হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর এবং চালা ইউনিয়নের উত্তর মেরুন্ডী ও কচুয়া এলাকায় ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে ভেকু দিয়ে মাটি কাটা শুরু হয়ে। মাটি কাটা ও পরিবহন চলে ভোর পর্যন্ত। ফসলি জমির মাটি কাটা বন্ধে উপজেলা প্রশাসনের নিকট অভিযোগ দিয়েছে রজ্জব আলীসহ কয়েকজন গ্রামবাসী গ্রামবাসী।
স্থানীয় ও অভিযোগপত্র সূত্রে জানা যায়, রামকৃষ্ণপুর গ্রামে প্রায় দুইমাস ধরে ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রি করে চলেছেন গালা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দুলাল সূত্রধর। তার মাটি পরিবহনে গত বছর সংস্কারকৃত রামকৃষ্ণপুর পাকা সড়ক থেকে নয়াকান্দি পর্যন্ত মাটির রাস্তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় আবু তালেবের বসতবাড়ির উঠানের ওপর দিয়ে মাটি পরিবহনের গাড়ি চলাচলের কারণে বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আবু তালেবের স্ত্রী আমেনা বলেন, ‘ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দুলাল সূত্রধর এবং সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য কামাল হোসেন দুই মাস ধরে ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রি করে চলেছেন। সারারাত মাটি কাটার যন্ত্র ও গাড়ির শব্দে প্রায় দুই মাস যাবৎ রাতে ঘুমাতে পারি না। বসতবাড়ির উঠানের ওপর দিয়ে মাটি পরিবহনে বাড়িঘর নষ্ট হচ্ছে। মাটি কাটতে নিষেধ করলে দুলাল সূত্রধর লোকজন নিয়ে মারধর করতে আসে, হুমকি দেয়।'
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য কামাল হোসেন বলেন, ‘আমি ফসলি জমির মাটি কাটার বিরোধী। আমি মাটি ব্যবসায়ী কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না। আমার বিরোধী পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে।’
দুলাল সূত্রধর বলেন, ‘আগে কাটলেও গতকাল থেকে মাটি কাটা বন্ধ করে দিয়েছি।’
চালা ইউনিয়নের উত্তর মেরুন্ডি এলাকায় ফসলি জমির মাটি কাটছেন চালা ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত সদস্য মো. রবিউল ইসলাম রবি, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান ফিরোজ এবং সহসভাপতি আমিনুল ইসলাম আরোজ বলে জানা গেছে।
মুঠোফোনে মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন আমিনুল ইসলাম আরোজ ও ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম।
অপরদিকে চালা ইউনিয়নের কচুয়া এলাকায় ফসলি জমির মাটি কাটছেন চালা ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান কাজী আব্দুল মজিদের ভাই কাজী বাদল এবং চালা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন মিলন বলে জানা গেছে।
কাজী বাদল বলেন, ‘আমার ভাই চেয়ারম্যান কাজী আব্দুল মজিদের সঙ্গে আমি ও মিলন মাটি কাটায় আছি।’ এদিকে মাটি কাটায় নিজে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন চালা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান কাজী আব্দুল মজিদ।
হরিরামপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাপসী রাবেয়া বলেন, ‘আমরা কয়েকবার স্পটে গিয়েছি। কিন্তু কাউকে উপস্থিত পাইনি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ফসলি জমির মাটি কাটা রোধে আমাদের অভিযান চলমান আছে। গতকাল উত্তর মেরুন্ডি গিয়েছিলাম, ওখানে কাউকে পাইনি। নিয়মিতই আমি আর এসিল্যান্ড অভিযানে যাই। কাউকে পাই না। দ্রুতই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর এবং চালা ইউনিয়নের উত্তর মেরুন্ডী ও কচুয়া এলাকায় ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে ভেকু দিয়ে মাটি কাটা শুরু হয়ে। মাটি কাটা ও পরিবহন চলে ভোর পর্যন্ত। ফসলি জমির মাটি কাটা বন্ধে উপজেলা প্রশাসনের নিকট অভিযোগ দিয়েছে রজ্জব আলীসহ কয়েকজন গ্রামবাসী গ্রামবাসী।
স্থানীয় ও অভিযোগপত্র সূত্রে জানা যায়, রামকৃষ্ণপুর গ্রামে প্রায় দুইমাস ধরে ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রি করে চলেছেন গালা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দুলাল সূত্রধর। তার মাটি পরিবহনে গত বছর সংস্কারকৃত রামকৃষ্ণপুর পাকা সড়ক থেকে নয়াকান্দি পর্যন্ত মাটির রাস্তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় আবু তালেবের বসতবাড়ির উঠানের ওপর দিয়ে মাটি পরিবহনের গাড়ি চলাচলের কারণে বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আবু তালেবের স্ত্রী আমেনা বলেন, ‘ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দুলাল সূত্রধর এবং সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য কামাল হোসেন দুই মাস ধরে ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রি করে চলেছেন। সারারাত মাটি কাটার যন্ত্র ও গাড়ির শব্দে প্রায় দুই মাস যাবৎ রাতে ঘুমাতে পারি না। বসতবাড়ির উঠানের ওপর দিয়ে মাটি পরিবহনে বাড়িঘর নষ্ট হচ্ছে। মাটি কাটতে নিষেধ করলে দুলাল সূত্রধর লোকজন নিয়ে মারধর করতে আসে, হুমকি দেয়।'
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য কামাল হোসেন বলেন, ‘আমি ফসলি জমির মাটি কাটার বিরোধী। আমি মাটি ব্যবসায়ী কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না। আমার বিরোধী পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে।’
দুলাল সূত্রধর বলেন, ‘আগে কাটলেও গতকাল থেকে মাটি কাটা বন্ধ করে দিয়েছি।’
চালা ইউনিয়নের উত্তর মেরুন্ডি এলাকায় ফসলি জমির মাটি কাটছেন চালা ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত সদস্য মো. রবিউল ইসলাম রবি, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান ফিরোজ এবং সহসভাপতি আমিনুল ইসলাম আরোজ বলে জানা গেছে।
মুঠোফোনে মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন আমিনুল ইসলাম আরোজ ও ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম।
অপরদিকে চালা ইউনিয়নের কচুয়া এলাকায় ফসলি জমির মাটি কাটছেন চালা ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান কাজী আব্দুল মজিদের ভাই কাজী বাদল এবং চালা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন মিলন বলে জানা গেছে।
কাজী বাদল বলেন, ‘আমার ভাই চেয়ারম্যান কাজী আব্দুল মজিদের সঙ্গে আমি ও মিলন মাটি কাটায় আছি।’ এদিকে মাটি কাটায় নিজে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন চালা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান কাজী আব্দুল মজিদ।
হরিরামপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাপসী রাবেয়া বলেন, ‘আমরা কয়েকবার স্পটে গিয়েছি। কিন্তু কাউকে উপস্থিত পাইনি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ফসলি জমির মাটি কাটা রোধে আমাদের অভিযান চলমান আছে। গতকাল উত্তর মেরুন্ডি গিয়েছিলাম, ওখানে কাউকে পাইনি। নিয়মিতই আমি আর এসিল্যান্ড অভিযানে যাই। কাউকে পাই না। দ্রুতই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে