞ্জি। গেঞ্জির পেছনে বড় অক্ষরের ইংরেজি লেখা। বাবলার পিঠের কাছাকাছি একজন সেলফিতে ব্যস্ত, আচমকা পেছন থেকে একটি হাত ওঠে, বাড়ন্ত ওই হাতে ছিল স্বয়ংক্রিয় পিস্তল। কেউ কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঠাস ঠাস আওয়াজ। মাটিতে লুটিয়ে পড়েন বাবলা। মুহূর্তের মধ্যে সটকে পড়ে হামলাকারীরা। সবার মুখে মাস্ক ছিল। সংখ্যায় তাঁরা ৭-৮ জন ছিল। এ ঘটনায় পাশে থাকা বিএনপি প্রার্থী এরশাদের সঙ্গে শান্ত নামের আরও একজন গুলিবিদ্ধ হন।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. শাহাবুদ্দিন ও মো. ইসমাইল জানান, গণসংযোগকালে ৭-৮ জনের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ খুব কাছ থেকে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে।

এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে বায়েজিদ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তবে কাউকে ঘটনাস্থল থেকে কিংবা অন্য কোনো স্থান থেকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
কে এই বাবলা
গত ৩০ মার্চ নগরের বাকলিয়া অ্যাকসেস রোড এলাকায় একটি প্রাইভেট কারে গুলি চালিয়ে সরোয়ারকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। ওই সময় প্রাইভেট কারে থাকা দুজন ঘটনাস্থলে মারা যান। সেদিন প্রাইভেট কারে সরওয়ার থাকলেও ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান। পরে এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামিরা জবানবন্দিতে ও পুলিশকে জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ‘সন্ত্রাসী’ সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের নির্দেশে বাবলাকে গুলি করা হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, সরোয়ারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, অস্ত্র, হত্যাসহ ১৫টি মামলা রয়েছে।
সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত সরোয়ার বাবলা গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিয়ে করেন। তাঁর বিয়ের অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা এরশাদ উল্লাহ, আবু সুফিয়ানসহ আরও কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। বিয়ের ছবি এই প্রতিবেদকের হাতে রয়েছে। দীর্ঘদিন সন্ত্রাসী তকমা নিয়ে থাকা বাবলা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছিলেন। এরই অংশ হিসেবে গত বছরের ৫ আগস্টের পর কারাগার থেকে জামিনে বেরিয়ে বিএনপির বিভিন্ন সমাবেশে যোগ দিতে দেখা যায় সরোয়ারকে।
এর ধারাবাহিকতায় আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী গণসংযোগে অংশ নেন সরোয়ার। তবে মাগরিবের নামাজের পরপর এলোপাতাড়ি গুলিতে গুরুতর আহত হন তিনি। তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে নগরের বেসরকারি এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। তবে অন্য দুজনের অবস্থা এখন আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের এজিএম রাম প্রসাদ।
সর্বশেষ এ ঘটনায় বাবলার প্রতিপক্ষ ছোট সাজ্জাদ গ্রুপের রায়হান, ইমনসহ আরও কয়েকজনের নাম সামনে এসেছে। সম্প্রতি এই দুজনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম নগর ও রাউজানে কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিএনপি বলছে, সরোয়ার তাদের কেউ নন। জনসংযোগে শত শত লোক অংশ নেন। পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তাঁর প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার হোসেনকে গুলি করা হয়।
এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী জানান, বিএনপি প্রার্থীর জনসংযোগের সময় সেখানে শত শত লোক অংশ নেন। ঘটনার সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই।

চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গণসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় তাঁর পাশেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন সরওয়ার হোসেন বাবলা (৪৩) নামের এক যুবক। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পাঁচলাইশের হামজারবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, চট্টগ্রাম নগরের চালিতাতলী এলাকার মসজিদে মাগরিবের নামাজ পড়ে নেতা-কর্মীদের নিয়ে একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে ঢুকেছিলেন চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ। হাত থেকে লিফলেট দিয়ে দোকানদারের সঙ্গে কুশল বিনিময়ে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন ১৫–২০ জন নেতা-কর্মী।
বিএনপি প্রার্থীর খুব কাছাকাছি ছিলেন এক ডজনের বেশি মামলার আসামি সরওয়ার হোসেন বাবলা। তাঁর গায়ে ছিল সাদা প্যান্ট ও গেঞ্জি। গেঞ্জির পেছনে বড় অক্ষরের ইংরেজি লেখা। বাবলার পিঠের কাছাকাছি একজন সেলফিতে ব্যস্ত, আচমকা পেছন থেকে একটি হাত ওঠে, বাড়ন্ত ওই হাতে ছিল স্বয়ংক্রিয় পিস্তল। কেউ কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঠাস ঠাস আওয়াজ। মাটিতে লুটিয়ে পড়েন বাবলা। মুহূর্তের মধ্যে সটকে পড়ে হামলাকারীরা। সবার মুখে মাস্ক ছিল। সংখ্যায় তাঁরা ৭-৮ জন ছিল। এ ঘটনায় পাশে থাকা বিএনপি প্রার্থী এরশাদের সঙ্গে শান্ত নামের আরও একজন গুলিবিদ্ধ হন।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. শাহাবুদ্দিন ও মো. ইসমাইল জানান, গণসংযোগকালে ৭-৮ জনের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ খুব কাছ থেকে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে।

এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে বায়েজিদ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তবে কাউকে ঘটনাস্থল থেকে কিংবা অন্য কোনো স্থান থেকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
কে এই বাবলা
গত ৩০ মার্চ নগরের বাকলিয়া অ্যাকসেস রোড এলাকায় একটি প্রাইভেট কারে গুলি চালিয়ে সরোয়ারকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। ওই সময় প্রাইভেট কারে থাকা দুজন ঘটনাস্থলে মারা যান। সেদিন প্রাইভেট কারে সরওয়ার থাকলেও ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান। পরে এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামিরা জবানবন্দিতে ও পুলিশকে জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ‘সন্ত্রাসী’ সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের নির্দেশে বাবলাকে গুলি করা হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, সরোয়ারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, অস্ত্র, হত্যাসহ ১৫টি মামলা রয়েছে।
সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত সরোয়ার বাবলা গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিয়ে করেন। তাঁর বিয়ের অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা এরশাদ উল্লাহ, আবু সুফিয়ানসহ আরও কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। বিয়ের ছবি এই প্রতিবেদকের হাতে রয়েছে। দীর্ঘদিন সন্ত্রাসী তকমা নিয়ে থাকা বাবলা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছিলেন। এরই অংশ হিসেবে গত বছরের ৫ আগস্টের পর কারাগার থেকে জামিনে বেরিয়ে বিএনপির বিভিন্ন সমাবেশে যোগ দিতে দেখা যায় সরোয়ারকে।
এর ধারাবাহিকতায় আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী গণসংযোগে অংশ নেন সরোয়ার। তবে মাগরিবের নামাজের পরপর এলোপাতাড়ি গুলিতে গুরুতর আহত হন তিনি। তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে নগরের বেসরকারি এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। তবে অন্য দুজনের অবস্থা এখন আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের এজিএম রাম প্রসাদ।
সর্বশেষ এ ঘটনায় বাবলার প্রতিপক্ষ ছোট সাজ্জাদ গ্রুপের রায়হান, ইমনসহ আরও কয়েকজনের নাম সামনে এসেছে। সম্প্রতি এই দুজনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম নগর ও রাউজানে কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিএনপি বলছে, সরোয়ার তাদের কেউ নন। জনসংযোগে শত শত লোক অংশ নেন। পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তাঁর প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার হোসেনকে গুলি করা হয়।
এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী জানান, বিএনপি প্রার্থীর জনসংযোগের সময় সেখানে শত শত লোক অংশ নেন। ঘটনার সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই।

যশোরে ৬টি আসনে এবারের নির্বাচনে ৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনই সব ভোট কক্ষ বা বুথে পোলিং এজেন্ট দিতে পারছে না। তবে সব ভোট কক্ষে পোলিং এজেন্টের তালিকা চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগের ৬ প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া আওয়ামী লীগের ৭ নেতা। অন্যরা অল্প কিছু সংখ্যক ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেওয়ার তালিকা প্র
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
ময়মনসিংহের নান্দাইলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অধিগ্রহণ করা জায়গায় স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তাঁর ভাই মার্কেট নির্মাণ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে কিশোরগঞ্জ সওজে অভিযোগ দিয়েছেন এলাকার লোকজন। সম্প্রতি তাঁরা এ অভিযোগ করেন।
৪ মিনিট আগে
রাজধানীর খিলক্ষেতে সাবেক এক সেনাসদস্যকে ‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে মারধর, অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে প্রায় চার লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় সাজিদ হাসান সৌরভ (৩০) ও রাসেল মুন্সি (৩২) নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
এনসিপি কোনো জোটে বিশ্বাসী নয়, তবে আমাদের সঙ্গে যদি কেউ আসতে চায় সংস্কারের প্রশ্নে, আমরা তাদের জোটে নেব। কিন্তু পার্লামেন্টের সিট ভাগাভাগি করে সেই খন্দকার মোশতাক হতে আমরা আসিনি।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর খিলক্ষেতে সাবেক এক সেনাসদস্যকে ‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে মারধর, অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে প্রায় চার লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় সাজিদ হাসান সৌরভ (৩০) ও রাসেল মুন্সি (৩২) নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ডিএমপির খিলক্ষেত থানায় আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ভুক্তভোগী সাবেক সেনাসদস্য মোহাম্মদ মোরশেদ আলম খান বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। পরে খিলক্ষেতের নামাপাড়া এলাকায় আজ দুপুরে অভিযান চালিয়ে সৌরভ ও রাসেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার শিবপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে সাজিদ হাসান সৌরভ ও একই উপজেলার কুড়াতলা গ্রামের কামরুল মুন্সির ছেলে রাসেল মুন্সি। তাঁরা বর্তমানে খিলক্ষেতের পূর্ব নামাপাড়ার বাবুলের ভাড়া বাড়িতে বসবাস করেন।
মামলার অভিযোগে ভুক্তভোগী সাবেক সেনাসদস্য জানান, একটি অপরিচিত হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে নওশিন (২৬) নামের এক নারীর সঙ্গে পরিচয় ও কথাবার্তা হতো তাঁর। একপর্যায়ে নওশিন তাঁকে দেখা করার প্রস্তাব দেন। পরে তিনি গত ৬ অক্টোবর বেলা ১১টায় খিলক্ষেতের বটতলা এলাকায় দেখা করেন। তারপর তাঁকে খিলক্ষেতের নামাপাড়া এলাকার বাবুলের ভাড়া বাসায় নিয়ে যান ওই নারী।
সেখানে যাওয়া মাত্রই সৌরভ, রাসেল, জাফর, তালহাসহ তাঁদের আরও দুই থেকে তিনজন সহযোগী পূর্বপরিকল্পিতভাবে ভুক্তভোগী মোরশেদ আলমকে মারধর করে পকেট থেকে সাড়ে ৯ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেন। তারপর তাঁর বিকাশ থেকে ৫ হাজার ৫০ টাকা নেন। এ ছাড়া তাঁর অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে ১৫ লাখ টাকা দাবি করেন। না দিলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব দৃশ্য ছড়িয়ে দেওয়া ও হত্যার হুমকি দেন।
অতঃপর আটকে রেখে তিনটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ৩ লাখ ৮০ হাজার ৫২০ টাকা নিয়ে নেন। এর পরদিন সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ছেড়ে দেন। ওই সময় থানা-পুলিশ করলে বড় ধরনের ক্ষতি করার হুমকি দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশিকুর রহমান দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নারী দিয়ে ডেকে নিয়ে মারধর করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া ও অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে হুমকির অভিযোগে মামলা হয়েছে। মামলার পরপর খিলক্ষেতের নামাপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে সৌরভ ও রাসেল নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে সঙ্গে চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
পরিদর্শক আশিকুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তারের পর তাঁদের ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠানো হয়েছে।

রাজধানীর খিলক্ষেতে সাবেক এক সেনাসদস্যকে ‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে মারধর, অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে প্রায় চার লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় সাজিদ হাসান সৌরভ (৩০) ও রাসেল মুন্সি (৩২) নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ডিএমপির খিলক্ষেত থানায় আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ভুক্তভোগী সাবেক সেনাসদস্য মোহাম্মদ মোরশেদ আলম খান বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। পরে খিলক্ষেতের নামাপাড়া এলাকায় আজ দুপুরে অভিযান চালিয়ে সৌরভ ও রাসেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার শিবপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে সাজিদ হাসান সৌরভ ও একই উপজেলার কুড়াতলা গ্রামের কামরুল মুন্সির ছেলে রাসেল মুন্সি। তাঁরা বর্তমানে খিলক্ষেতের পূর্ব নামাপাড়ার বাবুলের ভাড়া বাড়িতে বসবাস করেন।
মামলার অভিযোগে ভুক্তভোগী সাবেক সেনাসদস্য জানান, একটি অপরিচিত হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে নওশিন (২৬) নামের এক নারীর সঙ্গে পরিচয় ও কথাবার্তা হতো তাঁর। একপর্যায়ে নওশিন তাঁকে দেখা করার প্রস্তাব দেন। পরে তিনি গত ৬ অক্টোবর বেলা ১১টায় খিলক্ষেতের বটতলা এলাকায় দেখা করেন। তারপর তাঁকে খিলক্ষেতের নামাপাড়া এলাকার বাবুলের ভাড়া বাসায় নিয়ে যান ওই নারী।
সেখানে যাওয়া মাত্রই সৌরভ, রাসেল, জাফর, তালহাসহ তাঁদের আরও দুই থেকে তিনজন সহযোগী পূর্বপরিকল্পিতভাবে ভুক্তভোগী মোরশেদ আলমকে মারধর করে পকেট থেকে সাড়ে ৯ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেন। তারপর তাঁর বিকাশ থেকে ৫ হাজার ৫০ টাকা নেন। এ ছাড়া তাঁর অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে ১৫ লাখ টাকা দাবি করেন। না দিলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব দৃশ্য ছড়িয়ে দেওয়া ও হত্যার হুমকি দেন।
অতঃপর আটকে রেখে তিনটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ৩ লাখ ৮০ হাজার ৫২০ টাকা নিয়ে নেন। এর পরদিন সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ছেড়ে দেন। ওই সময় থানা-পুলিশ করলে বড় ধরনের ক্ষতি করার হুমকি দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশিকুর রহমান দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নারী দিয়ে ডেকে নিয়ে মারধর করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া ও অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে হুমকির অভিযোগে মামলা হয়েছে। মামলার পরপর খিলক্ষেতের নামাপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে সৌরভ ও রাসেল নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে সঙ্গে চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
পরিদর্শক আশিকুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তারের পর তাঁদের ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠানো হয়েছে।

যশোরে ৬টি আসনে এবারের নির্বাচনে ৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনই সব ভোট কক্ষ বা বুথে পোলিং এজেন্ট দিতে পারছে না। তবে সব ভোট কক্ষে পোলিং এজেন্টের তালিকা চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগের ৬ প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া আওয়ামী লীগের ৭ নেতা। অন্যরা অল্প কিছু সংখ্যক ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেওয়ার তালিকা প্র
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
ময়মনসিংহের নান্দাইলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অধিগ্রহণ করা জায়গায় স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তাঁর ভাই মার্কেট নির্মাণ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে কিশোরগঞ্জ সওজে অভিযোগ দিয়েছেন এলাকার লোকজন। সম্প্রতি তাঁরা এ অভিযোগ করেন।
৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গণসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় তাঁর পাশেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন সরওয়ার হোসেন বাবলা (৪৩) নামের এক যুবক। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পাঁচলাইশের হামজারবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
এনসিপি কোনো জোটে বিশ্বাসী নয়, তবে আমাদের সঙ্গে যদি কেউ আসতে চায় সংস্কারের প্রশ্নে, আমরা তাদের জোটে নেব। কিন্তু পার্লামেন্টের সিট ভাগাভাগি করে সেই খন্দকার মোশতাক হতে আমরা আসিনি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিতদের জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) স্বাগত জানানো হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলের দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘বিএনপির যাঁরা মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন, কিন্তু বাংলাদেশ পন্থায় বিশ্বাস করেন, ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশ পুনর্গঠনে যাঁরা দায়িত্ব নিতে চান, আমরা তাঁদের এনসিপিতে ওয়েলকাম জানাচ্ছি।’
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এনসিপির মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘কে জিতবে, কে হারবে, সেটা মুখ্য নয়; আমরা চাই, জনগণের ভোট যেন নির্বাচনে জিতে যায়। নির্বাচনকে আমাদের জেতাতে হবে, নির্বাচনব্যবস্থাকে জেতাতে হবে।’
বিএনপি প্রার্থীর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে হাসনাত বলেন, ‘আমরা এমন এক মাফিয়াতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করতে নেমেছি, যারা নিজ দলের লোকদের রাস্তায় গুলি করে হত্যা করতে পিছপা হয় না।
‘যারা গুলি না খেতে চান এই বাংলাদেশে... তারা এই অস্ত্রের রাজনীতিতে, পেশিশক্তির রাজনীতিতে নিজের সম্ভাবনাটাকে নষ্ট করবেন না। এই অস্ত্রের রাজনীতি আর পেশিশক্তির রাজনীতি দিয়ে আপনাদের নিজেদের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, সেটা নষ্ট করবেন না।’
হাসনাত আরও বলেন, ‘এই মাফিয়াতন্ত্র বিএনপির রাজনীতি, এই চাঁদাবাজির রাজনীতিতে মানুষ এলাকায়-এলাকায় অতিষ্ঠ। মামলা-বাণিজ্য দিয়ে একদম ভরিয়ে ফেলেছে। কোরামবাজি, গ্রুপিং—মানুষ আতঙ্কে আছে। মানুষ আতঙ্কে আছে যে, তারা ভোট দিতে যাবে কি না। আমরা শুনছি, ব্যালট বাক্স নাকি ১২টার মধ্যে ভরে ফেলা হবে, ব্যালট বাক্স নাকি ১২টার মধ্যে ছিনতাই করে ফেলা হবে।’
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক আরও বলেন, ‘কিন্তু আমরা বলতে চাই, একজন হাসনাত আবদুল্লাহ, আমরা যদি রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকি, আপনাদের সমস্ত শক্তি দিয়েও আমাদের ব্যালটের জয় আপনারা ঠেকাতে পারবেন না। মাফিয়াতন্ত্র, আপনারা বুলেট দিয়ে...যেখানে ব্যালট শক্তিশালী হওয়ার কথা ছিল, সেখানে আজকে চট্টগ্রামে বুলেট শক্তিশালী হয়েছে।
‘যারা ব্যালটের পরিবর্তে বুলেটকে বেছে নিয়েছে, আমরা তাদের বিচার করব। যারা ব্যালটের পরিবর্তে বুলেট বেছে নিয়েছে এবং বাংলাদেশকে সংকটে ফেলেছে, আমরা সরকার গঠন করার পর তাদের বিচার করব।’
আসন ভাগাভাগি প্রসঙ্গে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘এনসিপি কোনো জোটে বিশ্বাসী নয়, তবে আমাদের সঙ্গে যদি কেউ আসতে চায় সংস্কারের প্রশ্নে, আমরা তাদের জোটে নেব। কিন্তু পার্লামেন্টের সিট ভাগাভাগি করে সেই খন্দকার মোশতাক হতে আমরা আসিনি। আমরা লড়ব, স্বচ্ছ লড়াই করে প্রয়োজনে হারব। যে জিতবে, তাকে সমর্থন দেব।
‘কিন্তু কারও বগলের নিচে গিয়ে মন্ত্রিত্ব নেব না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা রাজপথকে সংসদ বানাব। আমাদের সংসদ হচ্ছে রাজপথ। আমাদের শক্তি হচ্ছে জনগণ। রাজনৈতিক সততা হচ্ছে আমাদের ইনভেস্টমেন্ট। পর্দার আড়ালের কোনো নেগোসিয়েশনে আমরা বিশ্বাস করি না।’
মহানগর এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মীর আরশাদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ এস এম সুজাউদ্দিন, উত্তর জেলার প্রধান সমন্বয়কারী সাগুপ্তা বুশরা মিশমা, দক্ষিণ জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মোহাম্মদ হাসান আলী প্রমুখ।
এর আগে হাসনাত আবদুল্লাহ অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে নেতা-কর্মীরা ‘শাপলা কলি’ হাতে নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তিনি ৭ নভেম্বর পর্যন্ত বৃহত্তর চট্টগ্রাম বিভাগে তিন দিন সাংগঠনিক সফর করবেন।

বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিতদের জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) স্বাগত জানানো হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলের দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘বিএনপির যাঁরা মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন, কিন্তু বাংলাদেশ পন্থায় বিশ্বাস করেন, ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশ পুনর্গঠনে যাঁরা দায়িত্ব নিতে চান, আমরা তাঁদের এনসিপিতে ওয়েলকাম জানাচ্ছি।’
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এনসিপির মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘কে জিতবে, কে হারবে, সেটা মুখ্য নয়; আমরা চাই, জনগণের ভোট যেন নির্বাচনে জিতে যায়। নির্বাচনকে আমাদের জেতাতে হবে, নির্বাচনব্যবস্থাকে জেতাতে হবে।’
বিএনপি প্রার্থীর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে হাসনাত বলেন, ‘আমরা এমন এক মাফিয়াতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করতে নেমেছি, যারা নিজ দলের লোকদের রাস্তায় গুলি করে হত্যা করতে পিছপা হয় না।
‘যারা গুলি না খেতে চান এই বাংলাদেশে... তারা এই অস্ত্রের রাজনীতিতে, পেশিশক্তির রাজনীতিতে নিজের সম্ভাবনাটাকে নষ্ট করবেন না। এই অস্ত্রের রাজনীতি আর পেশিশক্তির রাজনীতি দিয়ে আপনাদের নিজেদের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, সেটা নষ্ট করবেন না।’
হাসনাত আরও বলেন, ‘এই মাফিয়াতন্ত্র বিএনপির রাজনীতি, এই চাঁদাবাজির রাজনীতিতে মানুষ এলাকায়-এলাকায় অতিষ্ঠ। মামলা-বাণিজ্য দিয়ে একদম ভরিয়ে ফেলেছে। কোরামবাজি, গ্রুপিং—মানুষ আতঙ্কে আছে। মানুষ আতঙ্কে আছে যে, তারা ভোট দিতে যাবে কি না। আমরা শুনছি, ব্যালট বাক্স নাকি ১২টার মধ্যে ভরে ফেলা হবে, ব্যালট বাক্স নাকি ১২টার মধ্যে ছিনতাই করে ফেলা হবে।’
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক আরও বলেন, ‘কিন্তু আমরা বলতে চাই, একজন হাসনাত আবদুল্লাহ, আমরা যদি রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকি, আপনাদের সমস্ত শক্তি দিয়েও আমাদের ব্যালটের জয় আপনারা ঠেকাতে পারবেন না। মাফিয়াতন্ত্র, আপনারা বুলেট দিয়ে...যেখানে ব্যালট শক্তিশালী হওয়ার কথা ছিল, সেখানে আজকে চট্টগ্রামে বুলেট শক্তিশালী হয়েছে।
‘যারা ব্যালটের পরিবর্তে বুলেটকে বেছে নিয়েছে, আমরা তাদের বিচার করব। যারা ব্যালটের পরিবর্তে বুলেট বেছে নিয়েছে এবং বাংলাদেশকে সংকটে ফেলেছে, আমরা সরকার গঠন করার পর তাদের বিচার করব।’
আসন ভাগাভাগি প্রসঙ্গে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘এনসিপি কোনো জোটে বিশ্বাসী নয়, তবে আমাদের সঙ্গে যদি কেউ আসতে চায় সংস্কারের প্রশ্নে, আমরা তাদের জোটে নেব। কিন্তু পার্লামেন্টের সিট ভাগাভাগি করে সেই খন্দকার মোশতাক হতে আমরা আসিনি। আমরা লড়ব, স্বচ্ছ লড়াই করে প্রয়োজনে হারব। যে জিতবে, তাকে সমর্থন দেব।
‘কিন্তু কারও বগলের নিচে গিয়ে মন্ত্রিত্ব নেব না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা রাজপথকে সংসদ বানাব। আমাদের সংসদ হচ্ছে রাজপথ। আমাদের শক্তি হচ্ছে জনগণ। রাজনৈতিক সততা হচ্ছে আমাদের ইনভেস্টমেন্ট। পর্দার আড়ালের কোনো নেগোসিয়েশনে আমরা বিশ্বাস করি না।’
মহানগর এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মীর আরশাদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ এস এম সুজাউদ্দিন, উত্তর জেলার প্রধান সমন্বয়কারী সাগুপ্তা বুশরা মিশমা, দক্ষিণ জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মোহাম্মদ হাসান আলী প্রমুখ।
এর আগে হাসনাত আবদুল্লাহ অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে নেতা-কর্মীরা ‘শাপলা কলি’ হাতে নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তিনি ৭ নভেম্বর পর্যন্ত বৃহত্তর চট্টগ্রাম বিভাগে তিন দিন সাংগঠনিক সফর করবেন।

যশোরে ৬টি আসনে এবারের নির্বাচনে ৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনই সব ভোট কক্ষ বা বুথে পোলিং এজেন্ট দিতে পারছে না। তবে সব ভোট কক্ষে পোলিং এজেন্টের তালিকা চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগের ৬ প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া আওয়ামী লীগের ৭ নেতা। অন্যরা অল্প কিছু সংখ্যক ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেওয়ার তালিকা প্র
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
ময়মনসিংহের নান্দাইলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অধিগ্রহণ করা জায়গায় স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা ও তাঁর ভাই মার্কেট নির্মাণ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে কিশোরগঞ্জ সওজে অভিযোগ দিয়েছেন এলাকার লোকজন। সম্প্রতি তাঁরা এ অভিযোগ করেন।
৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গণসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় তাঁর পাশেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন সরওয়ার হোসেন বাবলা (৪৩) নামের এক যুবক। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পাঁচলাইশের হামজারবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর খিলক্ষেতে সাবেক এক সেনাসদস্যকে ‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে মারধর, অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করে প্রায় চার লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় সাজিদ হাসান সৌরভ (৩০) ও রাসেল মুন্সি (৩২) নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে