প্রতিনিধি, শরীয়তপুর
করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নতুন করে ৪০টি শয্যা বাড়ানো হয়েছে। অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থা না থাকায় হাসপাতালের তিনটি সাধারণ ওয়ার্ড বন্ধ করে এ ব্যবস্থা চালু করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল সূত্র জানা যায়, গত বছর মার্চে হাসপাতালে ২০ শয্যার করোনা ইউনিট চালু করা হয়েছিল। পরে করোনা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় জুন মাসের শেষ সপ্তাহে ডায়রিয়া ওয়ার্ড বন্ধ করে ওই ওয়ার্ডের ১৫ শয্যাকে করোনার ইয়েলো জোন করা হয়। তারপরেও করোনা ইউনিট ও ইয়েলো জোনে রোগীর স্থান সংকুলান না হওয়ায় তৃতীয় তলায় দুটি সার্জারি ওয়ার্ড বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে আরও ২৫ শয্যার করোনা ইয়েলো জোন চালু করা হয়েছে। এখন শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে এক সঙ্গে ৬০ জন করোনা রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে। প্রত্যেকটি শয্যার পাশে সেন্ট্রাল অক্সিজেনের লাইন চালু করা হয়েছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, জেলায় এ পর্যন্ত ১৭ হাজার ৫৫১ ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৪ হাজার ৩৯৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন ৫০ জন। বর্তমানে করোনায় আক্রান্ত হয়ে জেলার ১ হাজার ৩৬০ জন বিভিন্ন হাসপাতাল ও বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ পর্যন্ত শরীয়তপুরে পাঁচ দফায় ৯৯ হাজার ডোজ টিকা এসেছে। যার মধ্যে ৪৭ হাজার ৭৬০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকার জন্য এ পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ৭৬ হাজার জন।
উপজেলার করোনা আক্রান্ত এক ব্যক্তির ছেলে বলেন, আমার বাবা চার দিন থেকে অসুস্থ। তাঁর করোনা হয়েছে। কিন্তু করোনা ইউনিটের শয্যা ফাঁকা না থাকায় সার্জারি ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা করোনা ইয়েলো জোনে ভর্তি করানো হয়েছে। সেখানে তাঁকে অন্য রোগীদের সঙ্গে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মুনীর আহমদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলায় করোনা সংক্রমণ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন দুই শতাধিক মানুষের করোনা শনাক্ত হচ্ছে। এর পুরো চাপ জেলা হাসপাতালে পড়ছে। করোনার ২০ শয্যার ইউনিটে কোনো জায়গা ফাঁকা নেই। রোগীর চাপ সামলাতে তিনটি সাধারণ ওয়ার্ড ফাঁকা করে আরও ৪০টি শয্যা করোনা চিকিৎসার জন্য চালু করা হয়েছে।
করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নতুন করে ৪০টি শয্যা বাড়ানো হয়েছে। অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থা না থাকায় হাসপাতালের তিনটি সাধারণ ওয়ার্ড বন্ধ করে এ ব্যবস্থা চালু করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল সূত্র জানা যায়, গত বছর মার্চে হাসপাতালে ২০ শয্যার করোনা ইউনিট চালু করা হয়েছিল। পরে করোনা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় জুন মাসের শেষ সপ্তাহে ডায়রিয়া ওয়ার্ড বন্ধ করে ওই ওয়ার্ডের ১৫ শয্যাকে করোনার ইয়েলো জোন করা হয়। তারপরেও করোনা ইউনিট ও ইয়েলো জোনে রোগীর স্থান সংকুলান না হওয়ায় তৃতীয় তলায় দুটি সার্জারি ওয়ার্ড বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে আরও ২৫ শয্যার করোনা ইয়েলো জোন চালু করা হয়েছে। এখন শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে এক সঙ্গে ৬০ জন করোনা রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে। প্রত্যেকটি শয্যার পাশে সেন্ট্রাল অক্সিজেনের লাইন চালু করা হয়েছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, জেলায় এ পর্যন্ত ১৭ হাজার ৫৫১ ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৪ হাজার ৩৯৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন ৫০ জন। বর্তমানে করোনায় আক্রান্ত হয়ে জেলার ১ হাজার ৩৬০ জন বিভিন্ন হাসপাতাল ও বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ পর্যন্ত শরীয়তপুরে পাঁচ দফায় ৯৯ হাজার ডোজ টিকা এসেছে। যার মধ্যে ৪৭ হাজার ৭৬০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকার জন্য এ পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ৭৬ হাজার জন।
উপজেলার করোনা আক্রান্ত এক ব্যক্তির ছেলে বলেন, আমার বাবা চার দিন থেকে অসুস্থ। তাঁর করোনা হয়েছে। কিন্তু করোনা ইউনিটের শয্যা ফাঁকা না থাকায় সার্জারি ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা করোনা ইয়েলো জোনে ভর্তি করানো হয়েছে। সেখানে তাঁকে অন্য রোগীদের সঙ্গে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মুনীর আহমদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলায় করোনা সংক্রমণ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন দুই শতাধিক মানুষের করোনা শনাক্ত হচ্ছে। এর পুরো চাপ জেলা হাসপাতালে পড়ছে। করোনার ২০ শয্যার ইউনিটে কোনো জায়গা ফাঁকা নেই। রোগীর চাপ সামলাতে তিনটি সাধারণ ওয়ার্ড ফাঁকা করে আরও ৪০টি শয্যা করোনা চিকিৎসার জন্য চালু করা হয়েছে।
আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
২৩ মিনিট আগেএক সময়ে পথে পথে ছুটে চলা ‘লেইস ফিতা ফেরিওয়ালারা’ আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। শহর ও গ্রামের রাস্তায় রাস্তায় বাড়িতে বাড়িতে ঘুরে ঘুরে নারীদের শখের সাজসজ্জার জিনিস বিক্রি করতে এখন আর দেখা যায় না। আধুনিকতার ছোঁয়ায় আজ তা বিলুপ্তির পথে।
৩৫ মিনিট আগেচাঁদপুর শহরের একমাত্র বাইপাস সড়ক হচ্ছে ‘চাঁদপুর-ফরিদগঞ্জ বাইপাস সড়ক’। শহরের যানজট নিরসনে দেড় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটি ব্যবহার হলেও দীর্ঘ দিন সংস্কার না করায় এখন মরণ ফাঁদে ফরিণত হয়েছে। সড়কজুড়ে গর্ত সৃষ্টি হয়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন এলাকাবাসী।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীতে ডুবে গিয়ে নিখোঁজ হওয়ার প্রায় ১৩ ঘণ্টা পর ভেসে উঠেছে শিশু নাজিমের (৭) মরদেহ। আজ বুধবার (২০ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ডুবে যাওয়ার ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে তার মরদেহ ভেসে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগে