তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
উত্তরবঙ্গের গাইবান্ধা জেলা থেকে ২২৬ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায় পৌঁছালেন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন (অনারারি) সাদেক আলী (৬৫) ও তাঁর ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান (৩২)। তাঁরা তাঁদের ৩৮তম মিশন হিসেবে পঞ্চম দিনে দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া বাংলাবান্ধা উপজেলায় পৌঁছান। গতকাল শুক্রবার বিকেলে তাঁরা পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্টে গিয়ে তাদের এই যাত্রা শেষ করেন।
জানা যায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন সাদেক আলী চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। জীবনের বাকি সময়টা তিনি বাংলাদেশকে খুব কাছ থেকে দেখতে চান। সেই সঙ্গে পায়ে হাঁটার শারীরিক উপকারিতা নিজে পেতে এবং মানুষকে হাঁটার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এমন উদ্যোগ নিয়েছেন। এই কর্মকাণ্ডে তাঁর সফরসঙ্গী ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান। এবার বাবা-ছেলে মিলে পায়ে হেঁটে গাইবান্ধা থেকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা পর্যন্ত পাড়ি দিয়েছেন ২২৬ কিলোমিটার পথ। লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরে উচ্ছ্বসিত তাঁরা দুজনই।
উল্লেখ্য, গত ৭ মার্চ বাংলাবান্ধার অভিমুখে যাত্রা করেন সাদেক আলী ও তাঁর ছেলে মোস্তাফিজুর। মাত্র পাঁচ দিনে ২২৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে এখন দেশের বাইরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন সাদেক আলী বলেন, ‘আমি ও আমার ছেলে গত ১৪ ডিসেম্বর থেকে একটি বিশেষ উদ্যোগ সামনে রেখে মিশন শুরু করি। এই মিশনগুলো একের পর এক আমরা পরিচালনা করে ৩৭তম মিশনে পৌঁছাই। আর এই ৩৭তম মিশনে আমরা ১ হাজার ১৩৪ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে অতিক্রম করেছি। গত ৭ মার্চ থেকে ৩৮তম মিশন শুরু করে বাংলাবান্ধার জিরো পয়েন্টে পৌঁছাতে সক্ষম হই।’
সাদেক আলীর ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, ‘আমি আর আমার বাবা মিলে একটি ভিশন শুরু করি, যার লক্ষ্যে আমরা এখন ছুটে চলেছি। এই লক্ষ্যে ছুটতে গিয়ে আমরা বর্তমানে ৩৮তম মিশনের পঞ্চম দিনে অবস্থান করছি বাংলাবান্ধায়। মূলত বাবার শরীর ঠিক রাখতে বাবার সঙ্গে এই পথচলা শুরু করেছি। সবার উদ্দেশে বলতে চাই, বাবা-ছেলের সম্পর্ক যদি বন্ধুসুলভ না হয়, তাহলে একসঙ্গে কখনো হাজার হাজার পথ পাড়ি দেওয়া যাবে না। আমি মিশনের মাধ্যমে যুবসমাজকে বলতে চাই, তারা যেন বাবা-মায়ের সঙ্গে ভালো আচরণ করে এবং বন্ধু হিসেবে পাশে থাকে।’
উত্তরবঙ্গের গাইবান্ধা জেলা থেকে ২২৬ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায় পৌঁছালেন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন (অনারারি) সাদেক আলী (৬৫) ও তাঁর ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান (৩২)। তাঁরা তাঁদের ৩৮তম মিশন হিসেবে পঞ্চম দিনে দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া বাংলাবান্ধা উপজেলায় পৌঁছান। গতকাল শুক্রবার বিকেলে তাঁরা পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্টে গিয়ে তাদের এই যাত্রা শেষ করেন।
জানা যায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন সাদেক আলী চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। জীবনের বাকি সময়টা তিনি বাংলাদেশকে খুব কাছ থেকে দেখতে চান। সেই সঙ্গে পায়ে হাঁটার শারীরিক উপকারিতা নিজে পেতে এবং মানুষকে হাঁটার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এমন উদ্যোগ নিয়েছেন। এই কর্মকাণ্ডে তাঁর সফরসঙ্গী ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান। এবার বাবা-ছেলে মিলে পায়ে হেঁটে গাইবান্ধা থেকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা পর্যন্ত পাড়ি দিয়েছেন ২২৬ কিলোমিটার পথ। লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরে উচ্ছ্বসিত তাঁরা দুজনই।
উল্লেখ্য, গত ৭ মার্চ বাংলাবান্ধার অভিমুখে যাত্রা করেন সাদেক আলী ও তাঁর ছেলে মোস্তাফিজুর। মাত্র পাঁচ দিনে ২২৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে এখন দেশের বাইরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন সাদেক আলী বলেন, ‘আমি ও আমার ছেলে গত ১৪ ডিসেম্বর থেকে একটি বিশেষ উদ্যোগ সামনে রেখে মিশন শুরু করি। এই মিশনগুলো একের পর এক আমরা পরিচালনা করে ৩৭তম মিশনে পৌঁছাই। আর এই ৩৭তম মিশনে আমরা ১ হাজার ১৩৪ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে অতিক্রম করেছি। গত ৭ মার্চ থেকে ৩৮তম মিশন শুরু করে বাংলাবান্ধার জিরো পয়েন্টে পৌঁছাতে সক্ষম হই।’
সাদেক আলীর ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, ‘আমি আর আমার বাবা মিলে একটি ভিশন শুরু করি, যার লক্ষ্যে আমরা এখন ছুটে চলেছি। এই লক্ষ্যে ছুটতে গিয়ে আমরা বর্তমানে ৩৮তম মিশনের পঞ্চম দিনে অবস্থান করছি বাংলাবান্ধায়। মূলত বাবার শরীর ঠিক রাখতে বাবার সঙ্গে এই পথচলা শুরু করেছি। সবার উদ্দেশে বলতে চাই, বাবা-ছেলের সম্পর্ক যদি বন্ধুসুলভ না হয়, তাহলে একসঙ্গে কখনো হাজার হাজার পথ পাড়ি দেওয়া যাবে না। আমি মিশনের মাধ্যমে যুবসমাজকে বলতে চাই, তারা যেন বাবা-মায়ের সঙ্গে ভালো আচরণ করে এবং বন্ধু হিসেবে পাশে থাকে।’
কোচিং সেন্টারে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় মোস্তাফিজুর রহমান নামের এক শিক্ষককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাছুদ পারভেজ এ রায় ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেবছর তিনেক আগে মাছ ধরার সময় প্রায় ১২ থেকে ১৪ কেজির ওজনের একটি রুই মাছ তাঁর কান বরাবর আঘাত করে। এরপর পুকুরে পানিতেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি। পরে অন্য জেলেরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন। প্রচণ্ড আঘাতে কবিরুল এখন কানে কম শোনেন। এর পর থেকে কবিরুল ক্রিকেট হেলমেট ছাড়া পুকুরে নামেন না।
১০ মিনিট আগেবরিশাল জিলা স্কুলের নতুন প্রধান শিক্ষক হলেন মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সরকারি মাধ্যমিক শাখার সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-১) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৬ মিনিট আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশু মারা গেছে। নিহত শিশুরা সবাই চাচাতো-ফুফাতো ভাই-বোন। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে উপজেলার করগাঁও ইউনিয়নের পাঞ্জারাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগে