বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ভালো খবরের পাওয়ার প্রত্যাশায় সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে থাকা সচিবালয়ের কর্মচারীরা আগামীকাল মঙ্গলবার আন্দোলন কর্মসূচিতে বিরতি দিয়েছেন। আগামীকাল সচিবালয়ের বাইরের কর্মচারী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে জনসংযোগ করবেন সচিবালয়ের কর্মচারী নেতারা।
চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আজ সোমবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের গ্রন্থাগারে অবস্থান নিয়ে কর্মবিরতি করেন কর্মচারীরা।
কর্মবিরতি শেষে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বাদিউল কবীর বলেন, ‘আজ সব মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীরা কর্মবিরতি পালন করছেন। আগামীকাল আপনারা বিশ্রামে থাকবেন। আমরা আগামীকাল সচিবালয়ের বাইরের সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে জনসংযোগ করব। সবাইকে নিয়ে একযোগে কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
সচিবালয়ের কর্মচারীদের নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখার নির্দেশনা দিয়ে বাদিউল কবীর বলেন, এমনও হতে পারে কাল এমন ঘোষণা আসবে যে আপনাদের আর আন্দোলন করার দরকার নেই।
সচিবালয়ের বাইরের অন্তত ৫০টি সংগঠন সচিবালয়ের কর্মচারীদের সংগঠনের সঙ্গে যৌথভাবে কর্মসূচি পালন করতে চায় বলে জানান বাদিউল।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কাছে কোনো ম্যাসেজ নেই। সাবেক দুজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে জুতার মালা গলায় দিয়ে ঘোরানো হচ্ছে। আজকে যারা ক্ষমতার বাহাদুরি দেখাচ্ছেন, তাদের শেখার আছে। কৃতকর্মের ফল ভোগ করতে হবে।’
কর্মচারী নেতাদের মধ্যে কেউ যেন নেতিবাচক বক্তব্য না দেন সেই অনুরোধ করেন নূরুল ইসলাম। অল্প সময়ের মধ্যে সাফল্য আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে নূরুল ইসলাম বলেন, ‘১৯৯০ সালে কেয়ারটেকার সরকার এসেছে। কোনো সরকার এ ধরনের পলিসি নিয়ে কাজ করেনি। কেয়ারটেকার সরকারের কাজ পলিসি করা না। আপনারা যা করেছেন, সেই পর্যন্ত থামেন।’
কর্মবিরতি চলাকালে কর্মচারী নেতারা তাঁদের বক্তব্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার দাবি জানান। অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন থেকে কোনোভাবেই সরা যাবে না বলে মত দেন অনেকে।
হাসনাত নামের একজন কর্মচারী বলেন, ‘উপদেষ্টা ও সচিবের দপ্তরের লোকজন হাজির হচ্ছে না। তাদের আন্দোলন কর্মসূচিতে হাজির করতে হবে। এই মুহুর্তে যুদ্ধে আছি, সামনে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই।’
চার ধরনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়াই শুধুমাত্র কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিচ্যুত করার বিধান রেখে গত ২৫ মে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। তার আগ থেকেই এই অধ্যাদেশর খসড়া বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। চাকরি অধ্যাদেশ জারির পর তাঁরা সচিবালয়ে নজিরবিহীন বিক্ষোভ-সমাবেশ এবং এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালনের পর উপদেষ্টাদের স্মারকলিপি দেন।
চাকরি অধ্যাদেশ নিয়ে কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর ভূমি সচিবের নেতৃত্বে কয়েকজন সচিব কর্মচারীদের দাবির বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানান। এরপর মন্ত্রিপরিষদ সচিব তা প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। এই অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় গত ৪ জুন আইন উপদেষ্টাকে প্রধান করে একটি কমিটি করে সরকার। এই কমিটি দুটি সভা করলেও এখনো তাদের সুপারিশ দেয়নি।
ভালো খবরের পাওয়ার প্রত্যাশায় সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে থাকা সচিবালয়ের কর্মচারীরা আগামীকাল মঙ্গলবার আন্দোলন কর্মসূচিতে বিরতি দিয়েছেন। আগামীকাল সচিবালয়ের বাইরের কর্মচারী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে জনসংযোগ করবেন সচিবালয়ের কর্মচারী নেতারা।
চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আজ সোমবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের গ্রন্থাগারে অবস্থান নিয়ে কর্মবিরতি করেন কর্মচারীরা।
কর্মবিরতি শেষে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বাদিউল কবীর বলেন, ‘আজ সব মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীরা কর্মবিরতি পালন করছেন। আগামীকাল আপনারা বিশ্রামে থাকবেন। আমরা আগামীকাল সচিবালয়ের বাইরের সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে জনসংযোগ করব। সবাইকে নিয়ে একযোগে কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
সচিবালয়ের কর্মচারীদের নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখার নির্দেশনা দিয়ে বাদিউল কবীর বলেন, এমনও হতে পারে কাল এমন ঘোষণা আসবে যে আপনাদের আর আন্দোলন করার দরকার নেই।
সচিবালয়ের বাইরের অন্তত ৫০টি সংগঠন সচিবালয়ের কর্মচারীদের সংগঠনের সঙ্গে যৌথভাবে কর্মসূচি পালন করতে চায় বলে জানান বাদিউল।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কাছে কোনো ম্যাসেজ নেই। সাবেক দুজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে জুতার মালা গলায় দিয়ে ঘোরানো হচ্ছে। আজকে যারা ক্ষমতার বাহাদুরি দেখাচ্ছেন, তাদের শেখার আছে। কৃতকর্মের ফল ভোগ করতে হবে।’
কর্মচারী নেতাদের মধ্যে কেউ যেন নেতিবাচক বক্তব্য না দেন সেই অনুরোধ করেন নূরুল ইসলাম। অল্প সময়ের মধ্যে সাফল্য আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে নূরুল ইসলাম বলেন, ‘১৯৯০ সালে কেয়ারটেকার সরকার এসেছে। কোনো সরকার এ ধরনের পলিসি নিয়ে কাজ করেনি। কেয়ারটেকার সরকারের কাজ পলিসি করা না। আপনারা যা করেছেন, সেই পর্যন্ত থামেন।’
কর্মবিরতি চলাকালে কর্মচারী নেতারা তাঁদের বক্তব্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার দাবি জানান। অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন থেকে কোনোভাবেই সরা যাবে না বলে মত দেন অনেকে।
হাসনাত নামের একজন কর্মচারী বলেন, ‘উপদেষ্টা ও সচিবের দপ্তরের লোকজন হাজির হচ্ছে না। তাদের আন্দোলন কর্মসূচিতে হাজির করতে হবে। এই মুহুর্তে যুদ্ধে আছি, সামনে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই।’
চার ধরনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়াই শুধুমাত্র কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিচ্যুত করার বিধান রেখে গত ২৫ মে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। তার আগ থেকেই এই অধ্যাদেশর খসড়া বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। চাকরি অধ্যাদেশ জারির পর তাঁরা সচিবালয়ে নজিরবিহীন বিক্ষোভ-সমাবেশ এবং এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালনের পর উপদেষ্টাদের স্মারকলিপি দেন।
চাকরি অধ্যাদেশ নিয়ে কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর ভূমি সচিবের নেতৃত্বে কয়েকজন সচিব কর্মচারীদের দাবির বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানান। এরপর মন্ত্রিপরিষদ সচিব তা প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। এই অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় গত ৪ জুন আইন উপদেষ্টাকে প্রধান করে একটি কমিটি করে সরকার। এই কমিটি দুটি সভা করলেও এখনো তাদের সুপারিশ দেয়নি।
রাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
৮ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
১৯ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
২২ মিনিট আগেমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন গণপিটুনির শিকার রূপলাল দাস ও প্রদীপ লাল। দুই হাতজোড় করে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি চোর না, ডাকাত না।’ তবুও শেষরক্ষা হয়নি রূপলাল দাস ও প্রদীপ লালের। তাঁদের সেই মর্মস্পর্শী আকুতির ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, যা দেখে অনেকেই..
২২ মিনিট আগে