কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার কেরানীগঞ্জে সাইফুল ইসলাম (২৬) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন খেজুরবাগ স্কুল রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় ৫-৬ জন যুবক সাইফুলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথা ও হাতে কুপিয়ে জখম করে। এ সময় দুর্বৃত্তরা তার একটি চোখও উপড়ে ফেলে।
নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহ-জামান।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাইফুল পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করত। গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন খেজুরবাগ স্কুল রোড এলাকায় ৫-৬ জন যুবক সাইফুলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথা ও হাতে কুপিয়ে জখম করে, এসময় দুর্বৃত্তরা তার একটি চোখও উপড়ে ফেলে। এ সময় তার ডাকচিৎকারে স্থানীয়রা এসে তাকে উদ্ধার করে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সাইফুল শরীয়তপুরের ভেদেরগঞ্জ থানার বাসিতপুর গ্রামের আব্দুল খালেক মিয়ার ছেলে। সে পরিবারের সঙ্গে খেজুরবাগ সাতপাখি এলাকায় আওলাদ মিয়ার বাড়িতে ভাড়ায় বসবাস করত।
নিহতের মেঝো বোন তানিয়া বেগম বলেন, আমার ভাই গার্মেন্টসের মালের ব্যবসা করত। পাশাপাশি পুলিশের সোর্সের কাজ করত। এলাকার অনেক মাদক ব্যবসায়ীকে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার কারণে তারাই আমার ভাইকে হত্যা করেছে। হত্যাকারীরা আমার ভাইকে হত্যার পর আমাদের ঘরের দরজায় লাথি মেরে আমাকে বলে তোর ভাইকে মেরে ফেলে রেখে এসেছি, যা গিয়ে লাশ নিয়ে আয়। আমি ভয়ে তখন দরজা খুলিনি। পরে তারা চলে গেলে দৌড়ে গিয়ে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। আমার ভাইকে আশেপাশের লোকেরা ধরে হাসপাতালে নিয়ে গেছে।
এরপর হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারি সাইফুল মারা গেছে। তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তারা আমার ভাইয়ের চোখ পর্যন্ত উপড়ে ফেলেছে।
নিহতের বড় বোন লাকি বেগম বলেন, ‘আমরা ৪ বোনের একমাত্র ভাই সাইফুল। পুলিশের সোর্সের কাজ করত বলে এলাকায় তার অনেক শত্রু ছিল। জানে আলম, রাজন, কালা সুমন, সুমনসহ ৭-৮ জন মিলে আমার ভাইকে ফোন করে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ-জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন। ইতিমধ্যেই হত্যাকারীদের শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
ঢাকার কেরানীগঞ্জে সাইফুল ইসলাম (২৬) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন খেজুরবাগ স্কুল রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় ৫-৬ জন যুবক সাইফুলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথা ও হাতে কুপিয়ে জখম করে। এ সময় দুর্বৃত্তরা তার একটি চোখও উপড়ে ফেলে।
নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহ-জামান।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাইফুল পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করত। গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন খেজুরবাগ স্কুল রোড এলাকায় ৫-৬ জন যুবক সাইফুলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথা ও হাতে কুপিয়ে জখম করে, এসময় দুর্বৃত্তরা তার একটি চোখও উপড়ে ফেলে। এ সময় তার ডাকচিৎকারে স্থানীয়রা এসে তাকে উদ্ধার করে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সাইফুল শরীয়তপুরের ভেদেরগঞ্জ থানার বাসিতপুর গ্রামের আব্দুল খালেক মিয়ার ছেলে। সে পরিবারের সঙ্গে খেজুরবাগ সাতপাখি এলাকায় আওলাদ মিয়ার বাড়িতে ভাড়ায় বসবাস করত।
নিহতের মেঝো বোন তানিয়া বেগম বলেন, আমার ভাই গার্মেন্টসের মালের ব্যবসা করত। পাশাপাশি পুলিশের সোর্সের কাজ করত। এলাকার অনেক মাদক ব্যবসায়ীকে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার কারণে তারাই আমার ভাইকে হত্যা করেছে। হত্যাকারীরা আমার ভাইকে হত্যার পর আমাদের ঘরের দরজায় লাথি মেরে আমাকে বলে তোর ভাইকে মেরে ফেলে রেখে এসেছি, যা গিয়ে লাশ নিয়ে আয়। আমি ভয়ে তখন দরজা খুলিনি। পরে তারা চলে গেলে দৌড়ে গিয়ে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। আমার ভাইকে আশেপাশের লোকেরা ধরে হাসপাতালে নিয়ে গেছে।
এরপর হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারি সাইফুল মারা গেছে। তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তারা আমার ভাইয়ের চোখ পর্যন্ত উপড়ে ফেলেছে।
নিহতের বড় বোন লাকি বেগম বলেন, ‘আমরা ৪ বোনের একমাত্র ভাই সাইফুল। পুলিশের সোর্সের কাজ করত বলে এলাকায় তার অনেক শত্রু ছিল। জানে আলম, রাজন, কালা সুমন, সুমনসহ ৭-৮ জন মিলে আমার ভাইকে ফোন করে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ-জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন। ইতিমধ্যেই হত্যাকারীদের শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৯ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে