নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের আওতাধীন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) পদে নিয়োগের ফলাফল বাতিলের নোটিশ বাতিল করে দ্রুত ফল প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন নিয়োগ প্রত্যাশীরা। অন্যথায় আইনি পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবেন বলে জানিয়েছেন তারা।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানিয়েছেন পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদে নিয়োগ প্রত্যাশীরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নিয়োগ প্রত্যাশী কানিজ মারিয়া ও ফৌজিয়া আক্তার বলেন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর ২০২০ সালের ১০ মার্চ পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) পদে এক হাজার ৮০ জন প্রশিক্ষণার্থী মনোনয়নের বিজ্ঞপ্তি জারি করে। বিজ্ঞপ্তির আলোকে প্রায় ৩ লাখ ৩১ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন।
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দীর্ঘ তিন বছর পর ২০২৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি এই পদের লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। লিখিত পরীক্ষার ফলাফল ওই বছরের ১১ মে প্রকাশ করা হয় এবং ২৫ মে থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। তবে মৌখিক পরীক্ষার ৮ মাস পরেও ফলাফল প্রকাশ না করে উল্টো দুর্নীতির অজুহাতে নিয়োগ বাতিলের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।
ফৌজিয়া আক্তার বলেন, ‘ছিটমহলের বাসিন্দা হওয়ায় এবং আমার এনআইডি না থাকায় আমি ২০১৫ সাল পর্যন্ত কোনো সরকারি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারিনি। চার বছর ধরে আমরা এই নিয়োগের অপেক্ষায় ছিলাম। এখন আমার চাকরির বয়সও শেষ। আমি এখন কি করবো জানি না।’
আরেক নিয়োগ প্রত্যাশী রিপা সুলতানা বলেন, ‘নিয়োগ বাতিলের এক সপ্তাহ আগেও বলেছে রেজাল্ট দিবে। আমার মা ছোটকালে মারা গেছেন, আমি খুব কষ্ট করে পড়াশোনা করেছি। এটাই আমার শেষ সুযোগ ছিল। কোনো সমস্যা না পাওয়ার পরেও কেন আমাদের রেজাল্ট বাতিল হলো।’
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা অভিযোগ করেন, লিখিত পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগে এই নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। তাহলে কেন লিখিত পরীক্ষার পর আবার ভাইভা নেওয়া হয়েছে? আবার পত্রিকার মাধ্যমে আমরা জেনেছি এর জন্য যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারাও কোনো অনিয়ম পাননি। তাহলে কেন এই নিয়োগ বাতিল হবে? যাদের নামে অভিযোগ রয়েছে তাদের পরীক্ষা বাতিল করা হলো না কেন?
তারা জানান, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আর্থিক লেনদেন ও অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত সচিবসহ চার সদস্যের কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করা হয়। তদন্তে অভিযোগের পক্ষে কোনো ধরনের সত্যতা না পেয়ে বিষয়টি নথিভুক্ত করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, আমরা চাই নিয়োগ বাতিলের নোটিশ প্রত্যাহার করে দ্রুত ফলাফল ঘোষণা করা হোক। যদি না করে তাহলে আমরা আইনি পদক্ষেপসহ কঠোর কর্মসূচি নিয়ে বাধ্য হব। সংবাদ সম্মেলনে জান্নাতুল গুলশান আরা, প্রিয়াঙ্কা, সানজিদা লিজা, বনলতা, নিপা সুলতানাসহ প্রায় অর্ধশত নিয়োগ প্রত্যাশী উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের আওতাধীন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) পদে নিয়োগের ফলাফল বাতিলের নোটিশ বাতিল করে দ্রুত ফল প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন নিয়োগ প্রত্যাশীরা। অন্যথায় আইনি পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবেন বলে জানিয়েছেন তারা।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানিয়েছেন পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদে নিয়োগ প্রত্যাশীরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নিয়োগ প্রত্যাশী কানিজ মারিয়া ও ফৌজিয়া আক্তার বলেন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর ২০২০ সালের ১০ মার্চ পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) পদে এক হাজার ৮০ জন প্রশিক্ষণার্থী মনোনয়নের বিজ্ঞপ্তি জারি করে। বিজ্ঞপ্তির আলোকে প্রায় ৩ লাখ ৩১ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন।
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দীর্ঘ তিন বছর পর ২০২৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি এই পদের লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। লিখিত পরীক্ষার ফলাফল ওই বছরের ১১ মে প্রকাশ করা হয় এবং ২৫ মে থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। তবে মৌখিক পরীক্ষার ৮ মাস পরেও ফলাফল প্রকাশ না করে উল্টো দুর্নীতির অজুহাতে নিয়োগ বাতিলের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।
ফৌজিয়া আক্তার বলেন, ‘ছিটমহলের বাসিন্দা হওয়ায় এবং আমার এনআইডি না থাকায় আমি ২০১৫ সাল পর্যন্ত কোনো সরকারি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারিনি। চার বছর ধরে আমরা এই নিয়োগের অপেক্ষায় ছিলাম। এখন আমার চাকরির বয়সও শেষ। আমি এখন কি করবো জানি না।’
আরেক নিয়োগ প্রত্যাশী রিপা সুলতানা বলেন, ‘নিয়োগ বাতিলের এক সপ্তাহ আগেও বলেছে রেজাল্ট দিবে। আমার মা ছোটকালে মারা গেছেন, আমি খুব কষ্ট করে পড়াশোনা করেছি। এটাই আমার শেষ সুযোগ ছিল। কোনো সমস্যা না পাওয়ার পরেও কেন আমাদের রেজাল্ট বাতিল হলো।’
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা অভিযোগ করেন, লিখিত পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগে এই নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। তাহলে কেন লিখিত পরীক্ষার পর আবার ভাইভা নেওয়া হয়েছে? আবার পত্রিকার মাধ্যমে আমরা জেনেছি এর জন্য যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারাও কোনো অনিয়ম পাননি। তাহলে কেন এই নিয়োগ বাতিল হবে? যাদের নামে অভিযোগ রয়েছে তাদের পরীক্ষা বাতিল করা হলো না কেন?
তারা জানান, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আর্থিক লেনদেন ও অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত সচিবসহ চার সদস্যের কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করা হয়। তদন্তে অভিযোগের পক্ষে কোনো ধরনের সত্যতা না পেয়ে বিষয়টি নথিভুক্ত করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, আমরা চাই নিয়োগ বাতিলের নোটিশ প্রত্যাহার করে দ্রুত ফলাফল ঘোষণা করা হোক। যদি না করে তাহলে আমরা আইনি পদক্ষেপসহ কঠোর কর্মসূচি নিয়ে বাধ্য হব। সংবাদ সম্মেলনে জান্নাতুল গুলশান আরা, প্রিয়াঙ্কা, সানজিদা লিজা, বনলতা, নিপা সুলতানাসহ প্রায় অর্ধশত নিয়োগ প্রত্যাশী উপস্থিত ছিলেন।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১১ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৮ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৩ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৭ মিনিট আগে