শ্রীপুর (গাজিপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় উড়াল সেতুর ওপর দিনে দুপুরে চলছে প্রকাশ্যে মাদক সেবন। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেতুর ওপর মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়, চলে দেহব্যবসাও। প্রশাসনের যথাযথ নজরদারি না থাকায় দিনের পর দিন বেড়ে চলছে এ সকল অনৈতিক কার্যকলাপের মাত্রা।
অথচ সেতুর ঠিক নিচেই রয়েছে হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা পুলিশের দুটি পুলিশ বক্স। প্রশাসনের দাবি এ ধরনের কাজ বিচ্ছিন্ন ভাবে হয়ে থাকে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, প্রশাসনের কঠোর নজরদারির মাধ্যমে উড়াল সেতুর ওপর ও নিচ থেকে মাদকসেবী এবং যৌন কর্মীদের তাড়িয়ে এলাকায় স্বাভাবিক সুন্দর পরিবেশ ফিরিয়ে আনার এখনই সময়।
সরেজমিনে সেতুর উপড়ে দেখা যায়, প্রকাশ্যে ব্যস্ততম সেতুর একপাশে বসে মাদক সেবন করছে দুজন। একজন মাদক সেবন করতে করতে ঝিমোচ্ছে। পাশ দিয়ে চলাচল করছে দ্রুত গতির বিভিন্ন পরিবহন। একজনকে মাতলামি করতে করতে রাস্তার মাঝখানেও যেতে দেখা যায়। মোটরসাইকেলের চালক ও বাইসাইকেল চালকেরা ভয়ে ভয়ে সেতু দিয়ে চলাচল করছে।
এদিকে স্থানীয়রা অভিযোগ করছে, সেতুর নিচে দক্ষিণ পাশে রাত একটার পর শুরু হয় যৌন ব্যবসা। মাওনা চৌরাস্তা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা জামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উড়াল সেতুর ওপর রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আনাগোনা শুরু হয় মাদক কারবারি ও মাদক সেবিদের। আর মাওনা হাইওয়ে উড়াল সেতুর নিচে বসে পতিতা হাট। এই হাঁটে প্রতিদিন অসংখ্য বিভিন্ন বয়সী তরুণদের আনাগোনা থাকে।’
মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক বলেন, ‘উড়াল সেতুর ওপরে মাদক সেবন এটা নতুন নয়। আর উড়াল সেতুর নিচে পতিতা ব্যবসা হচ্ছে। তবে এগুলো প্রশাসন কঠোর নজরদারির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ না আনলে সামনের দিনগুলোতে এঁরা আরও বেশি বেপরোয়া হবে।’
এ বিষয়ে মাওনা হাইওয়ে থানার দায়িত্বে থাকা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দিনে দুপুরে প্রকাশ্যে মাদকসেবন দুঃখজনক। এ ধরনের চিত্র আমাদের চোখে ধরা পড়ে খুবই কম। তবে উড়াল সেতুর ওপরে টিকটকের ভিডিও ধারণ করতে দেখা যায় অনেক তরুণকে। তাদের আমরা নিয়মিত সাবধান করে থাকি। আর উড়াল সেতুর নিচে পতিতা বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। টহল পুলিশ সব সময় চোখ কান খোলা রেখে দায়িত্ব পালন করে থাকে।’
শ্রীপুর থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়গুলো সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। গুরুতর এ সকল জনবহুল স্থানে কোনো ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ করতে দেওয়া হবে না।’
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় উড়াল সেতুর ওপর দিনে দুপুরে চলছে প্রকাশ্যে মাদক সেবন। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেতুর ওপর মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়, চলে দেহব্যবসাও। প্রশাসনের যথাযথ নজরদারি না থাকায় দিনের পর দিন বেড়ে চলছে এ সকল অনৈতিক কার্যকলাপের মাত্রা।
অথচ সেতুর ঠিক নিচেই রয়েছে হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা পুলিশের দুটি পুলিশ বক্স। প্রশাসনের দাবি এ ধরনের কাজ বিচ্ছিন্ন ভাবে হয়ে থাকে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, প্রশাসনের কঠোর নজরদারির মাধ্যমে উড়াল সেতুর ওপর ও নিচ থেকে মাদকসেবী এবং যৌন কর্মীদের তাড়িয়ে এলাকায় স্বাভাবিক সুন্দর পরিবেশ ফিরিয়ে আনার এখনই সময়।
সরেজমিনে সেতুর উপড়ে দেখা যায়, প্রকাশ্যে ব্যস্ততম সেতুর একপাশে বসে মাদক সেবন করছে দুজন। একজন মাদক সেবন করতে করতে ঝিমোচ্ছে। পাশ দিয়ে চলাচল করছে দ্রুত গতির বিভিন্ন পরিবহন। একজনকে মাতলামি করতে করতে রাস্তার মাঝখানেও যেতে দেখা যায়। মোটরসাইকেলের চালক ও বাইসাইকেল চালকেরা ভয়ে ভয়ে সেতু দিয়ে চলাচল করছে।
এদিকে স্থানীয়রা অভিযোগ করছে, সেতুর নিচে দক্ষিণ পাশে রাত একটার পর শুরু হয় যৌন ব্যবসা। মাওনা চৌরাস্তা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা জামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উড়াল সেতুর ওপর রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আনাগোনা শুরু হয় মাদক কারবারি ও মাদক সেবিদের। আর মাওনা হাইওয়ে উড়াল সেতুর নিচে বসে পতিতা হাট। এই হাঁটে প্রতিদিন অসংখ্য বিভিন্ন বয়সী তরুণদের আনাগোনা থাকে।’
মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক বলেন, ‘উড়াল সেতুর ওপরে মাদক সেবন এটা নতুন নয়। আর উড়াল সেতুর নিচে পতিতা ব্যবসা হচ্ছে। তবে এগুলো প্রশাসন কঠোর নজরদারির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ না আনলে সামনের দিনগুলোতে এঁরা আরও বেশি বেপরোয়া হবে।’
এ বিষয়ে মাওনা হাইওয়ে থানার দায়িত্বে থাকা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দিনে দুপুরে প্রকাশ্যে মাদকসেবন দুঃখজনক। এ ধরনের চিত্র আমাদের চোখে ধরা পড়ে খুবই কম। তবে উড়াল সেতুর ওপরে টিকটকের ভিডিও ধারণ করতে দেখা যায় অনেক তরুণকে। তাদের আমরা নিয়মিত সাবধান করে থাকি। আর উড়াল সেতুর নিচে পতিতা বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। টহল পুলিশ সব সময় চোখ কান খোলা রেখে দায়িত্ব পালন করে থাকে।’
শ্রীপুর থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়গুলো সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। গুরুতর এ সকল জনবহুল স্থানে কোনো ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ করতে দেওয়া হবে না।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ২ নম্বর চরবাটা ইউনিয়নের চরমজিদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত দুই শিশুর নাম সাইম (৪) ও লাবিব (২)। তারা আপন দুই ভাই। তারা চরমজিদ গ্রামের রেনু বাজারের উত্তর পাশে কুট্টিয়াবাড়ির সাহেদের ছেলে।
৩৩ মিনিট আগেরাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পর একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ১৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সময়ের ব্যবধান ছাড়াও এজাহারভুক্ত আসামিদের পরিচয় এ মামলা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আসামিদের অনেকেই ‘পয়সাওয়ালা ব্যক্তি’ হিসেবে পরিচিত হওয়ায় অভিযোগ...
৭ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এই প্রতিষ্ঠান ঘিরে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। একাডেমিতে মৈতৈ, বিষ্ণুপ্রিয়া এবং পাঙন—এই তিন সম্প্রদায়ের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকার কথা থাকলেও শুধু বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে...
৮ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে ভূমি অফিসের সহায়ক রশিদুজ্জামান বিপ্লবের ঘুষ নেওয়ার ভিডিও দিয়ে জিম্মি করে চাঁদাবাজির অভিযোগকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাল্টাপাল্টি বিবৃতিতে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে ছাত্রদল ও জামায়াত। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত কর্মচারীকে অন্যত্র বদলি...
৮ ঘণ্টা আগে