আশরাফ-উল-আলম
দেশব্যাপী হেফাজতের তাণ্ডবের ঘটনায় দায়ের করা মামলাগুলোর মধ্যে মাত্র একটির বিচার হয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ ও ৬ মে দায়ের করা এসব মামলার বেশির ভাগেরই তদন্ত শেষ হয়নি। যেসব মামলার চার্জশিট হয়েছে সেগুলোর বিচারেও কোনো অগ্রগতি নেই।
রাজধানীর শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন চলাকালে কথিত নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তিসহ ১৩ দফা দাবি নিয়ে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে হঠাৎ আলোচনায় আসে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। ওই বছরের ৫ মে ঢাকার ছয়টি প্রবেশমুখে অবরোধ কর্মসূচি শেষে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অবস্থান নেন হেফাজতের বিপুলসংখ্যক কর্মী-সমর্থক। তাঁরা দিনভর বিভিন্ন স্থাপনা ও যানবাহনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন।
১৩ দফা দাবি আদায়ের জন্য হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা ৫ মে ঢাকা অবরোধ শেষে মতিঝিলে অবস্থান নিতে থাকেন। এ সময় তাঁরা মতিঝিলের ইত্তেফাক মোড় থেকে দৈনিক বাংলার মোড় ও ফকিরাপুল এলাকায় বাঁশের লাঠি, কাঠের লাঠি, লোহার রড ও দেশীয় অস্ত্র, আগ্নেয়াস্ত্রসহ ইট ও বোমা নিক্ষেপ করে যান চলাচলে বাধা সৃষ্টি করেন। বিভিন্ন ভবন ও গাড়ি ভাঙচুর এবং ভবন, গাড়ি ও ফুটপাতের বিভিন্ন দোকানে অগ্নিসংযোগ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে তাঁরা মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অবস্থান নেন। তারপর বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় কমিউনিস্ট পার্টি অফিস, হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন ও তৎসংলগ্ন ফুটপাতের দোকানপাটসহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ করেন। আতঙ্কিত হয়ে পড়ে ঢাকাবাসীসহ পুরো দেশ। রাজধানী ঢাকার বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিল এবং সংলগ্ন বঙ্গভবন ও সচিবালয়কে আশঙ্কামুক্ত করতে রাতেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০ সহস্রাধিক সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলামের অবস্থানকারীদের সরিয়ে দেয়।
পরদিন ৬ মে চট্টগ্রামের হাটহাজারী, নারায়ণগঞ্জ, বাগেরহাটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতের কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।
এসব ঘটনায় ঢাকাসহ সারা দেশে ৮৩টি মামলা হয়। এগুলোর মধ্যে এ বছর পর্যন্ত ২৯টি মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করা হলেও বাকি ৫৩ মামলার তদন্ত স্থবির হয়ে পড়ে। যেসব মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়, সেগুলোর বিচার কার্যক্রমও অনেকটা স্থবির হয়ে আছে। তবে বাগেরহাটের একটি মামলার রায় হয়, তাতে সব আসামি খালাস পান।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, ২০১৩ সালের ঘটনায় ৮৩ মামলার মধ্যে রাজধানীতে ৫৩টি মামলা হয়। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, কক্সবাজার ও লক্ষ্মীপুরে ৩০টি মামলা করা হয়। এসব মামলায় হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবির, নেজামে ইসলাম, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়।
মামলায় ৩ হাজার ৪১৬ জনের নামসহ ৮৪ হাজার ৯৭৬ জনকে আসামি করা হয়। হেফাজতের তৎকালীন আমির শাহ আহমদ শফীকে কোনো মামলায় আসামি করা হয়নি। পরে হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতাসহ অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁরা জামিনে মুক্তি পান।
আদালত সূত্রে জানা যায়, রাজধানীতে করা ৫৩টি মামলার মধ্যে ৪টির অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে, বাকি ৪৯টির তদন্ত শেষ হয়নি।
২০১৩ সালের ৫ মে দিনভর তাণ্ডবের পরদিন ৬ মে রাত ৮টার দিকে হেফাজতে ইসলামের তৎকালীন মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ গ্রেপ্তার করে। বাবুনগরীকে কয়েক দফা রিমান্ডে নেওয়ার পর ২১মে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে একটি হত্যা মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ওই জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘হুজুরকে (আল্লামা আহমদ শফী) ভুল বুঝিয়ে এই সমাবেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আরেক পক্ষ; যারা মূলত ১৮ দলীয় জোটের অনুসারী।’
বাবুনগরী স্বীকারোক্তিতে আরও বলেন, ‘তিনি ঘটনার দিন বায়তুল মোকাররমে দুপুরের দিকে ছিলেন। তিনি হেফাজতের কর্মীদের শান্ত করার জন্য সেখানে গিয়েছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় তিনি সেখান থেকে লালবাগে একটি মাদ্রাসায় আশ্রয় নেন।’
রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকায় পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাওয়ায় তিনি হেফাজত নেতা মাওলানা নূর হোসেন কাসেমী, মাওলানা মুফতি ফয়জুল্লাহ, আবুল হাসনাত আমিনী, মোস্তফা আযাদ, মাওলানা শাখাওয়াত হোসেন, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা গোলাম মহিউদ্দীন ইকরাম, শেখ লোকমান হোসেন, মাওলানা মাইনুদ্দীন রুহী, শামসুল আলম, আজিজুল হক ইসলামাবাদী, আমানুল ক্বারী ফজলুল ক্বারী জিহাদী, মুফতি হারুন এজাহারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এবং ওই সব বন্ধ করার জন্য বলেন। ওই সব নেতা সহিংসতা বন্ধ না করে চুপ থাকার কথা বলেন এবং এমন কথাও বলেন যে ‘আমাদের আন্দোলন এখন আর শুধু ১৩ দফার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এখন এটা হবে সরকারপতনের আন্দোলন। এখন আমাদের ১৮ দলের লোকজন সব ধরনের সহায়তা করবে। অর্থ দেবে, খাবার ও পানি দেবে। ১৮ দলের নেতাদের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে।
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিবের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে অন্যান্য হেফাজত নেতার নাম সুস্পষ্ট থাকা এবং এর পেছনে কারা কারা জড়িত তাঁদের নাম থাকা সত্ত্বেও বেশির ভাগ মামলায় এখনো অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি।
দেশব্যাপী হেফাজতের তাণ্ডবের ঘটনায় দায়ের করা মামলাগুলোর মধ্যে মাত্র একটির বিচার হয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ ও ৬ মে দায়ের করা এসব মামলার বেশির ভাগেরই তদন্ত শেষ হয়নি। যেসব মামলার চার্জশিট হয়েছে সেগুলোর বিচারেও কোনো অগ্রগতি নেই।
রাজধানীর শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন চলাকালে কথিত নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তিসহ ১৩ দফা দাবি নিয়ে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে হঠাৎ আলোচনায় আসে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। ওই বছরের ৫ মে ঢাকার ছয়টি প্রবেশমুখে অবরোধ কর্মসূচি শেষে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অবস্থান নেন হেফাজতের বিপুলসংখ্যক কর্মী-সমর্থক। তাঁরা দিনভর বিভিন্ন স্থাপনা ও যানবাহনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন।
১৩ দফা দাবি আদায়ের জন্য হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা ৫ মে ঢাকা অবরোধ শেষে মতিঝিলে অবস্থান নিতে থাকেন। এ সময় তাঁরা মতিঝিলের ইত্তেফাক মোড় থেকে দৈনিক বাংলার মোড় ও ফকিরাপুল এলাকায় বাঁশের লাঠি, কাঠের লাঠি, লোহার রড ও দেশীয় অস্ত্র, আগ্নেয়াস্ত্রসহ ইট ও বোমা নিক্ষেপ করে যান চলাচলে বাধা সৃষ্টি করেন। বিভিন্ন ভবন ও গাড়ি ভাঙচুর এবং ভবন, গাড়ি ও ফুটপাতের বিভিন্ন দোকানে অগ্নিসংযোগ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে তাঁরা মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অবস্থান নেন। তারপর বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় কমিউনিস্ট পার্টি অফিস, হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন ও তৎসংলগ্ন ফুটপাতের দোকানপাটসহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ করেন। আতঙ্কিত হয়ে পড়ে ঢাকাবাসীসহ পুরো দেশ। রাজধানী ঢাকার বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিল এবং সংলগ্ন বঙ্গভবন ও সচিবালয়কে আশঙ্কামুক্ত করতে রাতেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০ সহস্রাধিক সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলামের অবস্থানকারীদের সরিয়ে দেয়।
পরদিন ৬ মে চট্টগ্রামের হাটহাজারী, নারায়ণগঞ্জ, বাগেরহাটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতের কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।
এসব ঘটনায় ঢাকাসহ সারা দেশে ৮৩টি মামলা হয়। এগুলোর মধ্যে এ বছর পর্যন্ত ২৯টি মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করা হলেও বাকি ৫৩ মামলার তদন্ত স্থবির হয়ে পড়ে। যেসব মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়, সেগুলোর বিচার কার্যক্রমও অনেকটা স্থবির হয়ে আছে। তবে বাগেরহাটের একটি মামলার রায় হয়, তাতে সব আসামি খালাস পান।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, ২০১৩ সালের ঘটনায় ৮৩ মামলার মধ্যে রাজধানীতে ৫৩টি মামলা হয়। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, কক্সবাজার ও লক্ষ্মীপুরে ৩০টি মামলা করা হয়। এসব মামলায় হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবির, নেজামে ইসলাম, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়।
মামলায় ৩ হাজার ৪১৬ জনের নামসহ ৮৪ হাজার ৯৭৬ জনকে আসামি করা হয়। হেফাজতের তৎকালীন আমির শাহ আহমদ শফীকে কোনো মামলায় আসামি করা হয়নি। পরে হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতাসহ অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁরা জামিনে মুক্তি পান।
আদালত সূত্রে জানা যায়, রাজধানীতে করা ৫৩টি মামলার মধ্যে ৪টির অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে, বাকি ৪৯টির তদন্ত শেষ হয়নি।
২০১৩ সালের ৫ মে দিনভর তাণ্ডবের পরদিন ৬ মে রাত ৮টার দিকে হেফাজতে ইসলামের তৎকালীন মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ গ্রেপ্তার করে। বাবুনগরীকে কয়েক দফা রিমান্ডে নেওয়ার পর ২১মে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে একটি হত্যা মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ওই জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘হুজুরকে (আল্লামা আহমদ শফী) ভুল বুঝিয়ে এই সমাবেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আরেক পক্ষ; যারা মূলত ১৮ দলীয় জোটের অনুসারী।’
বাবুনগরী স্বীকারোক্তিতে আরও বলেন, ‘তিনি ঘটনার দিন বায়তুল মোকাররমে দুপুরের দিকে ছিলেন। তিনি হেফাজতের কর্মীদের শান্ত করার জন্য সেখানে গিয়েছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় তিনি সেখান থেকে লালবাগে একটি মাদ্রাসায় আশ্রয় নেন।’
রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকায় পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাওয়ায় তিনি হেফাজত নেতা মাওলানা নূর হোসেন কাসেমী, মাওলানা মুফতি ফয়জুল্লাহ, আবুল হাসনাত আমিনী, মোস্তফা আযাদ, মাওলানা শাখাওয়াত হোসেন, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা গোলাম মহিউদ্দীন ইকরাম, শেখ লোকমান হোসেন, মাওলানা মাইনুদ্দীন রুহী, শামসুল আলম, আজিজুল হক ইসলামাবাদী, আমানুল ক্বারী ফজলুল ক্বারী জিহাদী, মুফতি হারুন এজাহারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এবং ওই সব বন্ধ করার জন্য বলেন। ওই সব নেতা সহিংসতা বন্ধ না করে চুপ থাকার কথা বলেন এবং এমন কথাও বলেন যে ‘আমাদের আন্দোলন এখন আর শুধু ১৩ দফার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এখন এটা হবে সরকারপতনের আন্দোলন। এখন আমাদের ১৮ দলের লোকজন সব ধরনের সহায়তা করবে। অর্থ দেবে, খাবার ও পানি দেবে। ১৮ দলের নেতাদের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে।
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিবের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে অন্যান্য হেফাজত নেতার নাম সুস্পষ্ট থাকা এবং এর পেছনে কারা কারা জড়িত তাঁদের নাম থাকা সত্ত্বেও বেশির ভাগ মামলায় এখনো অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি।
রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। দেশ একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার যদি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করে, তাহলে দেশ আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আমর
৪ মিনিট আগেবগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনের বাইরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন ছুরিকাহতসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১১ মিনিট আগেজাটকা রক্ষায় দুই মাসের (মার্চ-এপ্রিল) অভয়াশ্রম শেষে ইলিশ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বরিশাল, চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদী পাড়ের জেলেরা। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে জেলেদের জাল ও নৌকার মেরামতকাজ। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে পদ্মা–মেঘনা নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও
১৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
৪০ মিনিট আগে