নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিয়োগ বোর্ড ও বাছাই কমিটির সদস্য সচিব তিনি। তিনিই আবার একটি পদে আবেদনকারী। নিজেই বাছাই করেছেন নিজের আবেদন। তাঁর নাম মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম। বর্তমানে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইআবি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারের দায়িত্বে থাকা এই ব্যক্তি আবেদন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার পদে।
নিয়োগ-সংক্রান্ত সব কমিটি থেকে পদত্যাগ না করে, নিজেই প্রার্থী হওয়ার মধ্য দিয়ে কামরুল ইসলাম আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনও (ইউজিসি) বলছে, নিয়োগ-সংক্রান্ত কমিটিতে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারের থাকাটি অবৈধ। কারণ, তিনি একজন প্রার্থী।
ইআবি সূত্র জানায়, গত ১৭ জানুয়ারি প্রথম শ্রেণির ৫ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ইআবি। পদগুলো হলো রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, মাদ্রাসা পরিদর্শক, পরিচালক ও পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন)। প্রার্থীদের ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রেজিস্ট্রার বরাবর আবেদন করতে বলা হয়। এ বিজ্ঞপ্তিতে রেজিস্ট্রার হিসেবে সই করেছেন ড. মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম। তিনিই আবার রেজিস্ট্রার হওয়ার জন্য এই পদে আবেদন করেছেন।
নিয়োগ বোর্ডের সদস্য নিজেই আবেদনকারী হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অন্য প্রার্থীরা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে রেজিস্ট্রার পদে আবেদনকারী তিনজন প্রার্থী বলেন, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার নিজেই যেখানে প্রার্থী, সেখানে তিনি কীভাবে বাছাই কমিটির সদস্য হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি রেজিস্ট্রার পদে আবেদন করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় যোগ্য মনে করলে, আমাকে নেবে।’
অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. আব্দুর রশিদ নিয়োগ কমিটিতে রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ কামরুল ইসলামকে রাখা হবে না বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যিনি প্রার্থী হবেন তাঁকে নিয়োগ কমিটিতে রাখা হবে না। আগে কী হয়েছে, সেটি জানি না। এবার স্বচ্ছ নিয়োগ হবে।’
নিয়োগ কমিটিতে প্রার্থী থাকার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন ইউজিসির সচিব ড. ফেরদৌস জামান। তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা খবর নেব।’
নিয়োগ বোর্ড ও বাছাই কমিটির সদস্য সচিব তিনি। তিনিই আবার একটি পদে আবেদনকারী। নিজেই বাছাই করেছেন নিজের আবেদন। তাঁর নাম মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম। বর্তমানে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইআবি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারের দায়িত্বে থাকা এই ব্যক্তি আবেদন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার পদে।
নিয়োগ-সংক্রান্ত সব কমিটি থেকে পদত্যাগ না করে, নিজেই প্রার্থী হওয়ার মধ্য দিয়ে কামরুল ইসলাম আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনও (ইউজিসি) বলছে, নিয়োগ-সংক্রান্ত কমিটিতে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারের থাকাটি অবৈধ। কারণ, তিনি একজন প্রার্থী।
ইআবি সূত্র জানায়, গত ১৭ জানুয়ারি প্রথম শ্রেণির ৫ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ইআবি। পদগুলো হলো রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, মাদ্রাসা পরিদর্শক, পরিচালক ও পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন)। প্রার্থীদের ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রেজিস্ট্রার বরাবর আবেদন করতে বলা হয়। এ বিজ্ঞপ্তিতে রেজিস্ট্রার হিসেবে সই করেছেন ড. মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম। তিনিই আবার রেজিস্ট্রার হওয়ার জন্য এই পদে আবেদন করেছেন।
নিয়োগ বোর্ডের সদস্য নিজেই আবেদনকারী হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অন্য প্রার্থীরা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে রেজিস্ট্রার পদে আবেদনকারী তিনজন প্রার্থী বলেন, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার নিজেই যেখানে প্রার্থী, সেখানে তিনি কীভাবে বাছাই কমিটির সদস্য হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি রেজিস্ট্রার পদে আবেদন করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় যোগ্য মনে করলে, আমাকে নেবে।’
অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. আব্দুর রশিদ নিয়োগ কমিটিতে রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ কামরুল ইসলামকে রাখা হবে না বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যিনি প্রার্থী হবেন তাঁকে নিয়োগ কমিটিতে রাখা হবে না। আগে কী হয়েছে, সেটি জানি না। এবার স্বচ্ছ নিয়োগ হবে।’
নিয়োগ কমিটিতে প্রার্থী থাকার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন ইউজিসির সচিব ড. ফেরদৌস জামান। তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা খবর নেব।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে