জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বহিরাগতদের অবাধ চলাচল নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছেন ছাত্রীরা। একই সঙ্গে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রশাসনের বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গি বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে তাঁরা মানববন্ধন করেছেন।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়া, প্রীতিলতা ও সুফিয়া কামাল হলের অর্ধশতাধিক ছাত্রী অংশ নেন।
ছাত্রীদের অভিযোগ, আবাসিক হলে একের পর এক চুরি ও উত্ত্যক্তের ঘটনা আমাদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত করেছে।
তাদের অন্যান্য দাবির মধ্যে আছে যৌন নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিত করা, নারী শিক্ষার্থীদের প্রতি দমন-পীড়নমূলক আচরণ থামানো এবং পুরো ক্যাম্পাস সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনা।
এ সময় নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী ফাইজা মেহজাবিন বলেন, ‘গত এক বছর যাবৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি দেখছি। গত শনিবার গভীর রাতে এক ব্যক্তি সুফিয়া কামাল হল, খালেদা জিয়া হল ও শেখ হাসিনা হলের মেয়েদের উদ্দেশে যৌন নিপীড়নমূলক কথা বলেন। এ ঘটনায় এখনো দোষীকে চিহ্নিত করা কিংবা কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা নিতে দেখিনি। আমরা যখন হল কমিটির কাছে যাই, তখন তারা তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু তদন্ত কমিটি মূলত আমাদের বক্তব্যকে বিভিন্নভাবে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
এ ব্যাপারে শেখ হাসিনা হলের প্রোভোস্ট হোসনে আরা বলেন, ‘সেদিনের ঘটনায় আমরা ইতিমধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করেছি। দায়িত্বে থাকা গার্ডদের কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান, গার্ডের সংখ্যা তিন থেকে চারে উন্নীত করা, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কসংলগ্ন প্রাচীর উঁচু করা, ৩০ মিনিট পরপর বাঁশি দেওয়াসহ একাধিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
জাবির উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম বলেন, ‘প্রভোস্ট কমিটিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেন দ্রুততম সময়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বহিরাগতদের অবাধ চলাচল নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছেন ছাত্রীরা। একই সঙ্গে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রশাসনের বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গি বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে তাঁরা মানববন্ধন করেছেন।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়া, প্রীতিলতা ও সুফিয়া কামাল হলের অর্ধশতাধিক ছাত্রী অংশ নেন।
ছাত্রীদের অভিযোগ, আবাসিক হলে একের পর এক চুরি ও উত্ত্যক্তের ঘটনা আমাদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত করেছে।
তাদের অন্যান্য দাবির মধ্যে আছে যৌন নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিত করা, নারী শিক্ষার্থীদের প্রতি দমন-পীড়নমূলক আচরণ থামানো এবং পুরো ক্যাম্পাস সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনা।
এ সময় নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী ফাইজা মেহজাবিন বলেন, ‘গত এক বছর যাবৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি দেখছি। গত শনিবার গভীর রাতে এক ব্যক্তি সুফিয়া কামাল হল, খালেদা জিয়া হল ও শেখ হাসিনা হলের মেয়েদের উদ্দেশে যৌন নিপীড়নমূলক কথা বলেন। এ ঘটনায় এখনো দোষীকে চিহ্নিত করা কিংবা কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা নিতে দেখিনি। আমরা যখন হল কমিটির কাছে যাই, তখন তারা তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু তদন্ত কমিটি মূলত আমাদের বক্তব্যকে বিভিন্নভাবে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
এ ব্যাপারে শেখ হাসিনা হলের প্রোভোস্ট হোসনে আরা বলেন, ‘সেদিনের ঘটনায় আমরা ইতিমধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করেছি। দায়িত্বে থাকা গার্ডদের কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান, গার্ডের সংখ্যা তিন থেকে চারে উন্নীত করা, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কসংলগ্ন প্রাচীর উঁচু করা, ৩০ মিনিট পরপর বাঁশি দেওয়াসহ একাধিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
জাবির উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম বলেন, ‘প্রভোস্ট কমিটিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেন দ্রুততম সময়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে