অনলাইন ডেস্ক
সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাজাহান খান, সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ সাতজনকে রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম মেহেদী হাসান তাদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
আরও যাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তারা হলেন—সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, নাচল উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ও আওয়ামী লীগ কর্মী কবীর হোসেন মিঠু।
সকালে এই সাতজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার এস আই তন্ময় কুমার বিশ্বাস প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখান। পরে তাদের আবার কারাগারে নেওয়া হয়।
গত বছর ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন এবং পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষে পল্টন এলাকায় নিহত হন যুবদল নেতা শামীম।
এ ঘটনায় গত ১৪ সেপ্টেম্বর গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমসহ ৭০৪ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়।
মামলায় বলা হয়, গত বছর ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ নস্যাৎ করা ও জাতীয় নেতাদের হত্যার জন্য মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শান্তিনগর, কাকরাইল, প্রেসক্লাব, পুরানা পল্টন, শাহজাহানপুর, কমলাপুর, মতিঝিল, মালিবাগ, ফকিরাপুলসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। সে দিন রাত ১০টা পর্যন্ত হামলা চালানো হয়। এতে বিএনপির শত শত নেতা–কর্মী আহত হন এবং যুবদলের নেতা শামীমকে হত্যা করা হয়।
জাহাঙ্গীর আলম ছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতা মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফরুল্লাহ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, সিমিন হোসেন রিমি, ওবায়দুল কাদের প্রমুখ এই মামলার আসামি।
সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপকে একই দিনে যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলায়ও গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ ছাড়া চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে মিরপুর থানায় দায়ের করা আরও দুটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, সংশ্লিষ্ট মামলার ঘটনার সঙ্গে আসামিরা জড়িত বলে তথ্য প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তাদের তদন্তের প্রয়োজনে ভবিষ্যতে রিমান্ডে নেওয়া হতে পারে। আপাতত তাদের কারাগারে আটক রাখা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তারিখ ধারাবাহিকতায় নতুন করে আবার এই সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হলো।
সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাজাহান খান, সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ সাতজনকে রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম মেহেদী হাসান তাদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
আরও যাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তারা হলেন—সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, নাচল উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ও আওয়ামী লীগ কর্মী কবীর হোসেন মিঠু।
সকালে এই সাতজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার এস আই তন্ময় কুমার বিশ্বাস প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখান। পরে তাদের আবার কারাগারে নেওয়া হয়।
গত বছর ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন এবং পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষে পল্টন এলাকায় নিহত হন যুবদল নেতা শামীম।
এ ঘটনায় গত ১৪ সেপ্টেম্বর গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমসহ ৭০৪ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়।
মামলায় বলা হয়, গত বছর ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ নস্যাৎ করা ও জাতীয় নেতাদের হত্যার জন্য মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শান্তিনগর, কাকরাইল, প্রেসক্লাব, পুরানা পল্টন, শাহজাহানপুর, কমলাপুর, মতিঝিল, মালিবাগ, ফকিরাপুলসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। সে দিন রাত ১০টা পর্যন্ত হামলা চালানো হয়। এতে বিএনপির শত শত নেতা–কর্মী আহত হন এবং যুবদলের নেতা শামীমকে হত্যা করা হয়।
জাহাঙ্গীর আলম ছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতা মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফরুল্লাহ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, সিমিন হোসেন রিমি, ওবায়দুল কাদের প্রমুখ এই মামলার আসামি।
সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপকে একই দিনে যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলায়ও গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ ছাড়া চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে মিরপুর থানায় দায়ের করা আরও দুটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, সংশ্লিষ্ট মামলার ঘটনার সঙ্গে আসামিরা জড়িত বলে তথ্য প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তাদের তদন্তের প্রয়োজনে ভবিষ্যতে রিমান্ডে নেওয়া হতে পারে। আপাতত তাদের কারাগারে আটক রাখা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তারিখ ধারাবাহিকতায় নতুন করে আবার এই সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হলো।
রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। দেশ একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার যদি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করে, তাহলে দেশ আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আমর
৮ মিনিট আগেবগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনের বাইরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন ছুরিকাহতসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১৫ মিনিট আগেজাটকা রক্ষায় দুই মাসের (মার্চ-এপ্রিল) অভয়াশ্রম শেষে ইলিশ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বরিশাল, চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদী পাড়ের জেলেরা। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে জেলেদের জাল ও নৌকার মেরামতকাজ। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে পদ্মা–মেঘনা নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
৪৪ মিনিট আগে