ঢাবি প্রতিনিধি
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের আইডি। তবে ডিবি কার্যালয় থেকে ছাড়া পাওয়া বাকি তিন সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের ও নুসরাত তাবাসসুমের আইডি দেখা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে ৬ সমন্বয়কের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কাউকেই মোবাইলে পাওয়া যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ছয় সমন্বয়কের স্বজনদের উপস্থিতিতে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় এবং নিজেদের গাড়িতে করে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। বের হয়ে ফেসবুকে নিজের আইডিতে এক স্ট্যাটাসে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তবে স্ট্যাটাস দেওয়ার ঘণ্টা না পেরোতেই তাঁর আইডি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এর আগে গোয়েন্দা বিভাগের দেওয়া গাড়িতে বাড়ি ফেরার পথে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ৩২ ঘণ্টা অনশনে ছিলাম। আমাদেরকে আলাদা-আলাদাভাবে ছেড়েছে কিছুক্ষণ আগে। আমি গ্রামের দিকে যাচ্ছি। ডিবি থেকে আমাদেরকে গাড়ি দিয়ে দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিবিতে ছয়জন আমরা একসঙ্গে ছিলাম না। খাওয়ার সময় এবং কনফারেন্সের সময় আমাদের দেখা হয়েছে। সেখানেও আমাদের সবার কথাবার্তা হয় নাই। বিষয়গুলো নিয়ে আমরা একসঙ্গে বসে কথা বলব।’
নির্যাতনের বিষয়ে জানতে চাইলে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ছয়জনকে যেহেতু ছয়ভাবে রেখেছিল। ব্যক্তিগতভাবে আমার সাথে আচার-আচরণ বেশ ইতিবাচক হয়েছে—এটা আমি বলতে পারি না। এটাকে সিকিউরিটি বা নিরাপত্তা বলা চলে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পূর্ণাঙ্গ একটা বক্তব্য দেব। আমাদের সঙ্গে যা যা হয়েছে, সার্বিক বিষয়ে।’
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ছয়জনকে ছয়ভাবে ট্রিট করেছে। আমি এমনও শুনছি যে ঝুলাইয়া পিটাইছে। এখন সার্বিকভাবে এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা সবাই একসাথে কথা বলব। আর আমরা গত সাত-আট দিন দেশে কী হইছে, কিছুই জানি না। আমরা সম্পূর্ণ নেটওয়ার্কের বাইরে ছিলাম।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের আইডি। তবে ডিবি কার্যালয় থেকে ছাড়া পাওয়া বাকি তিন সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের ও নুসরাত তাবাসসুমের আইডি দেখা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে ৬ সমন্বয়কের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কাউকেই মোবাইলে পাওয়া যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ছয় সমন্বয়কের স্বজনদের উপস্থিতিতে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় এবং নিজেদের গাড়িতে করে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। বের হয়ে ফেসবুকে নিজের আইডিতে এক স্ট্যাটাসে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তবে স্ট্যাটাস দেওয়ার ঘণ্টা না পেরোতেই তাঁর আইডি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এর আগে গোয়েন্দা বিভাগের দেওয়া গাড়িতে বাড়ি ফেরার পথে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ৩২ ঘণ্টা অনশনে ছিলাম। আমাদেরকে আলাদা-আলাদাভাবে ছেড়েছে কিছুক্ষণ আগে। আমি গ্রামের দিকে যাচ্ছি। ডিবি থেকে আমাদেরকে গাড়ি দিয়ে দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিবিতে ছয়জন আমরা একসঙ্গে ছিলাম না। খাওয়ার সময় এবং কনফারেন্সের সময় আমাদের দেখা হয়েছে। সেখানেও আমাদের সবার কথাবার্তা হয় নাই। বিষয়গুলো নিয়ে আমরা একসঙ্গে বসে কথা বলব।’
নির্যাতনের বিষয়ে জানতে চাইলে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ছয়জনকে যেহেতু ছয়ভাবে রেখেছিল। ব্যক্তিগতভাবে আমার সাথে আচার-আচরণ বেশ ইতিবাচক হয়েছে—এটা আমি বলতে পারি না। এটাকে সিকিউরিটি বা নিরাপত্তা বলা চলে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পূর্ণাঙ্গ একটা বক্তব্য দেব। আমাদের সঙ্গে যা যা হয়েছে, সার্বিক বিষয়ে।’
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ছয়জনকে ছয়ভাবে ট্রিট করেছে। আমি এমনও শুনছি যে ঝুলাইয়া পিটাইছে। এখন সার্বিকভাবে এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা সবাই একসাথে কথা বলব। আর আমরা গত সাত-আট দিন দেশে কী হইছে, কিছুই জানি না। আমরা সম্পূর্ণ নেটওয়ার্কের বাইরে ছিলাম।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৮ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৮ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৮ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৮ ঘণ্টা আগে