নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত বছর জুলাই আন্দোলন চলাকালে বাসার বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছিল ছোট মেয়ে নাঈমা সুলতানা। সেই ঘটনার এক বছর পর বড় মেয়ে তাসপিয়া সুলতানাও আজ অসুস্থ, মূর্ছা যাচ্ছে বারবার। দুই মেয়েই রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী। তাদের মা আইনুন নাহার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘নাঈমা সুলতানা’ নামের আইডিতে লিখেছেন, ‘জুলাই এত অভিশপ্ত কেন। সবাই আমার বড় মেয়ের জন্য দোয়া করবেন।’
আইনুন নাহার মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাসপিয়ার চোখের সামনেই অ্যাকসিডেন্টটা হয়। ও বারবার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে। প্রথমে ওকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে রোগীদের ভিড়ে ওকে রাখা সম্ভব হয়নি। এখন বাসায় এনে স্যালাইন দিয়ে রাখা হয়েছে।
তাসপিয়া শারীরিকভাবে আঘাত না পেলেও মানসিকভাবে আতঙ্কগ্রস্ত অবস্থায় রয়েছে বলে জানান আইনুন নাহার। তিনি বলেন, জ্ঞান ফিরলেই কান্নাকাটি করছে। আর বলছে, ওদের (হতাহত শিক্ষার্থীদের) কী হবে?
তাসপিয়া মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উচ্চমাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তার বোন নাঈমা সুলতানা একই স্কুলের দশম শ্রেণিতে পড়ত। গত বছর ১৯ জুলাই পুলিশের গুলিতে তার মৃত্যু হয়। আইনুন নাহার জানান, সেই ঘটনার পর তাঁরা এখনো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। জুলাই মাসের দুর্বিষহ স্মৃতি নিয়ে গত কিছু দিন ধরে অস্থিরতার মধ্যে দিন কাটছিল তাঁদের। তাসপিয়া রাতে ঠিকভাবে ঘুমাতেও পারছিল না। এর মধ্যেই আবার একটা বড় দুর্ঘটনার সাক্ষী হলো সে।
আইনুন নাহার জানান, ক্লাস শেষ করে ঝালমুড়ি কিনতে গিয়েছিল তাসপিয়া। তা না হলে তাঁর জীবনেও ভয়াবহ কিছু ঘটতে পারত।
নাঈমা ও তাসপিয়ার ছোট ভাই আব্দুর রহমানও মাইলস্টোনের শিক্ষার্থী। তবে সে দুর্ঘটনাস্থল দিয়াবাড়ি ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী নয়। সে উত্তরার ৯ নম্বর সেক্টরে স্কুলের অন্য শাখায় তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে বলে জানান মা আইনুন নাহার।
নাঈমার বাবা গোলাম মোস্তফা থাকেন চাঁদপুরে, যেখানে তিনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক হিসেবে কাজ করেন। ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার জন্য ঢাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন আইনুন নাহার।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আজ সোমবার রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ২০ জন নিহতের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। আইএসপিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ১৭১ জন।
গত বছর জুলাই আন্দোলন চলাকালে বাসার বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছিল ছোট মেয়ে নাঈমা সুলতানা। সেই ঘটনার এক বছর পর বড় মেয়ে তাসপিয়া সুলতানাও আজ অসুস্থ, মূর্ছা যাচ্ছে বারবার। দুই মেয়েই রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী। তাদের মা আইনুন নাহার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘নাঈমা সুলতানা’ নামের আইডিতে লিখেছেন, ‘জুলাই এত অভিশপ্ত কেন। সবাই আমার বড় মেয়ের জন্য দোয়া করবেন।’
আইনুন নাহার মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাসপিয়ার চোখের সামনেই অ্যাকসিডেন্টটা হয়। ও বারবার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে। প্রথমে ওকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে রোগীদের ভিড়ে ওকে রাখা সম্ভব হয়নি। এখন বাসায় এনে স্যালাইন দিয়ে রাখা হয়েছে।
তাসপিয়া শারীরিকভাবে আঘাত না পেলেও মানসিকভাবে আতঙ্কগ্রস্ত অবস্থায় রয়েছে বলে জানান আইনুন নাহার। তিনি বলেন, জ্ঞান ফিরলেই কান্নাকাটি করছে। আর বলছে, ওদের (হতাহত শিক্ষার্থীদের) কী হবে?
তাসপিয়া মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উচ্চমাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তার বোন নাঈমা সুলতানা একই স্কুলের দশম শ্রেণিতে পড়ত। গত বছর ১৯ জুলাই পুলিশের গুলিতে তার মৃত্যু হয়। আইনুন নাহার জানান, সেই ঘটনার পর তাঁরা এখনো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। জুলাই মাসের দুর্বিষহ স্মৃতি নিয়ে গত কিছু দিন ধরে অস্থিরতার মধ্যে দিন কাটছিল তাঁদের। তাসপিয়া রাতে ঠিকভাবে ঘুমাতেও পারছিল না। এর মধ্যেই আবার একটা বড় দুর্ঘটনার সাক্ষী হলো সে।
আইনুন নাহার জানান, ক্লাস শেষ করে ঝালমুড়ি কিনতে গিয়েছিল তাসপিয়া। তা না হলে তাঁর জীবনেও ভয়াবহ কিছু ঘটতে পারত।
নাঈমা ও তাসপিয়ার ছোট ভাই আব্দুর রহমানও মাইলস্টোনের শিক্ষার্থী। তবে সে দুর্ঘটনাস্থল দিয়াবাড়ি ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী নয়। সে উত্তরার ৯ নম্বর সেক্টরে স্কুলের অন্য শাখায় তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে বলে জানান মা আইনুন নাহার।
নাঈমার বাবা গোলাম মোস্তফা থাকেন চাঁদপুরে, যেখানে তিনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক হিসেবে কাজ করেন। ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার জন্য ঢাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন আইনুন নাহার।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আজ সোমবার রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ২০ জন নিহতের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। আইএসপিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ১৭১ জন।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
১ ঘণ্টা আগে