নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাগর-রুনি হত্যা মামলা তদন্তের জন্য আদালতের কাছে ৯৫ বার সময় চেয়েছে র্যাব। আদালত সময়ও দিয়েছেন। কিন্তু এখন র্যাব যদি না পারে, তাহলে আদালতকে বলুক যে তারা পারছে না। এ মন্তব্য করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি মুরসালিন নোমানী।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির চত্বরে সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার ১১তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
ডিআরইউ সভাপতি বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যার পর ১১ বছর ধরে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। কিন্তু এই হত্যার বিচার এখনো হয়নি। সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির ক্ষেত্রে যারাই যখন ক্ষমতায় থাকুক না কেন, সবার আচরণ অভিন্ন। এর কারণ, সাংবাদিকেরা তাঁদের লেখনীর মাধ্যমে সাদাকে সাদা ও কালোকে কালো বলেন। অন্য সব হত্যার বিচার হলেও সাংবাদিক হত্যার বিচার হয় না! কিন্তু সাগর-রুনির হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই দাবি থেকে সরে যাব না। সাগর-রুনির হত্যার বিচার দাবিতে ডিআরইউ ধারাবাহিক আন্দোলন ও সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।’ এ সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ গণমাধ্যমবিরোধী সব আইন বাতিলের দাবি জানান তিনি।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘রাষ্ট্র এবং আইনের গল্প করার চেষ্টা করবেন না। আর প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে তদন্ত প্রতিবেদন যদি দাখিল করেন, তাহলে র্যাবের বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন করব। নিজেদের এলিট ফোর্স বলেন আর সাগর-রুনির হত্যার প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৯৫ বার সময় নেন! আর এর মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়, সাগর-রুনির হত্যার প্রতিবেদন দাখিলে র্যাবের সদিচ্ছার অভাব আছে। আমি প্রত্যাশা করি, র্যাবের বোধোদয় হবে এবং তারা স্বচ্ছ প্রতিবেদন দাখিল করবে।’
ডিআরইউর সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যার ১১ বছর পার হয়েছে। এই হত্যার বিচার না হওয়ার কারণে আরও ৫৪ জন সাংবাদিক হত্যা হয়েছে। যদি সাগর-রুনির হত্যার বিচার হতো, তাহলে এসব সাংবাদিক হত্যার শিকার হতেন না।’
সমাবেশে ডিআরইউর সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন ডিআরইউ সহসভাপতি দীপু সারোয়ার, যুগ্ম সম্পাদক মঈনুল আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক কাওসার আজম, নারীবিষয়ক সম্পাদক মরিয়ম মনি সেঁজুতি, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মনির মিল্লাত, ইসমাঈল হোসাইন রাসেল, কিরণ শেখ, আলী ইব্রাহিম, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী বোরহান উদ্দিন, ডিআরইউর স্থায়ী সদস্য কাজী জাহিদুল হাসান, মাজহারুল হক মান্না, তৌহিদুর রহমান, মো. আসাদুজ্জামান, মো. আবু দাউদ খান প্রমুখ।
সাগর-রুনি হত্যা মামলা তদন্তের জন্য আদালতের কাছে ৯৫ বার সময় চেয়েছে র্যাব। আদালত সময়ও দিয়েছেন। কিন্তু এখন র্যাব যদি না পারে, তাহলে আদালতকে বলুক যে তারা পারছে না। এ মন্তব্য করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি মুরসালিন নোমানী।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির চত্বরে সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার ১১তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
ডিআরইউ সভাপতি বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যার পর ১১ বছর ধরে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। কিন্তু এই হত্যার বিচার এখনো হয়নি। সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির ক্ষেত্রে যারাই যখন ক্ষমতায় থাকুক না কেন, সবার আচরণ অভিন্ন। এর কারণ, সাংবাদিকেরা তাঁদের লেখনীর মাধ্যমে সাদাকে সাদা ও কালোকে কালো বলেন। অন্য সব হত্যার বিচার হলেও সাংবাদিক হত্যার বিচার হয় না! কিন্তু সাগর-রুনির হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই দাবি থেকে সরে যাব না। সাগর-রুনির হত্যার বিচার দাবিতে ডিআরইউ ধারাবাহিক আন্দোলন ও সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।’ এ সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ গণমাধ্যমবিরোধী সব আইন বাতিলের দাবি জানান তিনি।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘রাষ্ট্র এবং আইনের গল্প করার চেষ্টা করবেন না। আর প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে তদন্ত প্রতিবেদন যদি দাখিল করেন, তাহলে র্যাবের বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন করব। নিজেদের এলিট ফোর্স বলেন আর সাগর-রুনির হত্যার প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৯৫ বার সময় নেন! আর এর মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়, সাগর-রুনির হত্যার প্রতিবেদন দাখিলে র্যাবের সদিচ্ছার অভাব আছে। আমি প্রত্যাশা করি, র্যাবের বোধোদয় হবে এবং তারা স্বচ্ছ প্রতিবেদন দাখিল করবে।’
ডিআরইউর সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যার ১১ বছর পার হয়েছে। এই হত্যার বিচার না হওয়ার কারণে আরও ৫৪ জন সাংবাদিক হত্যা হয়েছে। যদি সাগর-রুনির হত্যার বিচার হতো, তাহলে এসব সাংবাদিক হত্যার শিকার হতেন না।’
সমাবেশে ডিআরইউর সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন ডিআরইউ সহসভাপতি দীপু সারোয়ার, যুগ্ম সম্পাদক মঈনুল আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক কাওসার আজম, নারীবিষয়ক সম্পাদক মরিয়ম মনি সেঁজুতি, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মনির মিল্লাত, ইসমাঈল হোসাইন রাসেল, কিরণ শেখ, আলী ইব্রাহিম, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী বোরহান উদ্দিন, ডিআরইউর স্থায়ী সদস্য কাজী জাহিদুল হাসান, মাজহারুল হক মান্না, তৌহিদুর রহমান, মো. আসাদুজ্জামান, মো. আবু দাউদ খান প্রমুখ।
সহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
৫ মিনিট আগেনাটোর-বগুড়া মহাসড়কে সিংড়ার শেরকোল এলাকায় ধানের ট্রাক থেকে চাঁদাবাজির সময় বিএনপি নেতাসহ তিনজনকে আটক করেছেন সেনাবাহিনী সদস্যরা। আটককৃতরা হলেন শেরকোল ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক পলাশ আহমেদ ও জয়নাল আবেদীনের অনুসারী মিলন হোসেন। আটকের পর তাদেরকে...
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর হাউজিং এলাকা থেকে মিরাজ হোসেন শান্ত নামে এক যুবলীগ নেতাকে অবরুদ্ধ করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে হাউজিং সরকারি আবাসিক এলাকার সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে