বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের টানা দুই বারের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর নিজের নামে নেই কোনো গাড়ি ও বাড়ি। আগামী ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের হলফনামায় এমনই তথ্য দিয়েছেন আইভী।
নির্বাচনের হলফনামায় আইভীর একমাত্র আয়ের উৎস হিসেবে সরকারিভাবে মেয়র হিসেবে যা সম্মানী পান তাই দেখানো হয়েছে।
নির্বাচনী হলফনামায় জানানো হয়, আইভী পেশায় একজন চিকিৎসক। তার বিরুদ্ধে বর্তমানে কোনো মামলা নেই এবং অতীতেও তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা হয়নি। আইভীর বর্তমানে নগদ টাকা রয়েছে এক লাখ ৬৬ হাজার ৪০১ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তাঁর নামে জমা আছে ২৩ লাখ ৮২ হাজার টাকা। যদিও ২০১৬ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার জমাকৃত অর্থের পরিমাণ ছিল ১৫ লাখ ২১ হাজার ৪৭১ টাকা। বর্তমানে স্বর্ণ ও অলংকার রয়েছে মাত্র ৩০ হাজার টাকা মূল্যের। কোনো দায় দেনা ও ব্যাংক লোন নেই তাঁর নামে। তার ওপর নির্ভরশীলদেরও আয়, সম্পদ ও দায় নেই। সিটি মেয়র হিসেবে তিনি বছরে ১৯ লাখ ৩৮ হাজার টাকা সম্মানী পেয়ে থাকেন।
এদিকে ২০১১ সাল থেকে মেয়রের দায়িত্ব পালন করা আইভীর সম্পদ গত নির্বাচনের চাইতে কমেছে। ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশন নির্বাচনের হলফনামায় তাঁর হাতে নগদ টাকা ছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এবার নগদ টাকার পরিমাণ এক লাখ ৬৬ হাজার ৪০১ টাকা। গত নির্বাচনের সময় তার স্বর্ণ ও অলংকার ছিল ২ লাখ ৬০ হাজার টাকার। ইলেকট্রনিক সামগ্রী দুই লাখ টাকার। আসবাবপত্র ১ লাখ ৯৩ হাজার টাকার। যৌথ মালিকানার ১২ শতাংশ অকৃষিজমির ৮ ভাগের ১ ভাগের মালিকও ছিলেন তিনি। তবে ২০২২ সালের নির্বাচনী হলফনামায় ইলেকট্রনিক সামগ্রী, আসবাবপত্র, কৃষি ও অকৃষিজমির স্থলে ‘প্রযোজ্য নয়’ উল্লেখ করেছেন।
এই বিষয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমার নামে যেই জায়গা ছিল তা সাফ-কবলা করে দিয়েছি। আমার নামে বাড়ি বা গাড়ি নেই। আমি যেই বাড়িতে থাকি তা আমার বাবার সম্পত্তি। সেই বাড়ি আমার দুই ভাইয়ের নামে রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের টানা দুই বারের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর নিজের নামে নেই কোনো গাড়ি ও বাড়ি। আগামী ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের হলফনামায় এমনই তথ্য দিয়েছেন আইভী।
নির্বাচনের হলফনামায় আইভীর একমাত্র আয়ের উৎস হিসেবে সরকারিভাবে মেয়র হিসেবে যা সম্মানী পান তাই দেখানো হয়েছে।
নির্বাচনী হলফনামায় জানানো হয়, আইভী পেশায় একজন চিকিৎসক। তার বিরুদ্ধে বর্তমানে কোনো মামলা নেই এবং অতীতেও তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা হয়নি। আইভীর বর্তমানে নগদ টাকা রয়েছে এক লাখ ৬৬ হাজার ৪০১ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তাঁর নামে জমা আছে ২৩ লাখ ৮২ হাজার টাকা। যদিও ২০১৬ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার জমাকৃত অর্থের পরিমাণ ছিল ১৫ লাখ ২১ হাজার ৪৭১ টাকা। বর্তমানে স্বর্ণ ও অলংকার রয়েছে মাত্র ৩০ হাজার টাকা মূল্যের। কোনো দায় দেনা ও ব্যাংক লোন নেই তাঁর নামে। তার ওপর নির্ভরশীলদেরও আয়, সম্পদ ও দায় নেই। সিটি মেয়র হিসেবে তিনি বছরে ১৯ লাখ ৩৮ হাজার টাকা সম্মানী পেয়ে থাকেন।
এদিকে ২০১১ সাল থেকে মেয়রের দায়িত্ব পালন করা আইভীর সম্পদ গত নির্বাচনের চাইতে কমেছে। ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশন নির্বাচনের হলফনামায় তাঁর হাতে নগদ টাকা ছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এবার নগদ টাকার পরিমাণ এক লাখ ৬৬ হাজার ৪০১ টাকা। গত নির্বাচনের সময় তার স্বর্ণ ও অলংকার ছিল ২ লাখ ৬০ হাজার টাকার। ইলেকট্রনিক সামগ্রী দুই লাখ টাকার। আসবাবপত্র ১ লাখ ৯৩ হাজার টাকার। যৌথ মালিকানার ১২ শতাংশ অকৃষিজমির ৮ ভাগের ১ ভাগের মালিকও ছিলেন তিনি। তবে ২০২২ সালের নির্বাচনী হলফনামায় ইলেকট্রনিক সামগ্রী, আসবাবপত্র, কৃষি ও অকৃষিজমির স্থলে ‘প্রযোজ্য নয়’ উল্লেখ করেছেন।
এই বিষয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমার নামে যেই জায়গা ছিল তা সাফ-কবলা করে দিয়েছি। আমার নামে বাড়ি বা গাড়ি নেই। আমি যেই বাড়িতে থাকি তা আমার বাবার সম্পত্তি। সেই বাড়ি আমার দুই ভাইয়ের নামে রয়েছে।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৮ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে