মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, গাজীপুর
নেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
২০১৩ সালের ১৬ জানুয়ারি ৩২৯ দশমিক ৯০ বর্গমিটার আয়তনের এই শিল্প এলাকায় গঠিত হয় গাজীপুর সিটি করপোরেশন। বর্তমানে নগরীতে বসবাস করে ৬০ লাখের বেশি মানুষ। গত ১২ বছরের প্রায় ৪ বছরই ভারপ্রাপ্ত মেয়র দিয়ে চলেছে সিটি করপোরেশন। ২০১৩ সালের ৬ জুলাই অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচনে বিপুল ভোটে মেয়র নির্বাচিত হন প্রয়াত বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এ মান্নান। দায়িত্ব নেওয়ার ২০ মাসের মাথায় তিনি রাজনৈতিক মামলায় জেলে যান। পরে সাময়িক বরখাস্ত হন। তাঁর অবর্তমানে ২০১৫ সালের ৮ মার্চ ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেন কাউন্সিলর আসাদুর রহমান কিরণ।
২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম সিটি মেয়র নির্বাচিত হন। তবে খুব বেশি দিন দায়িত্ব পালন করতে পারেননি তিনি। নানা অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করে। এরপর ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্বে আসেন আগের ২৩ মাস দায়িত্ব পালন করা সেই কাউন্সিলর, অর্থাৎ প্যানেল মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ। ২০২৩ সালের মেয়র নির্বাচনে জয়লাভ করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। তিনি সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা। ৫ আগস্টের পর জায়েদা খাতুন অপসারিত হলে আবারও মেয়র সংকটে পড়ে গাজীপুর সিটি। এ দফায় প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারকে। বর্তমানে দায়িত্বে আছেন শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। গাজীপুর নাগরিক ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন বলেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন শুধু নামেই হয়েছে। মহানগরীর কোথাও নাগরিক সুবিধার কোনো চিহ্ন দেখা যায় না। গাজীপুরকে আবর্জনা আর দুর্ভোগের শহরও বলা যায়। রাতের বেলা ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত হয় পুরো সিটি করপোরেশন এলাকা। রাস্তাঘাট ভাঙা, অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা, যানজট, অপ্রতুল ট্রাফিক ব্যবস্থা, নাগরিক সুবিধার একটি দিকও নেই। সিটি করপোরেশন হওয়ার পরে সেবার মান কানাকড়ি না বাড়লেও ট্যাক্স বেড়েছে কয়েক গুণ।
গাজীপুর জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি অধ্যাপক এ এন এম মুনীর হোসাইন মোল্লা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এখানে সেবা নেই, আছে দুর্ভোগ। নেতৃত্ব সংকটের প্রভাব পড়েছে অবকাঠামো উন্নয়ন, নাগরিক সেবাসহ পুরো নগরীর ওপর।’
বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, গাজীপুর মহানগরীর বিভিন্ন এলাকার বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা ও উচ্ছিষ্ট সংগ্রহ করে রাখার নির্দিষ্ট কোনো ডাম্পিং পয়েন্ট নেই। মহানগরীর বোর্ড বাজারের সামনে, ভোগড়া এলাকায় বাইপাস সড়কের পাশে, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে কড্ডায়, ছয়দানা হারিকেন ফ্যাক্টরির সামনেসহ শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ফেলা হচ্ছে ময়লা। এ ছাড়া ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের রাজেন্দ্রপুর এলাকা, বোর্ড বাজার, গাছা, চান্দনা চৌরাস্তা এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক-মহাসড়কের পাশে ময়লা ফেলতে ফেলতে পাহাড়সম উন্মুক্ত আবর্জনার স্তূপে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়া বিলাসপুর থেকে সালনা পর্যন্ত সাড়ে ৪ কিলোমিটার, কোনাবাড়ী থেকে কাশিমপুর রোডের ৮ কিলোমিটার, জয়দেবপুর-পুবাইল রোডের ৯ কিলোমিটার, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল থেকে হাজীবাগ ভোগড়া হয়ে কলের বাজার, টঙ্গী-আরিচপুর, বউবাজার, গাছার খাইলকৈরসহ ৪-৫টি রাস্তা বেহাল, খানাখন্দে ভরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, জিসিসির সকল উন্নয়ন, সংস্কার, রাস্তাঘাট-ব্রিজ ইত্যাদি নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করে প্রকৌশল বিভাগ। জিসিসির ৮টি অঞ্চলে প্রকৌশল বিভাগে দুজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, ৮ জন নির্বাহী প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পদে কর্মরত অধিকাংশ প্রকৌশলীরা বর্তমানে চলতি দায়িত্ব/অতিরিক্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন শুধু নামেই হয়েছে। মহানগরীর কোথাও নাগরিক সুবিধার কোনো চিহ্ন দেখা যায় না। গাজীপুরকে আবর্জনা আর দুর্ভোগের শহরও বলা যায়। অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন, সভাপতি, গাজীপুর নাগরিক ফোরাম
জিসিসির প্রধান নির্বাহী হিসেবে সম্প্রতি যোগদান করেছেন আব্দুল লতিফ খান (যুগ্ম সচিব)। তিনি বলেন, ‘আমি এখানে ভালো কিছু করতে চাই। আপনারা গাজীপুরবাসী এক হয়ে আসেন। আপনারা যেভাবে চাইবেন সেভাবেই চলবে গাজীপুর সিটি করপোরেশন।’ একটি রাস্তার কাজে অনিয়মের প্রসঙ্গ তোলা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো টেকনিক্যাল পারসন নই। ফলে কোন কাজে অনিয়ম হচ্ছে, সেটা আমি বা আপনি বুঝতে পারব না। এ জন্য টেকনিক্যাল পারসন দরকার।’
নেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
২০১৩ সালের ১৬ জানুয়ারি ৩২৯ দশমিক ৯০ বর্গমিটার আয়তনের এই শিল্প এলাকায় গঠিত হয় গাজীপুর সিটি করপোরেশন। বর্তমানে নগরীতে বসবাস করে ৬০ লাখের বেশি মানুষ। গত ১২ বছরের প্রায় ৪ বছরই ভারপ্রাপ্ত মেয়র দিয়ে চলেছে সিটি করপোরেশন। ২০১৩ সালের ৬ জুলাই অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচনে বিপুল ভোটে মেয়র নির্বাচিত হন প্রয়াত বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এ মান্নান। দায়িত্ব নেওয়ার ২০ মাসের মাথায় তিনি রাজনৈতিক মামলায় জেলে যান। পরে সাময়িক বরখাস্ত হন। তাঁর অবর্তমানে ২০১৫ সালের ৮ মার্চ ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেন কাউন্সিলর আসাদুর রহমান কিরণ।
২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম সিটি মেয়র নির্বাচিত হন। তবে খুব বেশি দিন দায়িত্ব পালন করতে পারেননি তিনি। নানা অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করে। এরপর ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্বে আসেন আগের ২৩ মাস দায়িত্ব পালন করা সেই কাউন্সিলর, অর্থাৎ প্যানেল মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ। ২০২৩ সালের মেয়র নির্বাচনে জয়লাভ করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। তিনি সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা। ৫ আগস্টের পর জায়েদা খাতুন অপসারিত হলে আবারও মেয়র সংকটে পড়ে গাজীপুর সিটি। এ দফায় প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারকে। বর্তমানে দায়িত্বে আছেন শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। গাজীপুর নাগরিক ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন বলেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন শুধু নামেই হয়েছে। মহানগরীর কোথাও নাগরিক সুবিধার কোনো চিহ্ন দেখা যায় না। গাজীপুরকে আবর্জনা আর দুর্ভোগের শহরও বলা যায়। রাতের বেলা ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত হয় পুরো সিটি করপোরেশন এলাকা। রাস্তাঘাট ভাঙা, অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা, যানজট, অপ্রতুল ট্রাফিক ব্যবস্থা, নাগরিক সুবিধার একটি দিকও নেই। সিটি করপোরেশন হওয়ার পরে সেবার মান কানাকড়ি না বাড়লেও ট্যাক্স বেড়েছে কয়েক গুণ।
গাজীপুর জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি অধ্যাপক এ এন এম মুনীর হোসাইন মোল্লা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এখানে সেবা নেই, আছে দুর্ভোগ। নেতৃত্ব সংকটের প্রভাব পড়েছে অবকাঠামো উন্নয়ন, নাগরিক সেবাসহ পুরো নগরীর ওপর।’
বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, গাজীপুর মহানগরীর বিভিন্ন এলাকার বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা ও উচ্ছিষ্ট সংগ্রহ করে রাখার নির্দিষ্ট কোনো ডাম্পিং পয়েন্ট নেই। মহানগরীর বোর্ড বাজারের সামনে, ভোগড়া এলাকায় বাইপাস সড়কের পাশে, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে কড্ডায়, ছয়দানা হারিকেন ফ্যাক্টরির সামনেসহ শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ফেলা হচ্ছে ময়লা। এ ছাড়া ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের রাজেন্দ্রপুর এলাকা, বোর্ড বাজার, গাছা, চান্দনা চৌরাস্তা এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক-মহাসড়কের পাশে ময়লা ফেলতে ফেলতে পাহাড়সম উন্মুক্ত আবর্জনার স্তূপে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়া বিলাসপুর থেকে সালনা পর্যন্ত সাড়ে ৪ কিলোমিটার, কোনাবাড়ী থেকে কাশিমপুর রোডের ৮ কিলোমিটার, জয়দেবপুর-পুবাইল রোডের ৯ কিলোমিটার, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল থেকে হাজীবাগ ভোগড়া হয়ে কলের বাজার, টঙ্গী-আরিচপুর, বউবাজার, গাছার খাইলকৈরসহ ৪-৫টি রাস্তা বেহাল, খানাখন্দে ভরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, জিসিসির সকল উন্নয়ন, সংস্কার, রাস্তাঘাট-ব্রিজ ইত্যাদি নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করে প্রকৌশল বিভাগ। জিসিসির ৮টি অঞ্চলে প্রকৌশল বিভাগে দুজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, ৮ জন নির্বাহী প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পদে কর্মরত অধিকাংশ প্রকৌশলীরা বর্তমানে চলতি দায়িত্ব/অতিরিক্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন শুধু নামেই হয়েছে। মহানগরীর কোথাও নাগরিক সুবিধার কোনো চিহ্ন দেখা যায় না। গাজীপুরকে আবর্জনা আর দুর্ভোগের শহরও বলা যায়। অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন, সভাপতি, গাজীপুর নাগরিক ফোরাম
জিসিসির প্রধান নির্বাহী হিসেবে সম্প্রতি যোগদান করেছেন আব্দুল লতিফ খান (যুগ্ম সচিব)। তিনি বলেন, ‘আমি এখানে ভালো কিছু করতে চাই। আপনারা গাজীপুরবাসী এক হয়ে আসেন। আপনারা যেভাবে চাইবেন সেভাবেই চলবে গাজীপুর সিটি করপোরেশন।’ একটি রাস্তার কাজে অনিয়মের প্রসঙ্গ তোলা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো টেকনিক্যাল পারসন নই। ফলে কোন কাজে অনিয়ম হচ্ছে, সেটা আমি বা আপনি বুঝতে পারব না। এ জন্য টেকনিক্যাল পারসন দরকার।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে অবশেষে ১০টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদল, বাম ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এসব প্যানেল ঘোষণা করা হয়। তবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চবির তিন আলোচিত সমন্বয়ক।
৬ ঘণ্টা আগেআমনের ভরা মৌসুমে কুড়িগ্রামের কয়েকটি স্থানে সারসংকটের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করছেন কৃষকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) এবং ইউরিয়া সারের জন্য ডিলার পয়েন্ট ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরছেন তাঁরা। এতে করে আমন খেতসহ রবিশস্যের আগাম আবাদ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের আসাম থেকে কয়েক শ বছর আগে বাংলাদেশে এসে বসতি গড়ে খাসিয়া উপজাতির মানুষ। বসবাসের জন্য সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় বন বিভাগের জমিতে নির্মাণ করে বসতঘর। তাদের পাড়াগুলো পুঞ্জি হিসেবে পরিচিত। মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় এমন ৬১টি পুঞ্জি রয়েছে খাসিয়াদের।
৭ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে বুয়েট শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুশফিক উদ্দিন টগরকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁর কাছ থেকে একটি রিভলবার ও ১৫৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে