গাজীপুরের শ্রীপুরে বুকে চিরকুট লাগানো অবস্থায় এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। চিরকুটে বেশ কিছু লেখার সঙ্গে মোবাইল নম্বর উল্লেখ করে লেখা রয়েছে—‘হে পথিক নিচের নাম্বারে একটি কল করবেন।’ আজ রোববার রাতে উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের কর্ণপুর গ্রামের গজারি বনের ভেতর গাছের ডালে ঝুলন্ত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত যুবকের নাম শরিফ আহমেদ (৪৫)। তিনি ময়মনসিংহের সদর উপজেলার পুটিয়ালীরচর এলাকার মো. আবুল হোসেনের ছেলে।
গোসিঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. সুমন মিয়া বলেন, ‘সন্ধ্যার একটু আগে স্থানীয় এক কৃষক তাঁর ধানের খেত দেখতে গিয়ে গজারি বনের গভীরে ওই যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পায়। এরপর আমাকে বিষয়টি অবহিত করলে আমি পুলিশকে জানাই। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার শুরু করে।’
মৃত শরিফ আহমেদের বুকের ঝোলানো চিরকুটে লেখা রয়েছে—‘জরুরি: আমি স্বজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলাম। এই আত্নঘাতের সাথে কাউকে জড়িত করা যাবে না। প্রচুর সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলাম, অনুসূচনায়ও। মচকাতে মচকাতে ক্লান্ত, ভেঙ্গেই তার অবসান করলাম। সম্ভব হলে আমাকে ক্ষমা করবেন সবাই। আমার দেহের কোন ময়নাতদন্ত হবে না। হে পথিক, নিচের নাম্বারে একটি কল করবেন? আমি সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির একজন রেজিস্টার্ড মরণোত্তর চক্ষুদাতা। কে বলতে পারে আপনার একটি কলের অনুগ্রহে হয়তো আমার একটি অঙ্গ দ্বারা পৃথিবীর কারও উপকারে লেগে যেতে পারি।’
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘গজারি বনের ভেতর থেকে বুকে সাদা কাগজে চিরকুট লেখা এক যুবককে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহিদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত বলা যাবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে বুকে চিরকুট লাগানো অবস্থায় এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। চিরকুটে বেশ কিছু লেখার সঙ্গে মোবাইল নম্বর উল্লেখ করে লেখা রয়েছে—‘হে পথিক নিচের নাম্বারে একটি কল করবেন।’ আজ রোববার রাতে উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের কর্ণপুর গ্রামের গজারি বনের ভেতর গাছের ডালে ঝুলন্ত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত যুবকের নাম শরিফ আহমেদ (৪৫)। তিনি ময়মনসিংহের সদর উপজেলার পুটিয়ালীরচর এলাকার মো. আবুল হোসেনের ছেলে।
গোসিঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. সুমন মিয়া বলেন, ‘সন্ধ্যার একটু আগে স্থানীয় এক কৃষক তাঁর ধানের খেত দেখতে গিয়ে গজারি বনের গভীরে ওই যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পায়। এরপর আমাকে বিষয়টি অবহিত করলে আমি পুলিশকে জানাই। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার শুরু করে।’
মৃত শরিফ আহমেদের বুকের ঝোলানো চিরকুটে লেখা রয়েছে—‘জরুরি: আমি স্বজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলাম। এই আত্নঘাতের সাথে কাউকে জড়িত করা যাবে না। প্রচুর সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলাম, অনুসূচনায়ও। মচকাতে মচকাতে ক্লান্ত, ভেঙ্গেই তার অবসান করলাম। সম্ভব হলে আমাকে ক্ষমা করবেন সবাই। আমার দেহের কোন ময়নাতদন্ত হবে না। হে পথিক, নিচের নাম্বারে একটি কল করবেন? আমি সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির একজন রেজিস্টার্ড মরণোত্তর চক্ষুদাতা। কে বলতে পারে আপনার একটি কলের অনুগ্রহে হয়তো আমার একটি অঙ্গ দ্বারা পৃথিবীর কারও উপকারে লেগে যেতে পারি।’
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘গজারি বনের ভেতর থেকে বুকে সাদা কাগজে চিরকুট লেখা এক যুবককে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহিদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত বলা যাবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে