সুলতান মাহমুদ, ঢাকা
রাজধানীর মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল মসজিদে ছেলে ইব্রাহিমকে (২) নিয়ে মাগরিবের নামাজ পড়তে গিয়েছিলেন মো. রানা মিয়া। ফরজ নামাজের জামাত শুরু হলে প্রথম রাকাতের সিজদার সময় ছেলে পাশ থেকে উঠে মসজিদ মাঠে চলে যায়। ফরজ নামাজ শেষ করেই বের হয়ে আর ছেলেকে পাননি রানা মিয়া।
গত বছরের ১১ আগস্টের ঘটনা এটি। বনানী থানায় মামলা করেন রানা। কিন্তু ঘটনার পর ১৬ মাস পার হলেও ছেলের কোনো সন্ধান পাননি। পুলিশ বলছে, তাঁরা এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১১ আগস্ট সন্ধ্যায় দুই বছর বয়সী ছেলে মো. ইব্রাহিমকে সঙ্গে নিয়ে বনানী থানাধীন সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজ পড়তে যান। ফরজ নামাজের প্রথম রাকাতের সিজদার সময় ছেলে হঠাৎ বাবার পাশ থেকে উঠে বেরিয়ে মসজিদ মাঠে চলে যায়। ফরজ নামাজ শেষ করেই ছেলেকে খুঁজতে করতে রানা। না পেয়ে মসজিদের মুসল্লিসহ স্থানীদের বিষয়টি জানান। সম্ভাব্য সবস্থানে খোঁজাখুঁজি চলতে থাকে। মসজিদ থেকে মাইকিং করা হয়।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, শিশুটিকে না পেয়ে সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতায় আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখতে শুরু করেন রানা মিয়া। একপর্যায়ে লাকিখান জামে মসজিদের বাইরে উত্তর দিকে স্থাপিত সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখতে পান, আনুমানিক ৪০ বছর বয়সী অপরিচিত এক নারী ওই দিন সন্ধ্যায় ইব্রাহিমকে জোর করে কোলে তুলে দ্রুত হেঁটে যাচ্ছেন।
রানা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বনানী থানায় মামলা করার কিছুদিন পর ডিবিতে মামলা তদন্তের জন্য পাঠানো হয়। এরপর ডিবি থেকে পিবিআইতে পাঠানো হয়। বর্তমানে পিবিআই তদন্ত করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছেলেকে এখনো পাইনি। মনে হচ্ছে কেউ ভালো মতো তদন্ত করছে না। বাচ্চা কই গেল, মহিলা কই গেল, পুলিশ আজ পর্যন্ত কোনো খবর দিতে পারে নাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) উপপুলিশ পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. কবির হোসেন শুধু বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি।’ এ নিয়ে কোনো অগ্রগতি হয়েছে কি না সে ব্যাপারে তিনি কোনো কথা বলেননি।
রাজধানীর মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল মসজিদে ছেলে ইব্রাহিমকে (২) নিয়ে মাগরিবের নামাজ পড়তে গিয়েছিলেন মো. রানা মিয়া। ফরজ নামাজের জামাত শুরু হলে প্রথম রাকাতের সিজদার সময় ছেলে পাশ থেকে উঠে মসজিদ মাঠে চলে যায়। ফরজ নামাজ শেষ করেই বের হয়ে আর ছেলেকে পাননি রানা মিয়া।
গত বছরের ১১ আগস্টের ঘটনা এটি। বনানী থানায় মামলা করেন রানা। কিন্তু ঘটনার পর ১৬ মাস পার হলেও ছেলের কোনো সন্ধান পাননি। পুলিশ বলছে, তাঁরা এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১১ আগস্ট সন্ধ্যায় দুই বছর বয়সী ছেলে মো. ইব্রাহিমকে সঙ্গে নিয়ে বনানী থানাধীন সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজ পড়তে যান। ফরজ নামাজের প্রথম রাকাতের সিজদার সময় ছেলে হঠাৎ বাবার পাশ থেকে উঠে বেরিয়ে মসজিদ মাঠে চলে যায়। ফরজ নামাজ শেষ করেই ছেলেকে খুঁজতে করতে রানা। না পেয়ে মসজিদের মুসল্লিসহ স্থানীদের বিষয়টি জানান। সম্ভাব্য সবস্থানে খোঁজাখুঁজি চলতে থাকে। মসজিদ থেকে মাইকিং করা হয়।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, শিশুটিকে না পেয়ে সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতায় আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখতে শুরু করেন রানা মিয়া। একপর্যায়ে লাকিখান জামে মসজিদের বাইরে উত্তর দিকে স্থাপিত সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখতে পান, আনুমানিক ৪০ বছর বয়সী অপরিচিত এক নারী ওই দিন সন্ধ্যায় ইব্রাহিমকে জোর করে কোলে তুলে দ্রুত হেঁটে যাচ্ছেন।
রানা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বনানী থানায় মামলা করার কিছুদিন পর ডিবিতে মামলা তদন্তের জন্য পাঠানো হয়। এরপর ডিবি থেকে পিবিআইতে পাঠানো হয়। বর্তমানে পিবিআই তদন্ত করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছেলেকে এখনো পাইনি। মনে হচ্ছে কেউ ভালো মতো তদন্ত করছে না। বাচ্চা কই গেল, মহিলা কই গেল, পুলিশ আজ পর্যন্ত কোনো খবর দিতে পারে নাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) উপপুলিশ পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. কবির হোসেন শুধু বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি।’ এ নিয়ে কোনো অগ্রগতি হয়েছে কি না সে ব্যাপারে তিনি কোনো কথা বলেননি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে