নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া চিকিৎসক সাব্বির ও সার্জারি করা চিকিৎসক তাসনুভা মাহজাবিনের জামিন বাতিলের আবেদন নামঞ্জুর করা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম বাদীপক্ষের এই আবেদন নামঞ্জুর করেন।
শিশু আয়ানের বাবা ও এই মামলার বাদী শামীম আহমেদের আইনজীবী পারভিন সুলতানা শাম্মী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শাম্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকালে দুই চিকিৎসকের জামিন বাতিল চেয়ে আবেদন করেন। কিন্তু শুনানি শেষে আদালত ওই আবেদন নামঞ্জুর করেন। এর ফলে আসামিরা জামিনে থাকবেন।
রাজধানীর একটি বেসরকারি স্কুলের নার্সারির শিক্ষার্থী ছিল শিশু আয়ান। তাকে গত ৩১ ডিসেম্বর সুন্নতে খতনা করাতে সাঁতারকুলের ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাকে ফুল অ্যানেসথেসিয়া দিয়ে খতনা করা হয়।
অপারেশনের কয়েক ঘণ্টা পরও জ্ঞান না ফিরলে আয়ানকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে আট দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর ৭ জানুয়ারি দিবাগত মধ্যরাতে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
এ ঘটনায় ৯ জানুয়ারি আয়ানের বাবা শামীম আহমেদ বাদী হয়ে দায়িত্বে অবহেলার কারণে মৃত্যুর অভিযোগে বাড্ডা থানায় মামলা করেন।
১৯ জানুয়ারি আসামিরা ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিন পান।
অ্যাডভোকেট শাম্মী আরও বলেন, আয়ানের মৃত্যুর পর ঘটনার তদন্ত ও ক্ষতিপূরণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন এক আইনজীবী। রিটে এ ঘটনায় জড়িত চিকিৎসকদের সনদ বাতিলেরও আবেদন করা হয়।
অপর দিকে এ ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্ট তদন্ত কমিটিকে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেন। প্রতিবেদন দাখিল করার পর হাইকোর্ট বলেছেন, ‘ওই প্রতিবেদন লোকদেখানো প্রতিবেদন।’
বাদীপক্ষ আদালতকে বলে, ঘটনার পর বাদী এবং বাদীর পরিবারকে আসামিপক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা হচ্ছে। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এগুলো আদালতে তুলে ধরা হলে আদালত বলেন, যেহেতু জামিনযোগ্য ধারায় মামলা হয়েছে এবং আসামিরা জামিন পেয়েছেন—তাই জামিন বাতিলের আবেদন নামঞ্জুর করা হলো।
সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া চিকিৎসক সাব্বির ও সার্জারি করা চিকিৎসক তাসনুভা মাহজাবিনের জামিন বাতিলের আবেদন নামঞ্জুর করা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম বাদীপক্ষের এই আবেদন নামঞ্জুর করেন।
শিশু আয়ানের বাবা ও এই মামলার বাদী শামীম আহমেদের আইনজীবী পারভিন সুলতানা শাম্মী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শাম্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকালে দুই চিকিৎসকের জামিন বাতিল চেয়ে আবেদন করেন। কিন্তু শুনানি শেষে আদালত ওই আবেদন নামঞ্জুর করেন। এর ফলে আসামিরা জামিনে থাকবেন।
রাজধানীর একটি বেসরকারি স্কুলের নার্সারির শিক্ষার্থী ছিল শিশু আয়ান। তাকে গত ৩১ ডিসেম্বর সুন্নতে খতনা করাতে সাঁতারকুলের ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাকে ফুল অ্যানেসথেসিয়া দিয়ে খতনা করা হয়।
অপারেশনের কয়েক ঘণ্টা পরও জ্ঞান না ফিরলে আয়ানকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে আট দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর ৭ জানুয়ারি দিবাগত মধ্যরাতে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
এ ঘটনায় ৯ জানুয়ারি আয়ানের বাবা শামীম আহমেদ বাদী হয়ে দায়িত্বে অবহেলার কারণে মৃত্যুর অভিযোগে বাড্ডা থানায় মামলা করেন।
১৯ জানুয়ারি আসামিরা ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিন পান।
অ্যাডভোকেট শাম্মী আরও বলেন, আয়ানের মৃত্যুর পর ঘটনার তদন্ত ও ক্ষতিপূরণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন এক আইনজীবী। রিটে এ ঘটনায় জড়িত চিকিৎসকদের সনদ বাতিলেরও আবেদন করা হয়।
অপর দিকে এ ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্ট তদন্ত কমিটিকে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেন। প্রতিবেদন দাখিল করার পর হাইকোর্ট বলেছেন, ‘ওই প্রতিবেদন লোকদেখানো প্রতিবেদন।’
বাদীপক্ষ আদালতকে বলে, ঘটনার পর বাদী এবং বাদীর পরিবারকে আসামিপক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা হচ্ছে। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এগুলো আদালতে তুলে ধরা হলে আদালত বলেন, যেহেতু জামিনযোগ্য ধারায় মামলা হয়েছে এবং আসামিরা জামিন পেয়েছেন—তাই জামিন বাতিলের আবেদন নামঞ্জুর করা হলো।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২৬ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে