নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুক্রবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের গেট দিয়ে বের হচ্ছিলেন ব্যবসায় অনুষদভুক্ত ‘গ’ ইউনিটের ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা। কারো চোখে-মুখে আনন্দ, কারো হতাশা, কারো ভয়। কেউ আবার অভিভাবককে দেখে আবেগ তাড়িত হয়ে পড়ছেন। তবে সবগুলো চোখে একটাই স্বপ্ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সিট। সেই একটি সিট পেতে চাইলে ডিঙাতে হবে ৩২ জনকে। ‘গ’ ইউনিটে ৯৩০ আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৩০ হাজার ৬৯৫ জন।
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মণিরা, প্রীতি ও সানজিদা বসেছিলেন পরীক্ষায়। হল থেকে বের হয়ে নিজেদের মধ্যে মিলিয়ে নিচ্ছেন তাঁদের দেওয়া উত্তরগুলো। কিছু মিলছে, কিছু মিলছে না। কিছুটা থাকছে অজানা।
কেউ কেউ আবার বলছেন, নিজেদের ভয়ের কারণেই পরীক্ষা ভালো হয়নি। ভিকারুননিসা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী রাফা জানালেন, নিজের কারণেই পরীক্ষা খুব একটা ভালো দিতে পারেননি। রাফা বলেন, ‘আসলে প্রশ্ন বিগত বছরগুলোর মতোই হয়েছে। আমি নিজেই আসলে হলে ঢুকে ঘাবড়ে গেছি। একটু সময় নিয়েছি ঠিক হওয়ার। বাকিটা আল্লার ইচ্ছা।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রাজেস দাস বলেন, ‘আমার মোটামুটি ভালোই হয়েছে। ইংরেজি লিখিত পার্টে একটু সমস্যা হয়েছে। এটা আমার নিজের সীমাবদ্ধতা।’
বদরুন্নেসা মহিলা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মোরশিদা খানম বলেন, ‘পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছে। আমার মা আমাকে সব সময় অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। আমি পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে বের হয়ে মাকে খুঁজছি। মাই আমার সবকিছু। মা-বাবা এবং শিক্ষকদের দোয়ায় আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাব, ইনশাআল্লাহ।’
অঙ্ক বেশি, সময় কম
শিক্ষার্থীরা বলছেন, এবারের প্রশ্ন মোটামুটি সহজ ছিল। তবে বেশি সময় দিতে হয়েছে অঙ্কে। পরীক্ষার্থী জান্নাতুল নাঈম রুহী বলেন, ‘প্রশ্ন এভারেজ হয়েছে। তবে অ্যাকাউন্টিংয়ের অঙ্কটা একটু বেশিই ছিল। এই সময়ের মধ্যে এত অঙ্ক আসলে করে ওঠা সম্ভব হয় না।’
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মণিরা বলেন, ‘লিখিত অংশটা ঠিক আছে, কিন্তু এমসিকিউতে অনেক অঙ্ক দেওয়ায় সময়টা ওখানে একটু বেশিই লেগেছে। কিন্তু এত সময় ছিল না হাতে। নাম, রোল নম্বরের ঘর পূরণ করা, শিক্ষকদের খাতা সাইন করা—সব মিলিয়ে আবার সেখানেও কিছু সময় চলে যায়। আশা করছি হবে, আবার না-ও হতে পারে।’
শুক্রবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের গেট দিয়ে বের হচ্ছিলেন ব্যবসায় অনুষদভুক্ত ‘গ’ ইউনিটের ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা। কারো চোখে-মুখে আনন্দ, কারো হতাশা, কারো ভয়। কেউ আবার অভিভাবককে দেখে আবেগ তাড়িত হয়ে পড়ছেন। তবে সবগুলো চোখে একটাই স্বপ্ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সিট। সেই একটি সিট পেতে চাইলে ডিঙাতে হবে ৩২ জনকে। ‘গ’ ইউনিটে ৯৩০ আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৩০ হাজার ৬৯৫ জন।
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মণিরা, প্রীতি ও সানজিদা বসেছিলেন পরীক্ষায়। হল থেকে বের হয়ে নিজেদের মধ্যে মিলিয়ে নিচ্ছেন তাঁদের দেওয়া উত্তরগুলো। কিছু মিলছে, কিছু মিলছে না। কিছুটা থাকছে অজানা।
কেউ কেউ আবার বলছেন, নিজেদের ভয়ের কারণেই পরীক্ষা ভালো হয়নি। ভিকারুননিসা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী রাফা জানালেন, নিজের কারণেই পরীক্ষা খুব একটা ভালো দিতে পারেননি। রাফা বলেন, ‘আসলে প্রশ্ন বিগত বছরগুলোর মতোই হয়েছে। আমি নিজেই আসলে হলে ঢুকে ঘাবড়ে গেছি। একটু সময় নিয়েছি ঠিক হওয়ার। বাকিটা আল্লার ইচ্ছা।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রাজেস দাস বলেন, ‘আমার মোটামুটি ভালোই হয়েছে। ইংরেজি লিখিত পার্টে একটু সমস্যা হয়েছে। এটা আমার নিজের সীমাবদ্ধতা।’
বদরুন্নেসা মহিলা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মোরশিদা খানম বলেন, ‘পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছে। আমার মা আমাকে সব সময় অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। আমি পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে বের হয়ে মাকে খুঁজছি। মাই আমার সবকিছু। মা-বাবা এবং শিক্ষকদের দোয়ায় আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাব, ইনশাআল্লাহ।’
অঙ্ক বেশি, সময় কম
শিক্ষার্থীরা বলছেন, এবারের প্রশ্ন মোটামুটি সহজ ছিল। তবে বেশি সময় দিতে হয়েছে অঙ্কে। পরীক্ষার্থী জান্নাতুল নাঈম রুহী বলেন, ‘প্রশ্ন এভারেজ হয়েছে। তবে অ্যাকাউন্টিংয়ের অঙ্কটা একটু বেশিই ছিল। এই সময়ের মধ্যে এত অঙ্ক আসলে করে ওঠা সম্ভব হয় না।’
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মণিরা বলেন, ‘লিখিত অংশটা ঠিক আছে, কিন্তু এমসিকিউতে অনেক অঙ্ক দেওয়ায় সময়টা ওখানে একটু বেশিই লেগেছে। কিন্তু এত সময় ছিল না হাতে। নাম, রোল নম্বরের ঘর পূরণ করা, শিক্ষকদের খাতা সাইন করা—সব মিলিয়ে আবার সেখানেও কিছু সময় চলে যায়। আশা করছি হবে, আবার না-ও হতে পারে।’
শেষ হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আগামীকাল বুধবার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইশতেহার থেকে শুরু করে প্রচার—সবখানে প্রার্থীরা ছিলেন সরব। তবে শেষ মুহূর্তে প্রকাশ্যে এল ছাত্রদলের অন্তর্কোন্দল।
৪ ঘণ্টা আগেস্বামী-স্ত্রী দুজনই যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হন, তবে একসঙ্গে আবাসনের ব্যবস্থা; অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের মাসিক ভর্তুকি প্রদান; লাইব্রেরি, সেমিনার ও রিডিং রুম ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা, প্রথম বর্ষ থেকে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর বৈধ সিট নিশ্চিত করা—এমন শত শত প্রতিশ্রুতি উঠে এল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ
৪ ঘণ্টা আগেঅব্যবস্থাপনাসহ নানা সংকট ও সমস্যায় জর্জরিত হয়ে আছে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাসপাতালটিতে পর্যাপ্তসংখ্যক চিকিৎসক, নার্স, সহায়ক ও পরিচ্ছন্নতাকর্মী নেই। এ দিকে হাসপাতালের ইসিজি মেশিনসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে পড়ে আছে। এতে সেখানে ঠিকমতো পরীক্ষা-নিরীক্ষাও করা
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি নিষেধাজ্ঞাকে অমান্য করে মুন্সিগঞ্জের পদ্মা ও মেঘনা নদীতে চলছে মা ইলিশ শিকারের ‘উৎসব’। দিনরাত জাল ফেলে মা ইলিশ ধরে চলেছেন অসাধু কিছু জেলে। মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসন অভিযান চালিয়েও জেলেদের রুখতে পারছে না। প্রশাসনের অভিযান শেষে কর্মকর্তারা নদী থেকে চলে গেলেই আবারও জাল ফেলছেন জেলেরা।
৫ ঘণ্টা আগে