শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

‘বাইরে কোনো কিছুর শব্দ শুনবার পাইলে বুকটা কাঁইপা ওডে। এই বুঝি মেশিন বুলডোজার আইতাছে বাড়িঘর ভাঙতে। ডাকাডাকি করি, কিন্তু কেউ কোনো উত্তর দেয় না। তবুও তো আমার রাত শেষ হয় না। তিন দিন ধরে পেটে একটাও দানা পড়ে না। ঘরে চাইল, ডাইল, তেল কিছু নাই। বড়লোক নূরুল হুদা হুমকি বেশি কইরা দিতাছে। কাঁইদা কাঁইদা চোখের পানি শেষ করছি। তবুও বিচার পাই না। না ঘুমিয়ে রাত পার করতাছি বাড়িঘর ঠিক রাখতে।’ কথাগুলো বলছিলেন পঞ্চাশোর্ধ বিধবা নারী শামসুন্নাহার বেগম।
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কেওয়া পূর্বখণ্ড গ্রামে ছেলেকে নিয়ে থাকেন শামসুন্নাহার বেগম। পাঁচ বছর আগে তাঁর স্বামী আমিরুল ইসলাম মারা গেছেন। শামসুন্নাহার বেগমের অভিযোগ, প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নূরুল হুদা তাঁর বাড়ি দখল করে নিতে তাঁদের নানাভাবে চাপ দিচ্ছেন। তাঁদের হেনস্তা করছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, শামসুন্নাহারের বসতবাড়ির চারপাশে কাঠ ও বাঁশের বেড়া। একটু জায়গাও নেই বসতবাড়িতে প্রবেশের। বাড়ির পেছন দিয়ে মই বেয়ে দেয়াল পার হয়ে বাইরে যাতায়াত করেন মা ও ছেলে।
ভুক্তভোগী শামসুন্নাহার বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয় মাস ধরে আমি নজরবন্দী। চঙ্গ (মই) দিইয়া কোঠা (দেয়াল) বেয়ে কষ্ট কইরা যাওয়া আওয়া করতাছি। বাড়ির চারদিকে বাঁশ আর কাঠ দিয়ে বেড়া দিছে। এক এনঞ্চি (ইঞ্চি) জায়গা রাখল না বাড়ি থেকে বাইর হওয়ার। নয় মাস ধরে একটা রাত ঘুমাইতে পারি নাই। বাড়ির পাশের বড়লোক নূরুল হুদা আমার বাড়ির চারপাশে বেড়া দিছে। সব সময় হুমকি দিতাছে বাড়িঘর ছাইড়া দিতে। বাড়িঘর ছাইড়া অন্য জায়গায় যাইতে। না গেলে রাতে নাকি মেশিন (বুলডোজার) দিয়ে বাড়িঘর ভাইঙা গুঁড়াইয়া দিব। বাজারতে এক কেজি চাল কিনে মই বাইয়া দেয়াল পার হয়ে ঘরে যাইতে হয়। গরু-ছাগল ছিল। ঘরতে বাইর করতে না পাইরা বেইচ্চা দিছি। অনেক রাত হলে চোখে ঘুম আসে। চোখ বন্ধ হইয়া গেলে চোখে পানি দেই। এভাবে জাইগা থাহি। ঘরের মধ্যে হাঁটাহাঁটি কইরা রাত শেষ করি।’
ভুক্তভোগী নারীর ছেলে সাইফুল ইসলাম দিপু বলেন, ‘নয় মাস অইলো আমাগোর মা-পোলার ওপর চলতাছে এমন অত্যাচার। কয়েকবার মাকে মারছে। বাড়িঘর ছাইড়া চইল্লা যাইতে কয়, কিন্তু মা বাবার বসতবাড়ি ছাইড়া যাইব না। ২০০৫ সালে বাবার কষ্টের ইনকামের টাকা দিইয়া সাড়ে ৩ শতাংশ জমি কিনছিল। আজ জমির দাম কোটি টাকা। তাই বড়লোকদের লোভ লাগছে। একটা রাতও ঘুমাইতে পারি না। বাড়ির চারপাশে বেড়া দিছে। আমি কষ্ট করে পার অই। মার খুবই কষ্ট লাগে। জমি ছাইড়া দিতে সব সময় হুমকি দিতাছে মফিজ উদ্দিনের পোলা নূরুল হুদা। বুলডোজার দিইয়া নাকি বাড়ির চিহ্ন রাখব না। আমাদের রক্ষা করার মালিক আল্লাহ। মা একটা রাতেও ঘুমায় না চিন্তায়।’

অভিযোগে বিষয়ে জানতে চাইলে নূরুল হুদা বলেন, আমি কার নির্দেশনায় করছি, এটা তাদের কাছে জানুন। আপনারা বেড়ায় টাচ করতে পারবেন না। এই জায়গায় যেতে পারবেন না। আমার বিষয়ে তাদের সব জানা আছে। আপনাদের সঙ্গে কোনো কথা নেই।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে এসেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অবরুদ্ধ পরিবারকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা করা হবে।’

‘বাইরে কোনো কিছুর শব্দ শুনবার পাইলে বুকটা কাঁইপা ওডে। এই বুঝি মেশিন বুলডোজার আইতাছে বাড়িঘর ভাঙতে। ডাকাডাকি করি, কিন্তু কেউ কোনো উত্তর দেয় না। তবুও তো আমার রাত শেষ হয় না। তিন দিন ধরে পেটে একটাও দানা পড়ে না। ঘরে চাইল, ডাইল, তেল কিছু নাই। বড়লোক নূরুল হুদা হুমকি বেশি কইরা দিতাছে। কাঁইদা কাঁইদা চোখের পানি শেষ করছি। তবুও বিচার পাই না। না ঘুমিয়ে রাত পার করতাছি বাড়িঘর ঠিক রাখতে।’ কথাগুলো বলছিলেন পঞ্চাশোর্ধ বিধবা নারী শামসুন্নাহার বেগম।
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কেওয়া পূর্বখণ্ড গ্রামে ছেলেকে নিয়ে থাকেন শামসুন্নাহার বেগম। পাঁচ বছর আগে তাঁর স্বামী আমিরুল ইসলাম মারা গেছেন। শামসুন্নাহার বেগমের অভিযোগ, প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নূরুল হুদা তাঁর বাড়ি দখল করে নিতে তাঁদের নানাভাবে চাপ দিচ্ছেন। তাঁদের হেনস্তা করছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, শামসুন্নাহারের বসতবাড়ির চারপাশে কাঠ ও বাঁশের বেড়া। একটু জায়গাও নেই বসতবাড়িতে প্রবেশের। বাড়ির পেছন দিয়ে মই বেয়ে দেয়াল পার হয়ে বাইরে যাতায়াত করেন মা ও ছেলে।
ভুক্তভোগী শামসুন্নাহার বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয় মাস ধরে আমি নজরবন্দী। চঙ্গ (মই) দিইয়া কোঠা (দেয়াল) বেয়ে কষ্ট কইরা যাওয়া আওয়া করতাছি। বাড়ির চারদিকে বাঁশ আর কাঠ দিয়ে বেড়া দিছে। এক এনঞ্চি (ইঞ্চি) জায়গা রাখল না বাড়ি থেকে বাইর হওয়ার। নয় মাস ধরে একটা রাত ঘুমাইতে পারি নাই। বাড়ির পাশের বড়লোক নূরুল হুদা আমার বাড়ির চারপাশে বেড়া দিছে। সব সময় হুমকি দিতাছে বাড়িঘর ছাইড়া দিতে। বাড়িঘর ছাইড়া অন্য জায়গায় যাইতে। না গেলে রাতে নাকি মেশিন (বুলডোজার) দিয়ে বাড়িঘর ভাইঙা গুঁড়াইয়া দিব। বাজারতে এক কেজি চাল কিনে মই বাইয়া দেয়াল পার হয়ে ঘরে যাইতে হয়। গরু-ছাগল ছিল। ঘরতে বাইর করতে না পাইরা বেইচ্চা দিছি। অনেক রাত হলে চোখে ঘুম আসে। চোখ বন্ধ হইয়া গেলে চোখে পানি দেই। এভাবে জাইগা থাহি। ঘরের মধ্যে হাঁটাহাঁটি কইরা রাত শেষ করি।’
ভুক্তভোগী নারীর ছেলে সাইফুল ইসলাম দিপু বলেন, ‘নয় মাস অইলো আমাগোর মা-পোলার ওপর চলতাছে এমন অত্যাচার। কয়েকবার মাকে মারছে। বাড়িঘর ছাইড়া চইল্লা যাইতে কয়, কিন্তু মা বাবার বসতবাড়ি ছাইড়া যাইব না। ২০০৫ সালে বাবার কষ্টের ইনকামের টাকা দিইয়া সাড়ে ৩ শতাংশ জমি কিনছিল। আজ জমির দাম কোটি টাকা। তাই বড়লোকদের লোভ লাগছে। একটা রাতও ঘুমাইতে পারি না। বাড়ির চারপাশে বেড়া দিছে। আমি কষ্ট করে পার অই। মার খুবই কষ্ট লাগে। জমি ছাইড়া দিতে সব সময় হুমকি দিতাছে মফিজ উদ্দিনের পোলা নূরুল হুদা। বুলডোজার দিইয়া নাকি বাড়ির চিহ্ন রাখব না। আমাদের রক্ষা করার মালিক আল্লাহ। মা একটা রাতেও ঘুমায় না চিন্তায়।’

অভিযোগে বিষয়ে জানতে চাইলে নূরুল হুদা বলেন, আমি কার নির্দেশনায় করছি, এটা তাদের কাছে জানুন। আপনারা বেড়ায় টাচ করতে পারবেন না। এই জায়গায় যেতে পারবেন না। আমার বিষয়ে তাদের সব জানা আছে। আপনাদের সঙ্গে কোনো কথা নেই।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে এসেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অবরুদ্ধ পরিবারকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা করা হবে।’
শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

‘বাইরে কোনো কিছুর শব্দ শুনবার পাইলে বুকটা কাঁইপা ওডে। এই বুঝি মেশিন বুলডোজার আইতাছে বাড়িঘর ভাঙতে। ডাকাডাকি করি, কিন্তু কেউ কোনো উত্তর দেয় না। তবুও তো আমার রাত শেষ হয় না। তিন দিন ধরে পেটে একটাও দানা পড়ে না। ঘরে চাইল, ডাইল, তেল কিছু নাই। বড়লোক নূরুল হুদা হুমকি বেশি কইরা দিতাছে। কাঁইদা কাঁইদা চোখের পানি শেষ করছি। তবুও বিচার পাই না। না ঘুমিয়ে রাত পার করতাছি বাড়িঘর ঠিক রাখতে।’ কথাগুলো বলছিলেন পঞ্চাশোর্ধ বিধবা নারী শামসুন্নাহার বেগম।
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কেওয়া পূর্বখণ্ড গ্রামে ছেলেকে নিয়ে থাকেন শামসুন্নাহার বেগম। পাঁচ বছর আগে তাঁর স্বামী আমিরুল ইসলাম মারা গেছেন। শামসুন্নাহার বেগমের অভিযোগ, প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নূরুল হুদা তাঁর বাড়ি দখল করে নিতে তাঁদের নানাভাবে চাপ দিচ্ছেন। তাঁদের হেনস্তা করছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, শামসুন্নাহারের বসতবাড়ির চারপাশে কাঠ ও বাঁশের বেড়া। একটু জায়গাও নেই বসতবাড়িতে প্রবেশের। বাড়ির পেছন দিয়ে মই বেয়ে দেয়াল পার হয়ে বাইরে যাতায়াত করেন মা ও ছেলে।
ভুক্তভোগী শামসুন্নাহার বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয় মাস ধরে আমি নজরবন্দী। চঙ্গ (মই) দিইয়া কোঠা (দেয়াল) বেয়ে কষ্ট কইরা যাওয়া আওয়া করতাছি। বাড়ির চারদিকে বাঁশ আর কাঠ দিয়ে বেড়া দিছে। এক এনঞ্চি (ইঞ্চি) জায়গা রাখল না বাড়ি থেকে বাইর হওয়ার। নয় মাস ধরে একটা রাত ঘুমাইতে পারি নাই। বাড়ির পাশের বড়লোক নূরুল হুদা আমার বাড়ির চারপাশে বেড়া দিছে। সব সময় হুমকি দিতাছে বাড়িঘর ছাইড়া দিতে। বাড়িঘর ছাইড়া অন্য জায়গায় যাইতে। না গেলে রাতে নাকি মেশিন (বুলডোজার) দিয়ে বাড়িঘর ভাইঙা গুঁড়াইয়া দিব। বাজারতে এক কেজি চাল কিনে মই বাইয়া দেয়াল পার হয়ে ঘরে যাইতে হয়। গরু-ছাগল ছিল। ঘরতে বাইর করতে না পাইরা বেইচ্চা দিছি। অনেক রাত হলে চোখে ঘুম আসে। চোখ বন্ধ হইয়া গেলে চোখে পানি দেই। এভাবে জাইগা থাহি। ঘরের মধ্যে হাঁটাহাঁটি কইরা রাত শেষ করি।’
ভুক্তভোগী নারীর ছেলে সাইফুল ইসলাম দিপু বলেন, ‘নয় মাস অইলো আমাগোর মা-পোলার ওপর চলতাছে এমন অত্যাচার। কয়েকবার মাকে মারছে। বাড়িঘর ছাইড়া চইল্লা যাইতে কয়, কিন্তু মা বাবার বসতবাড়ি ছাইড়া যাইব না। ২০০৫ সালে বাবার কষ্টের ইনকামের টাকা দিইয়া সাড়ে ৩ শতাংশ জমি কিনছিল। আজ জমির দাম কোটি টাকা। তাই বড়লোকদের লোভ লাগছে। একটা রাতও ঘুমাইতে পারি না। বাড়ির চারপাশে বেড়া দিছে। আমি কষ্ট করে পার অই। মার খুবই কষ্ট লাগে। জমি ছাইড়া দিতে সব সময় হুমকি দিতাছে মফিজ উদ্দিনের পোলা নূরুল হুদা। বুলডোজার দিইয়া নাকি বাড়ির চিহ্ন রাখব না। আমাদের রক্ষা করার মালিক আল্লাহ। মা একটা রাতেও ঘুমায় না চিন্তায়।’

অভিযোগে বিষয়ে জানতে চাইলে নূরুল হুদা বলেন, আমি কার নির্দেশনায় করছি, এটা তাদের কাছে জানুন। আপনারা বেড়ায় টাচ করতে পারবেন না। এই জায়গায় যেতে পারবেন না। আমার বিষয়ে তাদের সব জানা আছে। আপনাদের সঙ্গে কোনো কথা নেই।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে এসেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অবরুদ্ধ পরিবারকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা করা হবে।’

‘বাইরে কোনো কিছুর শব্দ শুনবার পাইলে বুকটা কাঁইপা ওডে। এই বুঝি মেশিন বুলডোজার আইতাছে বাড়িঘর ভাঙতে। ডাকাডাকি করি, কিন্তু কেউ কোনো উত্তর দেয় না। তবুও তো আমার রাত শেষ হয় না। তিন দিন ধরে পেটে একটাও দানা পড়ে না। ঘরে চাইল, ডাইল, তেল কিছু নাই। বড়লোক নূরুল হুদা হুমকি বেশি কইরা দিতাছে। কাঁইদা কাঁইদা চোখের পানি শেষ করছি। তবুও বিচার পাই না। না ঘুমিয়ে রাত পার করতাছি বাড়িঘর ঠিক রাখতে।’ কথাগুলো বলছিলেন পঞ্চাশোর্ধ বিধবা নারী শামসুন্নাহার বেগম।
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কেওয়া পূর্বখণ্ড গ্রামে ছেলেকে নিয়ে থাকেন শামসুন্নাহার বেগম। পাঁচ বছর আগে তাঁর স্বামী আমিরুল ইসলাম মারা গেছেন। শামসুন্নাহার বেগমের অভিযোগ, প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নূরুল হুদা তাঁর বাড়ি দখল করে নিতে তাঁদের নানাভাবে চাপ দিচ্ছেন। তাঁদের হেনস্তা করছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, শামসুন্নাহারের বসতবাড়ির চারপাশে কাঠ ও বাঁশের বেড়া। একটু জায়গাও নেই বসতবাড়িতে প্রবেশের। বাড়ির পেছন দিয়ে মই বেয়ে দেয়াল পার হয়ে বাইরে যাতায়াত করেন মা ও ছেলে।
ভুক্তভোগী শামসুন্নাহার বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয় মাস ধরে আমি নজরবন্দী। চঙ্গ (মই) দিইয়া কোঠা (দেয়াল) বেয়ে কষ্ট কইরা যাওয়া আওয়া করতাছি। বাড়ির চারদিকে বাঁশ আর কাঠ দিয়ে বেড়া দিছে। এক এনঞ্চি (ইঞ্চি) জায়গা রাখল না বাড়ি থেকে বাইর হওয়ার। নয় মাস ধরে একটা রাত ঘুমাইতে পারি নাই। বাড়ির পাশের বড়লোক নূরুল হুদা আমার বাড়ির চারপাশে বেড়া দিছে। সব সময় হুমকি দিতাছে বাড়িঘর ছাইড়া দিতে। বাড়িঘর ছাইড়া অন্য জায়গায় যাইতে। না গেলে রাতে নাকি মেশিন (বুলডোজার) দিয়ে বাড়িঘর ভাইঙা গুঁড়াইয়া দিব। বাজারতে এক কেজি চাল কিনে মই বাইয়া দেয়াল পার হয়ে ঘরে যাইতে হয়। গরু-ছাগল ছিল। ঘরতে বাইর করতে না পাইরা বেইচ্চা দিছি। অনেক রাত হলে চোখে ঘুম আসে। চোখ বন্ধ হইয়া গেলে চোখে পানি দেই। এভাবে জাইগা থাহি। ঘরের মধ্যে হাঁটাহাঁটি কইরা রাত শেষ করি।’
ভুক্তভোগী নারীর ছেলে সাইফুল ইসলাম দিপু বলেন, ‘নয় মাস অইলো আমাগোর মা-পোলার ওপর চলতাছে এমন অত্যাচার। কয়েকবার মাকে মারছে। বাড়িঘর ছাইড়া চইল্লা যাইতে কয়, কিন্তু মা বাবার বসতবাড়ি ছাইড়া যাইব না। ২০০৫ সালে বাবার কষ্টের ইনকামের টাকা দিইয়া সাড়ে ৩ শতাংশ জমি কিনছিল। আজ জমির দাম কোটি টাকা। তাই বড়লোকদের লোভ লাগছে। একটা রাতও ঘুমাইতে পারি না। বাড়ির চারপাশে বেড়া দিছে। আমি কষ্ট করে পার অই। মার খুবই কষ্ট লাগে। জমি ছাইড়া দিতে সব সময় হুমকি দিতাছে মফিজ উদ্দিনের পোলা নূরুল হুদা। বুলডোজার দিইয়া নাকি বাড়ির চিহ্ন রাখব না। আমাদের রক্ষা করার মালিক আল্লাহ। মা একটা রাতেও ঘুমায় না চিন্তায়।’

অভিযোগে বিষয়ে জানতে চাইলে নূরুল হুদা বলেন, আমি কার নির্দেশনায় করছি, এটা তাদের কাছে জানুন। আপনারা বেড়ায় টাচ করতে পারবেন না। এই জায়গায় যেতে পারবেন না। আমার বিষয়ে তাদের সব জানা আছে। আপনাদের সঙ্গে কোনো কথা নেই।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে এসেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অবরুদ্ধ পরিবারকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা করা হবে।’

নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগে
ন্যাশনাল মেডিকেলের ওয়ার্ড মাস্টার মহিবুল্লাহ জানান, আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে তাঁদের হাসপাতালের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গুলির শব্দ শুনে হাসপাতালের মেইন গেটের সামনের এসে এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা।
৩০ মিনিট আগে
মাদারীপুরের শিবচরে পারিবারিক বিরোধের জেরে ঘুমন্ত বাবাকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মতি মিয়া (৬৬)।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘প্রবর্তনা’র সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে দুর্বৃত্তরা আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এ কাজ করেছে বলে দাবি করেন প্রীতম সোহাগ।
প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কে বা কারা বাড়ির ফটকের সামনে আগুন দেয়। এতে আমার স্ত্রীর স্যান্ডেল, পাপোশ পুড়ে যায়। এ ছাড়া ওপরে থাকা বিদ্যুতের কার্ড মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি, আগুন নিভে যায়। আজ সোমবার সকাল ৬টার দিকে পাশের বাড়ির লোকজন আমাকে ঘুম থেকে ডেকে বিষয়টি জানান।’
প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘ধারণা করছি, আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এই অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। যারা রাজনৈতিকভাবে আমার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তবে এসবে আমি ভীত নই। যারা এই হীন কাজ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। বিষয়টি আমি থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়েছি।’
আগুনে পুড়ে যাওয়া অংশের ভিডিও করে প্রীতম সোহাগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁর নিজস্ব আইডিতে আজ সকাল ৭টার দিকে পোস্ট করেন। এতে মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়।
এ ব্যাপারে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘এনসিপি নেতার বাড়ির গেটে আগুন দিয়েছে বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে দুর্বৃত্তরা আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এ কাজ করেছে বলে দাবি করেন প্রীতম সোহাগ।
প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কে বা কারা বাড়ির ফটকের সামনে আগুন দেয়। এতে আমার স্ত্রীর স্যান্ডেল, পাপোশ পুড়ে যায়। এ ছাড়া ওপরে থাকা বিদ্যুতের কার্ড মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি, আগুন নিভে যায়। আজ সোমবার সকাল ৬টার দিকে পাশের বাড়ির লোকজন আমাকে ঘুম থেকে ডেকে বিষয়টি জানান।’
প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘ধারণা করছি, আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এই অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। যারা রাজনৈতিকভাবে আমার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তবে এসবে আমি ভীত নই। যারা এই হীন কাজ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। বিষয়টি আমি থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়েছি।’
আগুনে পুড়ে যাওয়া অংশের ভিডিও করে প্রীতম সোহাগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁর নিজস্ব আইডিতে আজ সকাল ৭টার দিকে পোস্ট করেন। এতে মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়।
এ ব্যাপারে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘এনসিপি নেতার বাড়ির গেটে আগুন দিয়েছে বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সরেজমিনে দেখা যায়, শামসুন্নাহারের বসতবাড়ির চারপাশে কাঠ ও বাঁশের বেড়া। একটু জায়গাও নেই বসতবাড়িতে প্রবেশের। বাড়ির পেছন দিয়ে মই বেয়ে দেয়াল পার হয়ে বাইরে যাতায়াত করেন মা ও ছেলে।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ন্যাশনাল মেডিকেলের ওয়ার্ড মাস্টার মহিবুল্লাহ জানান, আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে তাঁদের হাসপাতালের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গুলির শব্দ শুনে হাসপাতালের মেইন গেটের সামনের এসে এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা।
৩০ মিনিট আগে
মাদারীপুরের শিবচরে পারিবারিক বিরোধের জেরে ঘুমন্ত বাবাকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মতি মিয়া (৬৬)।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘প্রবর্তনা’র সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

পুরান ঢাকার সূত্রাপুরে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে দুর্বৃত্তদের গুলিতে তারিক সাইফ মামুন (৫৫) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে জানা যায়, মামুনের বাবার নাম এস এম ইকবাল। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার মোবারক কলোনি এলাকায়।
ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার মহিবুল্লাহ জানান, আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে তাঁদের হাসপাতালের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গুলির শব্দ শুনে হাসপাতালের মেইন গেটের সামনের এসে এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভেতরে আনা হয়। অবস্থার অবনতি দেখে সেখান থেকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেলে নিহতের পূর্বপরিচিত ফাইজুল হক অপু জানান, সকালে তারিক সাইফ মামুনের ফোন নম্বর থেকে তাঁকে কল করে ঘটনাটি জানানো হয়। এরপর তিনি ঢাকা মেডিকেলে এসে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করেন।

পুরান ঢাকার সূত্রাপুরে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে দুর্বৃত্তদের গুলিতে তারিক সাইফ মামুন (৫৫) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে জানা যায়, মামুনের বাবার নাম এস এম ইকবাল। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার মোবারক কলোনি এলাকায়।
ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার মহিবুল্লাহ জানান, আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে তাঁদের হাসপাতালের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গুলির শব্দ শুনে হাসপাতালের মেইন গেটের সামনের এসে এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভেতরে আনা হয়। অবস্থার অবনতি দেখে সেখান থেকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেলে নিহতের পূর্বপরিচিত ফাইজুল হক অপু জানান, সকালে তারিক সাইফ মামুনের ফোন নম্বর থেকে তাঁকে কল করে ঘটনাটি জানানো হয়। এরপর তিনি ঢাকা মেডিকেলে এসে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, শামসুন্নাহারের বসতবাড়ির চারপাশে কাঠ ও বাঁশের বেড়া। একটু জায়গাও নেই বসতবাড়িতে প্রবেশের। বাড়ির পেছন দিয়ে মই বেয়ে দেয়াল পার হয়ে বাইরে যাতায়াত করেন মা ও ছেলে।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগে
মাদারীপুরের শিবচরে পারিবারিক বিরোধের জেরে ঘুমন্ত বাবাকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মতি মিয়া (৬৬)।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘প্রবর্তনা’র সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেশিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

মাদারীপুরের শিবচরে পারিবারিক বিরোধের জেরে ঘুমন্ত বাবাকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মতি মিয়া (৬৬)। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলারহাট উপজেলার বড়হাটি গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনার পর অভিযুক্ত ছেলে ফারুক মিয়াকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকেই আটক করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মতি মিয়া ও তাঁর ছেলে ফারুক মিয়া দুজনেই শিবচরের বাঁশকান্দি এলাকায় থাকতেন এবং মতি মিয়া ওই এলাকায় শ্রমিক হিসেবে কৃষিকাজ করতেন। ফারুক মিয়া সাধারণত ঢাকায় কাজ করলেও গত বুধবার (৫ নভেম্বর) শিবচরে তাঁর বাবার কাছে আসেন এবং বাবার সঙ্গে থাকা শুরু করেন। গতকাল রোববার বিকেলে পারিবারিক বিষয় নিয়ে বাবা মতি মিয়ার সঙ্গে ছেলে ফারুক মিয়ার বাগ্বিতণ্ডা হয়।
এই বিরোধের জেরে রাত ১২টার দিকে বাবা মতি মিয়া ঘুমিয়ে থাকলে ছেলে ফারুক মিয়া তাঁকে কোদাল (মাটি খননযন্ত্র) দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার পর ছেলে ফারুক মিয়া লাশের পাশেই বসে ছিলেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত ফারুক মিয়াকে আটক করে।
স্থানীয়দের ধারণা, ফারুক মিয়া নেশাগ্রস্ত অবস্থায় এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাকিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয় এবং অভিযুক্ত ছেলেকে আটক করা হয়।’ তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত কোদাল জব্দ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
নিহত মতি মিয়ার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

মাদারীপুরের শিবচরে পারিবারিক বিরোধের জেরে ঘুমন্ত বাবাকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মতি মিয়া (৬৬)। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলারহাট উপজেলার বড়হাটি গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনার পর অভিযুক্ত ছেলে ফারুক মিয়াকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকেই আটক করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মতি মিয়া ও তাঁর ছেলে ফারুক মিয়া দুজনেই শিবচরের বাঁশকান্দি এলাকায় থাকতেন এবং মতি মিয়া ওই এলাকায় শ্রমিক হিসেবে কৃষিকাজ করতেন। ফারুক মিয়া সাধারণত ঢাকায় কাজ করলেও গত বুধবার (৫ নভেম্বর) শিবচরে তাঁর বাবার কাছে আসেন এবং বাবার সঙ্গে থাকা শুরু করেন। গতকাল রোববার বিকেলে পারিবারিক বিষয় নিয়ে বাবা মতি মিয়ার সঙ্গে ছেলে ফারুক মিয়ার বাগ্বিতণ্ডা হয়।
এই বিরোধের জেরে রাত ১২টার দিকে বাবা মতি মিয়া ঘুমিয়ে থাকলে ছেলে ফারুক মিয়া তাঁকে কোদাল (মাটি খননযন্ত্র) দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার পর ছেলে ফারুক মিয়া লাশের পাশেই বসে ছিলেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত ফারুক মিয়াকে আটক করে।
স্থানীয়দের ধারণা, ফারুক মিয়া নেশাগ্রস্ত অবস্থায় এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাকিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয় এবং অভিযুক্ত ছেলেকে আটক করা হয়।’ তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত কোদাল জব্দ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
নিহত মতি মিয়ার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, শামসুন্নাহারের বসতবাড়ির চারপাশে কাঠ ও বাঁশের বেড়া। একটু জায়গাও নেই বসতবাড়িতে প্রবেশের। বাড়ির পেছন দিয়ে মই বেয়ে দেয়াল পার হয়ে বাইরে যাতায়াত করেন মা ও ছেলে।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগে
ন্যাশনাল মেডিকেলের ওয়ার্ড মাস্টার মহিবুল্লাহ জানান, আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে তাঁদের হাসপাতালের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গুলির শব্দ শুনে হাসপাতালের মেইন গেটের সামনের এসে এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা।
৩০ মিনিট আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘প্রবর্তনা’র সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘প্রবর্তনা’র সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সকালে একটি মোটরসাইকেলে দুই ব্যক্তি এসে প্রবর্তনার সামনে রাস্তার ওপর দুটি ককটেল নিক্ষেপ করে। দুটি ককটেলই বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দে কেয়ারটেকার ও আশপাশের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং আশপাশের এলাকায় টহল জোরদার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী রফিক আহমেদ বলেন, দুষ্কৃতকারীরা ব্যবসায়ী ওই প্রতিষ্ঠানটি লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তা চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে। তবে ঘটনার কারণ বা উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনো কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘প্রবর্তনা’র সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সকালে একটি মোটরসাইকেলে দুই ব্যক্তি এসে প্রবর্তনার সামনে রাস্তার ওপর দুটি ককটেল নিক্ষেপ করে। দুটি ককটেলই বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দে কেয়ারটেকার ও আশপাশের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং আশপাশের এলাকায় টহল জোরদার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী রফিক আহমেদ বলেন, দুষ্কৃতকারীরা ব্যবসায়ী ওই প্রতিষ্ঠানটি লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তা চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে। তবে ঘটনার কারণ বা উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনো কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ।

সরেজমিনে দেখা যায়, শামসুন্নাহারের বসতবাড়ির চারপাশে কাঠ ও বাঁশের বেড়া। একটু জায়গাও নেই বসতবাড়িতে প্রবেশের। বাড়ির পেছন দিয়ে মই বেয়ে দেয়াল পার হয়ে বাইরে যাতায়াত করেন মা ও ছেলে।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগে
ন্যাশনাল মেডিকেলের ওয়ার্ড মাস্টার মহিবুল্লাহ জানান, আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে তাঁদের হাসপাতালের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গুলির শব্দ শুনে হাসপাতালের মেইন গেটের সামনের এসে এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা।
৩০ মিনিট আগে
মাদারীপুরের শিবচরে পারিবারিক বিরোধের জেরে ঘুমন্ত বাবাকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মতি মিয়া (৬৬)।
১ ঘণ্টা আগে