ঢাবি প্রতিনিধি

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের দ্রোহ-দাহ স্বপ্নযাত্রায় ১২ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ দাবি পেশ করা হয়।
উদীচীর সহসভাপতি জামসেদ আনোয়ার তপনের সভাপতিত্বে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু।
এ সময় আলোচনায় অংশ নেন শহীদ আসাদ পরিষদের শামসুজ্জামান মিলন, গণসংস্কৃতি কেন্দ্রের জাকির হোসেন, প্রগতি লেখক সংঘের কোষাধ্যক্ষ দীনবন্ধু দাশ এবং চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন খন্দকার শাহ্ আলম ও সুস্মিতা সুপ্তি।
বক্তারা বলেন, সংস্কৃতি অঙ্গন অবহেলিত অবস্থায় রয়েছে। এখান থেকে বেরিয়ে সুন্দর মননের সংস্কৃতির দিকে এগোতে হবে। বৈষম্য নিরসনের জন্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা, মব জাস্টিস বন্ধ করতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার কথাও জানান বক্তারা।
১২ দফা দাবিগুলো হলো—জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সব অপরাধীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। শহীদ ও আহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন করে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে হবে। আহত ব্যক্তিদের উপযুক্ত সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে; দীর্ঘ স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের ছত্রচ্ছায়ায় গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত গড়ে ওঠা মধ্যস্বত্বভোগী ও লুটেরা ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে হবে; দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে উসকানিদাতা অপশক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে; দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় সংস্কার কর্মসূচি শেষ করে অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং সংস্কৃতিচর্চার অবাধ ও মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
সাইবার নিরাপত্তা আইনসহ সব নিপীড়নমূলক আইন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে; গণ-অভ্যুত্থানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী সাংস্কৃতিক সংগঠন, শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মীদের আলোচনার মাধ্যমে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় গণতন্ত্রায়ন নিশ্চিত করতে হবে, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ দিতে হবে।
শিল্প–সংস্কৃতির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অনুদান প্রদানে গঠিত কমিটি পুনর্গঠন করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। দলীয়করণ বন্ধ করে জাতীয় সংস্কৃতির পরিপূর্ণ বিকাশে সব প্রতিষ্ঠানের যথাযথ ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে। সংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটের কমপক্ষে ২ শতাংশ বরাদ্দ দিতে হবে; দুর্নীতিবাজ আমলা, ব্যবসায়ী এবং বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে এবং বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; প্রশাসনের সকল পর্যায়ে ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ করতে হবে এবং নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয়করণ বন্ধ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; পাহাড়ে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সব রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা নিয়ে দ্রুত আলোচনায় বসে সব জাতিসত্তার শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করে সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করতে হবে।
পাহাড় ও সমতলে বসবাসকারী সব জাতিগোষ্ঠীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করে তাদের ভূমি সমস্যার সমাধান ও সব নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; রাষ্ট্র ও সমাজের সকল ক্ষেত্রে ধর্ম-বর্ণ-জাতি-লিঙ্গ নির্বিশেষে সব বৈষম্য দূর করে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধান থেকে সব বৈষম্য, অগণতান্ত্রিক ও সাম্প্রদায়িক উপাদান বিলোপ করতে হবে। শোষণ ও বৈষম্যের অবসান ঘটিয়ে সমতা ও মানবিক মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে; শিক্ষাঙ্গনে অগণতান্ত্রিক সন্ত্রাসী সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সব ছাত্রসংগঠনের রাজনৈতিক এবং সংস্কৃতি চর্চার মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করাসহ গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য উত্থাপিত ১২ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে।

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের দ্রোহ-দাহ স্বপ্নযাত্রায় ১২ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ দাবি পেশ করা হয়।
উদীচীর সহসভাপতি জামসেদ আনোয়ার তপনের সভাপতিত্বে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু।
এ সময় আলোচনায় অংশ নেন শহীদ আসাদ পরিষদের শামসুজ্জামান মিলন, গণসংস্কৃতি কেন্দ্রের জাকির হোসেন, প্রগতি লেখক সংঘের কোষাধ্যক্ষ দীনবন্ধু দাশ এবং চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন খন্দকার শাহ্ আলম ও সুস্মিতা সুপ্তি।
বক্তারা বলেন, সংস্কৃতি অঙ্গন অবহেলিত অবস্থায় রয়েছে। এখান থেকে বেরিয়ে সুন্দর মননের সংস্কৃতির দিকে এগোতে হবে। বৈষম্য নিরসনের জন্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা, মব জাস্টিস বন্ধ করতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার কথাও জানান বক্তারা।
১২ দফা দাবিগুলো হলো—জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সব অপরাধীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। শহীদ ও আহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন করে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে হবে। আহত ব্যক্তিদের উপযুক্ত সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে; দীর্ঘ স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের ছত্রচ্ছায়ায় গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত গড়ে ওঠা মধ্যস্বত্বভোগী ও লুটেরা ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে হবে; দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে উসকানিদাতা অপশক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে; দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় সংস্কার কর্মসূচি শেষ করে অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং সংস্কৃতিচর্চার অবাধ ও মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
সাইবার নিরাপত্তা আইনসহ সব নিপীড়নমূলক আইন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে; গণ-অভ্যুত্থানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী সাংস্কৃতিক সংগঠন, শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মীদের আলোচনার মাধ্যমে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় গণতন্ত্রায়ন নিশ্চিত করতে হবে, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ দিতে হবে।
শিল্প–সংস্কৃতির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অনুদান প্রদানে গঠিত কমিটি পুনর্গঠন করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। দলীয়করণ বন্ধ করে জাতীয় সংস্কৃতির পরিপূর্ণ বিকাশে সব প্রতিষ্ঠানের যথাযথ ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে। সংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটের কমপক্ষে ২ শতাংশ বরাদ্দ দিতে হবে; দুর্নীতিবাজ আমলা, ব্যবসায়ী এবং বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে এবং বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; প্রশাসনের সকল পর্যায়ে ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ করতে হবে এবং নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয়করণ বন্ধ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; পাহাড়ে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সব রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা নিয়ে দ্রুত আলোচনায় বসে সব জাতিসত্তার শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করে সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করতে হবে।
পাহাড় ও সমতলে বসবাসকারী সব জাতিগোষ্ঠীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করে তাদের ভূমি সমস্যার সমাধান ও সব নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; রাষ্ট্র ও সমাজের সকল ক্ষেত্রে ধর্ম-বর্ণ-জাতি-লিঙ্গ নির্বিশেষে সব বৈষম্য দূর করে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধান থেকে সব বৈষম্য, অগণতান্ত্রিক ও সাম্প্রদায়িক উপাদান বিলোপ করতে হবে। শোষণ ও বৈষম্যের অবসান ঘটিয়ে সমতা ও মানবিক মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে; শিক্ষাঙ্গনে অগণতান্ত্রিক সন্ত্রাসী সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সব ছাত্রসংগঠনের রাজনৈতিক এবং সংস্কৃতি চর্চার মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করাসহ গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য উত্থাপিত ১২ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে।
ঢাবি প্রতিনিধি

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের দ্রোহ-দাহ স্বপ্নযাত্রায় ১২ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ দাবি পেশ করা হয়।
উদীচীর সহসভাপতি জামসেদ আনোয়ার তপনের সভাপতিত্বে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু।
এ সময় আলোচনায় অংশ নেন শহীদ আসাদ পরিষদের শামসুজ্জামান মিলন, গণসংস্কৃতি কেন্দ্রের জাকির হোসেন, প্রগতি লেখক সংঘের কোষাধ্যক্ষ দীনবন্ধু দাশ এবং চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন খন্দকার শাহ্ আলম ও সুস্মিতা সুপ্তি।
বক্তারা বলেন, সংস্কৃতি অঙ্গন অবহেলিত অবস্থায় রয়েছে। এখান থেকে বেরিয়ে সুন্দর মননের সংস্কৃতির দিকে এগোতে হবে। বৈষম্য নিরসনের জন্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা, মব জাস্টিস বন্ধ করতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার কথাও জানান বক্তারা।
১২ দফা দাবিগুলো হলো—জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সব অপরাধীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। শহীদ ও আহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন করে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে হবে। আহত ব্যক্তিদের উপযুক্ত সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে; দীর্ঘ স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের ছত্রচ্ছায়ায় গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত গড়ে ওঠা মধ্যস্বত্বভোগী ও লুটেরা ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে হবে; দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে উসকানিদাতা অপশক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে; দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় সংস্কার কর্মসূচি শেষ করে অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং সংস্কৃতিচর্চার অবাধ ও মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
সাইবার নিরাপত্তা আইনসহ সব নিপীড়নমূলক আইন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে; গণ-অভ্যুত্থানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী সাংস্কৃতিক সংগঠন, শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মীদের আলোচনার মাধ্যমে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় গণতন্ত্রায়ন নিশ্চিত করতে হবে, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ দিতে হবে।
শিল্প–সংস্কৃতির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অনুদান প্রদানে গঠিত কমিটি পুনর্গঠন করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। দলীয়করণ বন্ধ করে জাতীয় সংস্কৃতির পরিপূর্ণ বিকাশে সব প্রতিষ্ঠানের যথাযথ ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে। সংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটের কমপক্ষে ২ শতাংশ বরাদ্দ দিতে হবে; দুর্নীতিবাজ আমলা, ব্যবসায়ী এবং বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে এবং বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; প্রশাসনের সকল পর্যায়ে ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ করতে হবে এবং নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয়করণ বন্ধ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; পাহাড়ে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সব রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা নিয়ে দ্রুত আলোচনায় বসে সব জাতিসত্তার শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করে সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করতে হবে।
পাহাড় ও সমতলে বসবাসকারী সব জাতিগোষ্ঠীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করে তাদের ভূমি সমস্যার সমাধান ও সব নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; রাষ্ট্র ও সমাজের সকল ক্ষেত্রে ধর্ম-বর্ণ-জাতি-লিঙ্গ নির্বিশেষে সব বৈষম্য দূর করে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধান থেকে সব বৈষম্য, অগণতান্ত্রিক ও সাম্প্রদায়িক উপাদান বিলোপ করতে হবে। শোষণ ও বৈষম্যের অবসান ঘটিয়ে সমতা ও মানবিক মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে; শিক্ষাঙ্গনে অগণতান্ত্রিক সন্ত্রাসী সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সব ছাত্রসংগঠনের রাজনৈতিক এবং সংস্কৃতি চর্চার মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করাসহ গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য উত্থাপিত ১২ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে।

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের দ্রোহ-দাহ স্বপ্নযাত্রায় ১২ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ দাবি পেশ করা হয়।
উদীচীর সহসভাপতি জামসেদ আনোয়ার তপনের সভাপতিত্বে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু।
এ সময় আলোচনায় অংশ নেন শহীদ আসাদ পরিষদের শামসুজ্জামান মিলন, গণসংস্কৃতি কেন্দ্রের জাকির হোসেন, প্রগতি লেখক সংঘের কোষাধ্যক্ষ দীনবন্ধু দাশ এবং চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন খন্দকার শাহ্ আলম ও সুস্মিতা সুপ্তি।
বক্তারা বলেন, সংস্কৃতি অঙ্গন অবহেলিত অবস্থায় রয়েছে। এখান থেকে বেরিয়ে সুন্দর মননের সংস্কৃতির দিকে এগোতে হবে। বৈষম্য নিরসনের জন্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা, মব জাস্টিস বন্ধ করতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার কথাও জানান বক্তারা।
১২ দফা দাবিগুলো হলো—জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সব অপরাধীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। শহীদ ও আহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন করে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে হবে। আহত ব্যক্তিদের উপযুক্ত সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে; দীর্ঘ স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের ছত্রচ্ছায়ায় গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত গড়ে ওঠা মধ্যস্বত্বভোগী ও লুটেরা ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে হবে; দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে উসকানিদাতা অপশক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে; দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় সংস্কার কর্মসূচি শেষ করে অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং সংস্কৃতিচর্চার অবাধ ও মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
সাইবার নিরাপত্তা আইনসহ সব নিপীড়নমূলক আইন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে; গণ-অভ্যুত্থানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী সাংস্কৃতিক সংগঠন, শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মীদের আলোচনার মাধ্যমে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় গণতন্ত্রায়ন নিশ্চিত করতে হবে, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ দিতে হবে।
শিল্প–সংস্কৃতির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অনুদান প্রদানে গঠিত কমিটি পুনর্গঠন করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। দলীয়করণ বন্ধ করে জাতীয় সংস্কৃতির পরিপূর্ণ বিকাশে সব প্রতিষ্ঠানের যথাযথ ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে। সংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটের কমপক্ষে ২ শতাংশ বরাদ্দ দিতে হবে; দুর্নীতিবাজ আমলা, ব্যবসায়ী এবং বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে এবং বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; প্রশাসনের সকল পর্যায়ে ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ করতে হবে এবং নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয়করণ বন্ধ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; পাহাড়ে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সব রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা নিয়ে দ্রুত আলোচনায় বসে সব জাতিসত্তার শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করে সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করতে হবে।
পাহাড় ও সমতলে বসবাসকারী সব জাতিগোষ্ঠীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করে তাদের ভূমি সমস্যার সমাধান ও সব নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে; রাষ্ট্র ও সমাজের সকল ক্ষেত্রে ধর্ম-বর্ণ-জাতি-লিঙ্গ নির্বিশেষে সব বৈষম্য দূর করে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধান থেকে সব বৈষম্য, অগণতান্ত্রিক ও সাম্প্রদায়িক উপাদান বিলোপ করতে হবে। শোষণ ও বৈষম্যের অবসান ঘটিয়ে সমতা ও মানবিক মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে; শিক্ষাঙ্গনে অগণতান্ত্রিক সন্ত্রাসী সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সব ছাত্রসংগঠনের রাজনৈতিক এবং সংস্কৃতি চর্চার মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করাসহ গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য উত্থাপিত ১২ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে।

সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
৭ মিনিট আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
৩৬ মিনিট আগে
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
৪২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
১ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেলে টিউশনি শেষে বাইকে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন ইমন। এ সময় তাঁর হেলমেট না থাকায় সাভারের পাকিজা এলাকায় সেনাসদস্যরা তাঁকে আটকান। এ সময় তাঁর সঙ্গে গাড়ির কাগজপত্র ছিল না। এতে তাঁকে প্রায় ২ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং তাঁর এক ভাই সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন বলে জানান সেনাসদস্যদের। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং তাঁদের পা ধরে মাফ চাইতে বাধ্য করেন।
এই ঘটনার জেরে সোমবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা অবরোধ চলার পর সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা।
রাত পৌনে ১১টার দিকে সেই সেনা কর্মকর্তাসহ সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও জাকসুর মধ্যস্থতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তাঁরা সেনাবাহিনীর সদস্য কর্তৃক সংঘটিত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
আলোচনা শেষে ভুক্তভোগী ইমনের পক্ষ থেকে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেন জাকসুর ভিপি আব্দুর রশিদ জিতু। দাবিগুলো হলো—অভিযুক্ত মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলীকে ক্ষমা চাইতে হবে; ভুক্তভোগী ইমনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়ভার সেনাবাহিনীকে গ্রহণ করতে হবে; ভবিষ্যতে এই ঘটনার জের ধরে ইমন বা তাঁর পরিবার যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয়, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; দেশের কোনো সাধারণ নাগরিক যেন সেনাবাহিনীর দ্বারা এমন আচরণের শিকার না হন, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ‘কোর্ট অব ইনকোয়ারি’ গঠন করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করতে হবে।
আলোচনায় উপস্থিত সেনাবাহিনীর সাভার স্টেশন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইনতেখাব হায়দার খান শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি মেনে নেন এবং তার অগ্রগতি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়কে অবহিত করবেন বলে জানান। পাঁচ দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলী তাৎক্ষণিক তাঁদের ভুলের জন্য ক্ষমা চান।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সাভারে সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে এসে সমস্যাটি সমাধানের অনুরোধ করেছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে তাঁরা ক্যাম্পাসে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের জানানো পাঁচটি দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।’

সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেলে টিউশনি শেষে বাইকে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন ইমন। এ সময় তাঁর হেলমেট না থাকায় সাভারের পাকিজা এলাকায় সেনাসদস্যরা তাঁকে আটকান। এ সময় তাঁর সঙ্গে গাড়ির কাগজপত্র ছিল না। এতে তাঁকে প্রায় ২ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং তাঁর এক ভাই সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন বলে জানান সেনাসদস্যদের। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং তাঁদের পা ধরে মাফ চাইতে বাধ্য করেন।
এই ঘটনার জেরে সোমবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা অবরোধ চলার পর সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা।
রাত পৌনে ১১টার দিকে সেই সেনা কর্মকর্তাসহ সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও জাকসুর মধ্যস্থতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তাঁরা সেনাবাহিনীর সদস্য কর্তৃক সংঘটিত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
আলোচনা শেষে ভুক্তভোগী ইমনের পক্ষ থেকে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেন জাকসুর ভিপি আব্দুর রশিদ জিতু। দাবিগুলো হলো—অভিযুক্ত মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলীকে ক্ষমা চাইতে হবে; ভুক্তভোগী ইমনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়ভার সেনাবাহিনীকে গ্রহণ করতে হবে; ভবিষ্যতে এই ঘটনার জের ধরে ইমন বা তাঁর পরিবার যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয়, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; দেশের কোনো সাধারণ নাগরিক যেন সেনাবাহিনীর দ্বারা এমন আচরণের শিকার না হন, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ‘কোর্ট অব ইনকোয়ারি’ গঠন করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করতে হবে।
আলোচনায় উপস্থিত সেনাবাহিনীর সাভার স্টেশন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইনতেখাব হায়দার খান শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি মেনে নেন এবং তার অগ্রগতি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়কে অবহিত করবেন বলে জানান। পাঁচ দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলী তাৎক্ষণিক তাঁদের ভুলের জন্য ক্ষমা চান।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সাভারে সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে এসে সমস্যাটি সমাধানের অনুরোধ করেছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে তাঁরা ক্যাম্পাসে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের জানানো পাঁচটি দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।’

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের দ্রোহ-দাহ স্বপ্নযাত্রায় ১২ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ দাবি পেশ করা হয়।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
৩৬ মিনিট আগে
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
৪২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে। নিহত জহুরুল ইসলাম ওই এলাকার শ্বশুরবাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছিলেন। তিনি পেশায় বেকারি সামগ্রী পরিবহনের ভ্যান চালাতেন। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করে জহুরুলকে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। এরপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন ভোরে স্থানীয় বাসিন্দারা ধানখেতে তাঁর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথায় ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে। নিহত জহুরুল ইসলাম ওই এলাকার শ্বশুরবাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছিলেন। তিনি পেশায় বেকারি সামগ্রী পরিবহনের ভ্যান চালাতেন। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করে জহুরুলকে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। এরপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন ভোরে স্থানীয় বাসিন্দারা ধানখেতে তাঁর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথায় ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের দ্রোহ-দাহ স্বপ্নযাত্রায় ১২ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ দাবি পেশ করা হয়।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
৭ মিনিট আগে
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
৪২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
১ ঘণ্টা আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন।
গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে। এতে কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর নাম না থাকায় তাঁর সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। এরপর দিবাগত রাত ১টা থেকে ৪টা পর্যন্ত টেকনাফ পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘অবৈধ মনোনয়ন মানি না, মানব না’—এমন স্লোগান দেন। টেকনাফের পুরাতন বাজার, হোয়াইক্যং মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কয়েকটি স্থানে প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কলাগাছ রোপণ করেন তাঁরা।

অন্যদিকে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ছোট ভাই ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নেতা-কর্মীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। সবাইকে ধৈর্য ধরে দলের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হবে।’

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন।
গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে। এতে কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর নাম না থাকায় তাঁর সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। এরপর দিবাগত রাত ১টা থেকে ৪টা পর্যন্ত টেকনাফ পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘অবৈধ মনোনয়ন মানি না, মানব না’—এমন স্লোগান দেন। টেকনাফের পুরাতন বাজার, হোয়াইক্যং মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কয়েকটি স্থানে প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কলাগাছ রোপণ করেন তাঁরা।

অন্যদিকে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ছোট ভাই ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নেতা-কর্মীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। সবাইকে ধৈর্য ধরে দলের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হবে।’

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের দ্রোহ-দাহ স্বপ্নযাত্রায় ১২ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ দাবি পেশ করা হয়।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
৭ মিনিট আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
৩৬ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
১ ঘণ্টা আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
সিয়াম-উল-হক জানান, গোয়েন্দা তথ্য ও আগে আটক করা পাচারকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর জন্য নারী-শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের জুম্মাপাড়া-সংলগ্ন গহিন পাহাড়ি এলাকায় বন্দী করে রাখা হয়েছে।
ওই তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত যৌথ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার এবং দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়।

উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, সংঘবদ্ধ মানব পাচারকারী চক্র বিদেশে উন্নত জীবনযাপনের স্বপ্ন, উচ্চ বেতনের চাকরির প্রলোভন ও অল্প খরচে বিদেশ যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টেকনাফসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা নাগরিকদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর পরিকল্পনা করছিল।
পাচারকারীরা তাদের পাহাড়ে বন্দী রেখে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করছিল বলে জানা গেছে। আটক দুই পাচারকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
সিয়াম-উল-হক জানান, গোয়েন্দা তথ্য ও আগে আটক করা পাচারকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর জন্য নারী-শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের জুম্মাপাড়া-সংলগ্ন গহিন পাহাড়ি এলাকায় বন্দী করে রাখা হয়েছে।
ওই তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত যৌথ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার এবং দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়।

উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, সংঘবদ্ধ মানব পাচারকারী চক্র বিদেশে উন্নত জীবনযাপনের স্বপ্ন, উচ্চ বেতনের চাকরির প্রলোভন ও অল্প খরচে বিদেশ যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টেকনাফসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা নাগরিকদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর পরিকল্পনা করছিল।
পাচারকারীরা তাদের পাহাড়ে বন্দী রেখে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করছিল বলে জানা গেছে। আটক দুই পাচারকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের দ্রোহ-দাহ স্বপ্নযাত্রায় ১২ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ দাবি পেশ করা হয়।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
৭ মিনিট আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
৩৬ মিনিট আগে
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
৪২ মিনিট আগে