ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরে ফরিদ খান (৫০) নামের এক কৃষক অপহরণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। ঘটনার এক সপ্তাহ পরে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করেছে। পুলিশ দাবি করছে, জমিসংক্রান্ত বিরোধে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে ওই কৃষক স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে ছিলেন। এ ছাড়া উদ্ধার কৃষক বলছেন, বোনের দেনার টাকা পরিশোধের জন্য অপর এক ব্যক্তির মাধ্যমে মুক্তিপণ চাওয়ার নাটক সাজিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে বিষয়টি জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদউজ্জামান। এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে ফরিদপুর আদালত চত্বর থেকে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের পর তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
ফরিদ খান জেলা সদরের কানাইপুর ইউনিয়নের রামখণ্ড গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ১ মে থেকে নিখোঁজ ছিলেন। নিখোঁজের পরদিন থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন তাঁর বোন নুরুন্নাহার বেগম। এ ঘটনার পর তাঁর পরিবার দাবি করেছিল, অপহরণের শিকার হয়েছেন এবং তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়েছে।
এদিকে উদ্ধারের পর ওই কৃষক সাংবাদিকদের জানান, তিনি অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে সদরপুর উপজেলার চর এলাকায় ধান কাটার শ্রমিক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া সঙ্গে থাকা ওই ব্যক্তি ফোনের মাধ্যমে তিন লাখ টাকার কথা জানিয়েছিলেন। তবে ওই ব্যক্তির নাম ও কোন গ্রামে শ্রমিক হিসেবে ছিলেন, সে বিষয়ে কিছুই বলতে পারেননি।
মুক্তিপণের বিষয়ে ওই কৃষক আরও জানান, তিনি ধারদেনা করে সুরাতি বেগম নামের তাঁর অপর এক বোনের ছেলেকে কয়েক দিন আগে প্রবাসে পাঠান। এতে তিনি প্রায় আড়াই লাখ টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। সেই টাকা পরিশোধের জন্য টাকা চাওয়া হয়েছে বলে অস্পষ্ট সুরে জানান।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ওসি মো. আসাদউজ্জামান দাবি করেন, জমিসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতেই অপহরণের নাটক সাজিয়েছেন। তিনি বলেন, নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করে। একপর্যায়ে জানা যায়, সদরপুরের দুর্গম এলাকায় ধান কাটার জন্য গিয়েছিলেন এবং অপহরণের নাটক করেন। এর মধ্যে তাঁর পরিবার ও স্বজনেরা প্রতিপক্ষের নামে মামলা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তাঁকে উদ্ধার করতে গেলে ওই এলাকা থেকে পালিয়ে শহরে চলে আসেন। এরপর গোপন সংবাদের মাধ্যমে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
তবে কোন এলাকায় এবং কার বাড়িতে ধান কেটেছিলেন, সে বিষয়ে জানাতে পারেননি ওসি। ওসি আরও বলেন, কৃষক ফরিদ খান হেফাজতে রয়েছেন। তাঁর নামে প্রতারণা মামলা হবে এবং আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।
ফরিদপুরে ফরিদ খান (৫০) নামের এক কৃষক অপহরণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। ঘটনার এক সপ্তাহ পরে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করেছে। পুলিশ দাবি করছে, জমিসংক্রান্ত বিরোধে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে ওই কৃষক স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে ছিলেন। এ ছাড়া উদ্ধার কৃষক বলছেন, বোনের দেনার টাকা পরিশোধের জন্য অপর এক ব্যক্তির মাধ্যমে মুক্তিপণ চাওয়ার নাটক সাজিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে বিষয়টি জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদউজ্জামান। এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে ফরিদপুর আদালত চত্বর থেকে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের পর তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
ফরিদ খান জেলা সদরের কানাইপুর ইউনিয়নের রামখণ্ড গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ১ মে থেকে নিখোঁজ ছিলেন। নিখোঁজের পরদিন থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন তাঁর বোন নুরুন্নাহার বেগম। এ ঘটনার পর তাঁর পরিবার দাবি করেছিল, অপহরণের শিকার হয়েছেন এবং তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়েছে।
এদিকে উদ্ধারের পর ওই কৃষক সাংবাদিকদের জানান, তিনি অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে সদরপুর উপজেলার চর এলাকায় ধান কাটার শ্রমিক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া সঙ্গে থাকা ওই ব্যক্তি ফোনের মাধ্যমে তিন লাখ টাকার কথা জানিয়েছিলেন। তবে ওই ব্যক্তির নাম ও কোন গ্রামে শ্রমিক হিসেবে ছিলেন, সে বিষয়ে কিছুই বলতে পারেননি।
মুক্তিপণের বিষয়ে ওই কৃষক আরও জানান, তিনি ধারদেনা করে সুরাতি বেগম নামের তাঁর অপর এক বোনের ছেলেকে কয়েক দিন আগে প্রবাসে পাঠান। এতে তিনি প্রায় আড়াই লাখ টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। সেই টাকা পরিশোধের জন্য টাকা চাওয়া হয়েছে বলে অস্পষ্ট সুরে জানান।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ওসি মো. আসাদউজ্জামান দাবি করেন, জমিসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতেই অপহরণের নাটক সাজিয়েছেন। তিনি বলেন, নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করে। একপর্যায়ে জানা যায়, সদরপুরের দুর্গম এলাকায় ধান কাটার জন্য গিয়েছিলেন এবং অপহরণের নাটক করেন। এর মধ্যে তাঁর পরিবার ও স্বজনেরা প্রতিপক্ষের নামে মামলা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তাঁকে উদ্ধার করতে গেলে ওই এলাকা থেকে পালিয়ে শহরে চলে আসেন। এরপর গোপন সংবাদের মাধ্যমে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
তবে কোন এলাকায় এবং কার বাড়িতে ধান কেটেছিলেন, সে বিষয়ে জানাতে পারেননি ওসি। ওসি আরও বলেন, কৃষক ফরিদ খান হেফাজতে রয়েছেন। তাঁর নামে প্রতারণা মামলা হবে এবং আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।
গত ৫ আগস্ট জুম্মার নামাজের পর ’ঈমান-আকিদা রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে গোয়ালন্দ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলের দরবারে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালায় বিক্ষুব্ধ জনতা। ওই হামলায় পুলিশসহ প্রায় অর্ধশত মানুষ আহত হন এবং নুরাল পাগলের ভক্ত রাসেল মোল্লা নিহত হন।
১৩ মিনিট আগেসর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির কো-কনভেনার ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বলেন, "আমরা আদালতে একটি রিট পিটিশন দাখিল করেছি। আদালত প্রাথমিকভাবে ১০ দিনের রুল জারি করেছেন। আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব এবং প্রয়োজনে অসহযোগ আন্দোলন করারও ঘোষণা দিচ্ছি।"
২৩ মিনিট আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইয়াজদানী কোরায়শী কাজল বলেন, "অযোগ্য কর্মকর্তারা রাজনৈতিক প্রভাবে পদ দখল করে রাখায় সিটি করপোরেশনে প্রত্যাশিত উন্নয়ন হয়নি। উপ-সহকারী থেকে সহকারী প্রকৌশলী না হয়ে সরাসরি নির্বাহী প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি দেওয়ায় তাদের অভিজ্ঞতার ঘাটতি
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরখান থেকে কিশোর গ্যাং লিডার ও ছিনতাইকারী দলের নেতা মোরশেদ আলম (৪৮) ও দুই নারীসহ পাঁচজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। অন্যরা হলেন— মোরশেদের সহযোগী মো. আলম (২৮), মো. হাসানুল (২২), পারুল (৪৮) ও বেবী (৪২)।
২ ঘণ্টা আগে