আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে বিতরণের বই খোলাবাজারে বিক্রি ও মজুতকারী চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। সেই সঙ্গে তাদের কাছে রক্ষিত দুই ট্রাক বই জব্দ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডিএমপির ডিসি (মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি বিস্তারিত জানানো হবে।’
এর আগে প্রতিবছরের মতো এবারও বছরের প্রথম দিনে সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই পৌঁছানোর কথা থাকলেও তা হয়নি। অন্যবারের মতো শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে এবার আর ‘বই উৎসব’ও হয়নি। সব শিক্ষার্থীও সব বই পায়নি। যারা পেয়েছে তারাও বছরের প্রথম দিনে সর্বোচ্চ তিনটি বই পেয়েছে। কারণ, ৪০ কোটির বেশি বই দরকার হলেও বছরের শেষ দিন পর্যন্ত ছাপা হয়েছিল মাত্র সাড়ে ৬ কোটি বই। সব উপজেলায় বই পাঠানোও হয়নি।
সর্বশেষ গত ৯ জানুয়ারী (বৃহস্পতিবার) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছিলেন, আগামী মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই পৌঁছে যাবে। ওই দিন ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
এনসিটিবি সূত্র জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং ক্ষমতার পটপরিবর্তনের কারণে পাঠ্যবই ছাপানোর দরপত্র, পুনঃ দরপত্র প্রক্রিয়ায় এবার অনেক দেরি হয়েছে। নতুন শিক্ষাক্রম বাতিল, বইয়ে সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন হয়েছে। এতে দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে অক্টোবরে। কয়েকটি বইয়ের দরপত্র প্রক্রিয়া এখনো চলছে। অন্যান্য বছর দরপত্র প্রক্রিয়া জুনে শেষ হয়েছিল। এ ছাড়া এবার মানসম্মত কাগজ ও কালির ব্যাপক সংকট ছিল। সব মিলিয়ে সময়মতো বই ছাপানো শুরু করা যায়নি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দিতে আমরা কাজ করছি। আশা করছি, সব শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রথম দিনই অন্তত তিনটি বই পাবে। জানুয়ারি মাসেই সব বই হাতে পাবে শিক্ষার্থীরা। তবে প্রথম দিন সব বইয়ের সফট কপি অনলাইনে উন্মুক্ত করা হবে।’ তিনি বলেন, অর্থের অপচয় রোধ করতেই এবার বই উৎসব হচ্ছে না।
পরে ১ জানুয়ারি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, বই বিতরণ নিয়ে ‘ষড়যন্ত্র’ হয়েছে। তিনি বলেন, কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে বই বিতরণ আটকে রাখা হয়েছিল। উপদেষ্টা বলেন, ‘কাউকে দোষারোপ করতে আমি চাই না। এর মধ্যে অনেক ষড়যন্ত্র ছিল। এমনকি বই বিতরণের ক্ষেত্রে কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে সেগুলো আটকে রাখা হয়েছিল। কত দিক থেকে আমাদের বিপরীতমুখী শক্তির সম্মুখীন হতে হয়েছে এটা কল্পনাতীত! বিপরীতমুখী শক্তি কত জায়গা থেকে আসছে সেটা আমরা বুঝতেও পারি না।’
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে বিতরণের বই খোলাবাজারে বিক্রি ও মজুতকারী চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। সেই সঙ্গে তাদের কাছে রক্ষিত দুই ট্রাক বই জব্দ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডিএমপির ডিসি (মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি বিস্তারিত জানানো হবে।’
এর আগে প্রতিবছরের মতো এবারও বছরের প্রথম দিনে সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই পৌঁছানোর কথা থাকলেও তা হয়নি। অন্যবারের মতো শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে এবার আর ‘বই উৎসব’ও হয়নি। সব শিক্ষার্থীও সব বই পায়নি। যারা পেয়েছে তারাও বছরের প্রথম দিনে সর্বোচ্চ তিনটি বই পেয়েছে। কারণ, ৪০ কোটির বেশি বই দরকার হলেও বছরের শেষ দিন পর্যন্ত ছাপা হয়েছিল মাত্র সাড়ে ৬ কোটি বই। সব উপজেলায় বই পাঠানোও হয়নি।
সর্বশেষ গত ৯ জানুয়ারী (বৃহস্পতিবার) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছিলেন, আগামী মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই পৌঁছে যাবে। ওই দিন ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
এনসিটিবি সূত্র জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং ক্ষমতার পটপরিবর্তনের কারণে পাঠ্যবই ছাপানোর দরপত্র, পুনঃ দরপত্র প্রক্রিয়ায় এবার অনেক দেরি হয়েছে। নতুন শিক্ষাক্রম বাতিল, বইয়ে সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন হয়েছে। এতে দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে অক্টোবরে। কয়েকটি বইয়ের দরপত্র প্রক্রিয়া এখনো চলছে। অন্যান্য বছর দরপত্র প্রক্রিয়া জুনে শেষ হয়েছিল। এ ছাড়া এবার মানসম্মত কাগজ ও কালির ব্যাপক সংকট ছিল। সব মিলিয়ে সময়মতো বই ছাপানো শুরু করা যায়নি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দিতে আমরা কাজ করছি। আশা করছি, সব শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রথম দিনই অন্তত তিনটি বই পাবে। জানুয়ারি মাসেই সব বই হাতে পাবে শিক্ষার্থীরা। তবে প্রথম দিন সব বইয়ের সফট কপি অনলাইনে উন্মুক্ত করা হবে।’ তিনি বলেন, অর্থের অপচয় রোধ করতেই এবার বই উৎসব হচ্ছে না।
পরে ১ জানুয়ারি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, বই বিতরণ নিয়ে ‘ষড়যন্ত্র’ হয়েছে। তিনি বলেন, কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে বই বিতরণ আটকে রাখা হয়েছিল। উপদেষ্টা বলেন, ‘কাউকে দোষারোপ করতে আমি চাই না। এর মধ্যে অনেক ষড়যন্ত্র ছিল। এমনকি বই বিতরণের ক্ষেত্রে কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে সেগুলো আটকে রাখা হয়েছিল। কত দিক থেকে আমাদের বিপরীতমুখী শক্তির সম্মুখীন হতে হয়েছে এটা কল্পনাতীত! বিপরীতমুখী শক্তি কত জায়গা থেকে আসছে সেটা আমরা বুঝতেও পারি না।’
রাজধানীর মধ্যবাড্ডা ও গাবতলীতে অবস্থিত গুলশান লিটারেসি প্রোগ্রাম স্কুলের সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে চক্ষুসেবা প্রদান ও চশমা বিতরণ করেছে মানবিক সাহায্য সংস্থা (এমএসএস)। এমএসএস আই কেয়ার প্রোগ্রামের উদ্যোগে মোট ২৭ জন শিক্ষার্থীকে বিনা মূল্যে চশমা দেওয়া হয়।
৩০ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে আট দিনে ৪৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদ, দেশীয় অস্ত্র, মাদক ও চোরাই মালামাল উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
৩২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট এলাকায় শহীদুল ইসলাম শহীদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ২৩১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করলেন আদালত।
৪১ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দা উপজেলায় পাখি বেগম (৩০) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার হলুদঘর পশ্চিমপাড়া গ্রামে রাস্তার পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪৩ মিনিট আগে