মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জে ট্রাক চালক জয়নাল ও হেলপার রুবেল হত্যা মামলায় চারজনের মৃত্যুদন্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার বিকেলে মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত এক আসামির উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
এ ছাড়া দন্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামির বিরুদ্ধে পেনাল কোডের ২০১ ধারার অপরাধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ার ৩ বছর সশ্রম কারাদান্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ের আরও দুই মাসের সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয়।
মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেন ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলার বড়াকৈর গ্রামের বদর উদ্দিন, মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার আলোকদিয়া গ্রামের মো. ইসলাম ওরফে কালু, একই গ্রামের ইয়াকুব আলী শেখ ও গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর উপজেলার হারবাইদ গ্রামের বিল্লাল শিকদার।
অপরদিকে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হচ্ছে মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার চরকাটারি গ্রামের বাবু মিয়া, ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার কলমা গ্রামের শাহ আলম, মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার আলোকদিয়া গ্রামের বাবুল শেখ, সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাহপাড়া উপজেলার মধুপুর গ্রামের শাহাদাৎ হোসেন ও মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার আলোকদিয়া গ্রামের আখের আলী।
আদালত ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে ৬ আগস্ট সাতক্ষীরা জেলার ভোমরাস্থল বন্দর থেকে পাথর নিয়ে ট্রাক চালাক জয়নাল (৪০) ও সহকারী রুবেল (২৮) গাজীপুর জেলার শ্রীপুর যাচ্ছিলেন। রাত আনুমানিক ২টার দিকে আসামিরা মানিকগঞ্জ থেকে ট্রাকটি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে চালক জয়নাল ও সহকারী রুবেলকে হত্যা করে তাদের লাশ মানিকগঞ্জ জেলার ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ব্রিজের কাছে ফেলে রাখেন। পরের দিন ৭ আগস্ট ঘিওর থানা-পুলিশ নিহত দুইজনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে রাখেন।
এরপর নিহতের স্বজনেরা দুজনের লাশ সনাক্ত করেন। পরে ট্রাক চালক জয়নালের ভাই হারুনার রশিদ বাদি হয়ে ঘিওর থানায় অজ্ঞাত আসামিদের নামে মামলা হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালত সূত্রে আরও জানা গেছে, আলোচিত এই হত্যার মামলাটি প্রথমে ঘিওর থানার এসআই এনামুল হককে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হলেও পরে এই মামলার তদন্ত কাজ শেষ করতে ডিবির এসআই আব্দুস সালামকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
২০১১ সালে ৩০ মার্চ ডিবির পক্ষ থেকে মামলার তদন্ত কাজ শেষে ৯ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আসামিরা বিভিন্ন সময় আদালত থেকে জামিন নিয়ে আর উপস্থিত হননি।
মামলার রায়ে রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী মথুর নাথ সরকার সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তবে আসামি পক্ষে অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক উচ্চ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
মানিকগঞ্জে ট্রাক চালক জয়নাল ও হেলপার রুবেল হত্যা মামলায় চারজনের মৃত্যুদন্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার বিকেলে মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত এক আসামির উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
এ ছাড়া দন্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামির বিরুদ্ধে পেনাল কোডের ২০১ ধারার অপরাধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ার ৩ বছর সশ্রম কারাদান্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ের আরও দুই মাসের সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয়।
মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেন ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলার বড়াকৈর গ্রামের বদর উদ্দিন, মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার আলোকদিয়া গ্রামের মো. ইসলাম ওরফে কালু, একই গ্রামের ইয়াকুব আলী শেখ ও গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর উপজেলার হারবাইদ গ্রামের বিল্লাল শিকদার।
অপরদিকে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হচ্ছে মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার চরকাটারি গ্রামের বাবু মিয়া, ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার কলমা গ্রামের শাহ আলম, মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার আলোকদিয়া গ্রামের বাবুল শেখ, সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাহপাড়া উপজেলার মধুপুর গ্রামের শাহাদাৎ হোসেন ও মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার আলোকদিয়া গ্রামের আখের আলী।
আদালত ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে ৬ আগস্ট সাতক্ষীরা জেলার ভোমরাস্থল বন্দর থেকে পাথর নিয়ে ট্রাক চালাক জয়নাল (৪০) ও সহকারী রুবেল (২৮) গাজীপুর জেলার শ্রীপুর যাচ্ছিলেন। রাত আনুমানিক ২টার দিকে আসামিরা মানিকগঞ্জ থেকে ট্রাকটি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে চালক জয়নাল ও সহকারী রুবেলকে হত্যা করে তাদের লাশ মানিকগঞ্জ জেলার ঘিওর উপজেলার বালিয়াখোড়া ব্রিজের কাছে ফেলে রাখেন। পরের দিন ৭ আগস্ট ঘিওর থানা-পুলিশ নিহত দুইজনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে রাখেন।
এরপর নিহতের স্বজনেরা দুজনের লাশ সনাক্ত করেন। পরে ট্রাক চালক জয়নালের ভাই হারুনার রশিদ বাদি হয়ে ঘিওর থানায় অজ্ঞাত আসামিদের নামে মামলা হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালত সূত্রে আরও জানা গেছে, আলোচিত এই হত্যার মামলাটি প্রথমে ঘিওর থানার এসআই এনামুল হককে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হলেও পরে এই মামলার তদন্ত কাজ শেষ করতে ডিবির এসআই আব্দুস সালামকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
২০১১ সালে ৩০ মার্চ ডিবির পক্ষ থেকে মামলার তদন্ত কাজ শেষে ৯ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আসামিরা বিভিন্ন সময় আদালত থেকে জামিন নিয়ে আর উপস্থিত হননি।
মামলার রায়ে রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী মথুর নাথ সরকার সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তবে আসামি পক্ষে অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক উচ্চ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
একসময় নদী ছিল এই দেশের মেরুদণ্ড। নৌকাই ছিল চলাচলের প্রধান মাধ্যম। সময় বদলেছে, নদী সরে গেছে পেছনে, তবে নৌকার চাহিদা হারিয়ে যায়নি। বরং প্রকৃতির আচমকা রূপে যখন আগাম বৃষ্টি নামে, তখন আবার ফিরেও আসে নৌকার প্রয়োজন। ঠিক যেমনটা ঘটেছে এ বছর।
৯ মিনিট আগেঅসুস্থ মাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেরি হওয়ায় পরীক্ষা দিতে না পারা শিক্ষার্থীর বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে আদিবা নামে ১৯ মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাত ৮টায় উপজেলার সাহেবাবাদ ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশু আদিবা ওই গ্রামের রাজ্জাক মাস্টার বাড়ির কাপড় ব্যবসায়ী মুমিত মুনসীর মেয়ে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় রেলের জমি থেকে অস্থায়ী মণ্ডপ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। উচ্ছেদের বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাধ্যমে অনেকে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে অভিযোগ করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে